ওয়েব ডেস্ক ২৯শে সেপ্টেম্বর ২০১৮:কে কি খাবে ? কি পরবে ? সেটাই কি এখন থেকে ঠিক করে দেবে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ? বিদ্যজনেদের এখন এটাই প্রশ্ন । এই ভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে জীবন অস্ত গত ছাড়া কিছুই হবেনা , অন্তত সেরকমই মনে করছেন অনেকে । প্রসঙ্গত গোরক্ষার পাশাপাশি এবার প্রেম এবং বিয়ের ওপরও নজরদারি শুরু করবে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।
হিন্দু ধর্ম রক্ষায় রক্ষায় ‘লাভ জেহাদ’ এর বিরুদ্ধে প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে নজরদারিও চালাবে তারা। আর এই নজরদারির জন্য ধর্ম–যোদ্ধা নিয়োগ করতে চলেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। জানা গিয়েছে, এই ধর্ম–যোদ্ধারা গো–হত্যা, ধর্মান্তকরণ এবং লাভ জেহাদের মতো ঘটনার ওপর নজরদারির পাশাপাশি তা প্রতিহতও করবে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, এই যোদ্ধারা যে মন্দিরগুলি নিরাপদ নয় তার রক্ষা করবে। ভিএইচপি–র পক্ষ থেকে এরকম যুবকের খোঁজ শুরু হয়ে গিয়েছে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মুখপাত্র বিনোদ বনসল বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য হল দেশের সংস্কৃতিকে রক্ষা করা। এর মাধ্যমে যুবকদের মধ্যে জাতীয়তাবাদের ভাবনা সৃষ্টি হবে। ধর্ম যোদ্ধারা কোনও হিংসার সঙ্গে যুক্ত থাকবে না।’ এই ধর্ম যোদ্ধাদের সঙ্গে জেলা প্রশাসকের ক্রমাগত সমন্বয় থাকবে। সমাজ যাতে কোনোভাবেই রসাতলে না যায় তারই দায়িত্ব নেবে এই ধর্ম যোদ্ধারা। অক্টোবর থেকেই ধর্ম যোদ্ধাদের নিয়োগ করবে ভিএইচপি। সেই মতো প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। দেশের বিভিন্ন রাজ্য, জেলা সহ বিভিন্ন অঞ্চলে এ ধরনের যুবকের খোঁজ করছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। যদিও এই বিষয়কে খুব একটা ভাল নজরে দেখছে না রাজনৈতিক মহলের একাংশ। বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত , ৩৪ বছরের অপশাসনে সিপিএম যেমন পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জীবন ওষ্ঠাগত করে তুলেছিল , এরাও সেই পথের পথিক হচ্ছে ।
তথ্য কৃতজ্ঞতা স্বীকার আজকাল
হিন্দু ধর্ম রক্ষায় রক্ষায় ‘লাভ জেহাদ’ এর বিরুদ্ধে প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে নজরদারিও চালাবে তারা। আর এই নজরদারির জন্য ধর্ম–যোদ্ধা নিয়োগ করতে চলেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। জানা গিয়েছে, এই ধর্ম–যোদ্ধারা গো–হত্যা, ধর্মান্তকরণ এবং লাভ জেহাদের মতো ঘটনার ওপর নজরদারির পাশাপাশি তা প্রতিহতও করবে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, এই যোদ্ধারা যে মন্দিরগুলি নিরাপদ নয় তার রক্ষা করবে। ভিএইচপি–র পক্ষ থেকে এরকম যুবকের খোঁজ শুরু হয়ে গিয়েছে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মুখপাত্র বিনোদ বনসল বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য হল দেশের সংস্কৃতিকে রক্ষা করা। এর মাধ্যমে যুবকদের মধ্যে জাতীয়তাবাদের ভাবনা সৃষ্টি হবে। ধর্ম যোদ্ধারা কোনও হিংসার সঙ্গে যুক্ত থাকবে না।’ এই ধর্ম যোদ্ধাদের সঙ্গে জেলা প্রশাসকের ক্রমাগত সমন্বয় থাকবে। সমাজ যাতে কোনোভাবেই রসাতলে না যায় তারই দায়িত্ব নেবে এই ধর্ম যোদ্ধারা। অক্টোবর থেকেই ধর্ম যোদ্ধাদের নিয়োগ করবে ভিএইচপি। সেই মতো প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। দেশের বিভিন্ন রাজ্য, জেলা সহ বিভিন্ন অঞ্চলে এ ধরনের যুবকের খোঁজ করছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। যদিও এই বিষয়কে খুব একটা ভাল নজরে দেখছে না রাজনৈতিক মহলের একাংশ। বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত , ৩৪ বছরের অপশাসনে সিপিএম যেমন পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জীবন ওষ্ঠাগত করে তুলেছিল , এরাও সেই পথের পথিক হচ্ছে ।
তথ্য কৃতজ্ঞতা স্বীকার আজকাল
No comments:
Post a Comment