ওয়েব ডেস্ক ১৫ই নভেম্বর ২০১৮ : মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে অন্তত আলিমুদ্দিনের শেখা উচিত কি ভাবে উন্নতি করতে হয় । পূর্বের বামফ্রন্ট সরকারের আমলে , কেন্দ্র থেকে উন্নয়নের খাতে পাঠানো টাকা ফেরত পাঠানো হতো । কিন্তু বড়মার জন্মদিনে মুখ্যমন্ত্রী বললেন, ‘ঠাকুরনগরে আগেই কলেজ তৈরি হয়েছে। এবার এলাকার ছেলেমেয়ের উচ্চশিক্ষার সুবিধার্থে বিশ্ববিদ্যালয় হবে।’ এজন্য বুধবারই তিনি চাঁদপাড়ায় গিয়ে কৃষি দপ্তরের ৮.৮ একরের একটি জমি দেখেছেন। ওই জমিটিই শিক্ষা দপ্তরকে দেওয়া হয়েছে হরিচাঁদ–গুরুচাঁদ বিশ্ববিদ্যালয় গড়তে।
জেলাশাসককে এদিনই ওই জমিতে শিক্ষা দপ্তরের বোর্ড লাগিয়ে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।মুখ্যমন্ত্রী আরও বললেন, ‘মতুয়া ঠাকুরবাড়ির দুটি গেট তৈরি করে দেবে রাজ্য পর্যটন দপ্তর। এলাকায় আলো লাগিয়ে, পুকুর বাঁধিয়ে ঠাকুরনগরের সৌন্দর্যায়নও করে দেওয়া হবে।’ আগামী ২০ দিনের মধ্যে সৌন্দর্যায়নের কাজ সম্পন্ন করতে নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্য সরকার আগেই মতুয়া সঙ্ঘ বিকাশ পর্ষদ এবং নমঃশূদ্র বিকাশ পর্ষদ তৈরি করেছে। পীড়িত এবং উদ্বাস্তুদের জন্য মতুয়াদের আন্দোলন সম্পর্কে সবাইকে জানাতে ঠাকুরনগরকে আন্তর্জাতিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে চায় রাজ্য সরকার। সেজন্য ঠাকুরবাড়ি বিকাশ পর্ষদ তৈরি হবে বলে জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য, ‘মতুয়াদের আন্দোলন উদ্বাস্তুদের পক্ষে। সেটাকে সমর্থন করে তৃণমূল। ইতিমধ্যেই ১০,৫৭০০০ জাতি শংসাপত্র দেওয়া হয়ে গিয়েছে।বাংলায় জাতি শংসাপত্র এক মাসের মধ্যেই পাওয়া যায়। অথচ, মহারাষ্ট্রে মতুয়াদের অনেক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত বাংলাকে যে ভাবে বামফ্রন্ট সরকার স্মশানে পরিণত করেছিল , সেখান থেকে যেভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যাচ্ছে তা ভাবাই যায়না ।আগের সরকার মানুষকে কষ্টটা সহ্য করতে শিখিয়ে ছিল কিন্তু মমতা চাহিদার প্রয়োজনে পরিষেবা দিচ্ছে , এটাই তফাৎ ।
জেলাশাসককে এদিনই ওই জমিতে শিক্ষা দপ্তরের বোর্ড লাগিয়ে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।মুখ্যমন্ত্রী আরও বললেন, ‘মতুয়া ঠাকুরবাড়ির দুটি গেট তৈরি করে দেবে রাজ্য পর্যটন দপ্তর। এলাকায় আলো লাগিয়ে, পুকুর বাঁধিয়ে ঠাকুরনগরের সৌন্দর্যায়নও করে দেওয়া হবে।’ আগামী ২০ দিনের মধ্যে সৌন্দর্যায়নের কাজ সম্পন্ন করতে নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্য সরকার আগেই মতুয়া সঙ্ঘ বিকাশ পর্ষদ এবং নমঃশূদ্র বিকাশ পর্ষদ তৈরি করেছে। পীড়িত এবং উদ্বাস্তুদের জন্য মতুয়াদের আন্দোলন সম্পর্কে সবাইকে জানাতে ঠাকুরনগরকে আন্তর্জাতিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে চায় রাজ্য সরকার। সেজন্য ঠাকুরবাড়ি বিকাশ পর্ষদ তৈরি হবে বলে জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য, ‘মতুয়াদের আন্দোলন উদ্বাস্তুদের পক্ষে। সেটাকে সমর্থন করে তৃণমূল। ইতিমধ্যেই ১০,৫৭০০০ জাতি শংসাপত্র দেওয়া হয়ে গিয়েছে।বাংলায় জাতি শংসাপত্র এক মাসের মধ্যেই পাওয়া যায়। অথচ, মহারাষ্ট্রে মতুয়াদের অনেক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত বাংলাকে যে ভাবে বামফ্রন্ট সরকার স্মশানে পরিণত করেছিল , সেখান থেকে যেভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যাচ্ছে তা ভাবাই যায়না ।আগের সরকার মানুষকে কষ্টটা সহ্য করতে শিখিয়ে ছিল কিন্তু মমতা চাহিদার প্রয়োজনে পরিষেবা দিচ্ছে , এটাই তফাৎ ।
No comments:
Post a comment