ওয়েব ডেস্ক ১৪ই অগাস্ট ২০১৮ :বিপ্লব দেবের মরুদ্যানে বিতর্ক বিবাদ থাকবেনা এটা কখনও হতে পারে ।এতোদিন রাজ্যবাসী বিপ্লব দেবের সাধারণ জ্ঞানের নমুনা পেয়েছিলো , এবার প্রশাসনিক কাজেও যে কতটা আনকোরা তারও প্রমান পাওয়া গেল ।
৩ অগস্টের এক বদলির নির্দেশে দেখা যাচ্ছে, কমলপুর মহকুমার দায়িত্বে দু’জন মহকুমা শাসক। একই ব্যাচের আধিকারিকরা একই অফিসে বদলি হয়ে একে অপরের সিনিয়র হয়েছেন। নিয়ম অনুসারে মুখ্যমন্ত্রীর উপদেষ্টা কখনও প্রশাসনিক দায়িত্ব নিতে পারেননা , কিন্তু এখানে সেটাই হয়েছে ,যা নিয়ে বিরোধীরা সুর চড়িয়েছেন ।মহাকরণে সচিবদের মধ্যে সমন্বয়ে রাখার কমিটির মাথায় থাকেন মুখ্যসচিব। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লবকুমার দেবের উপদেষ্টা ভাই বিজয় ছিব্বারকে চেয়ারম্যান করে মুখ্যসচিব সঞ্জীব রঞ্জনকে করা হয়েছে ওই কমিটির কো-চেয়ারম্যান। আইনজীবীদের একাংশের বক্তব্য, মুখ্যমন্ত্রীর উপদেষ্টা এই কমিটির চেয়ারম্যান হতে পারেন না। মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শদাতা হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে তাঁকে। ক্যাবিনেট মর্যাদার সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হলেও তিনি প্রশাসনের আধিকারিক নন। সরকারের পরামর্শদাতা হিসেবে বা সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে কোনও কাজ করার এক্তিয়ার তাঁর নেই। এক্ষেত্রে মুখ্যসচিবের পদমর্য্যদাকে প্রশ্নের মুখে থেকে দিচ্ছেন শ্রীযুক্ত বিপ্লব দেব ।
বিদ্যজনেদের একাংশের দাবি নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্যই এ ধরণের পদক্ষেপের ওপর সিলমোহর দিয়ে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব ,তার আইন সমন্ধে একটু জানা দরকার । প্রত্যাশা মতোই বিরোধীরা সুর চড়িয়েছেন , নেটিজেনদের অট্ট হাসিও থামানো যাচ্ছেনা ।
তথ্য কৃতজ্ঞতা স্বীকার" আনন্দবাজার পত্রিকা "
৩ অগস্টের এক বদলির নির্দেশে দেখা যাচ্ছে, কমলপুর মহকুমার দায়িত্বে দু’জন মহকুমা শাসক। একই ব্যাচের আধিকারিকরা একই অফিসে বদলি হয়ে একে অপরের সিনিয়র হয়েছেন। নিয়ম অনুসারে মুখ্যমন্ত্রীর উপদেষ্টা কখনও প্রশাসনিক দায়িত্ব নিতে পারেননা , কিন্তু এখানে সেটাই হয়েছে ,যা নিয়ে বিরোধীরা সুর চড়িয়েছেন ।মহাকরণে সচিবদের মধ্যে সমন্বয়ে রাখার কমিটির মাথায় থাকেন মুখ্যসচিব। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লবকুমার দেবের উপদেষ্টা ভাই বিজয় ছিব্বারকে চেয়ারম্যান করে মুখ্যসচিব সঞ্জীব রঞ্জনকে করা হয়েছে ওই কমিটির কো-চেয়ারম্যান। আইনজীবীদের একাংশের বক্তব্য, মুখ্যমন্ত্রীর উপদেষ্টা এই কমিটির চেয়ারম্যান হতে পারেন না। মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শদাতা হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে তাঁকে। ক্যাবিনেট মর্যাদার সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হলেও তিনি প্রশাসনের আধিকারিক নন। সরকারের পরামর্শদাতা হিসেবে বা সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে কোনও কাজ করার এক্তিয়ার তাঁর নেই। এক্ষেত্রে মুখ্যসচিবের পদমর্য্যদাকে প্রশ্নের মুখে থেকে দিচ্ছেন শ্রীযুক্ত বিপ্লব দেব ।
বিদ্যজনেদের একাংশের দাবি নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্যই এ ধরণের পদক্ষেপের ওপর সিলমোহর দিয়ে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব ,তার আইন সমন্ধে একটু জানা দরকার । প্রত্যাশা মতোই বিরোধীরা সুর চড়িয়েছেন , নেটিজেনদের অট্ট হাসিও থামানো যাচ্ছেনা ।
তথ্য কৃতজ্ঞতা স্বীকার" আনন্দবাজার পত্রিকা "
No comments:
Post a Comment