ওয়েব ডেস্ক ৭ই ডিসেম্বর, ২০১৮: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার হাল ধরার পর যে অভাবনীয় উন্নতি ঘটেছে রাজ্যে তার আরো একবার প্রমান পাওয়া গেল ।প্রসঙ্গত এই উন্নতি এসেছে , যখন সাক্ষরতা ক্ষেত্রে কেন্দ্র টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে , তার পরেও গোটা দেশের তুলনায় পশ্চিমবঙ্গে পুরুষ এবং মহিলাদের সাক্ষরতার হার বেশি। পড়ুয়াদের সংখ্যাও বাড়ছে। ৮ সেপ্টেম্বর, শনিবার ৫২তম আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস। এ বছর সাক্ষরতা দিবসের মূল লক্ষ্য ‘সাক্ষরতা ও দক্ষতার বিকাশ’।
রবীন্দ্র সদনে ওই দিন অনুষ্ঠানে থাকবেন পুর ও নগরোন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরের মন্ত্রী সাধন পাণ্ডে, নারী ও শিশু এবং সমাজ কল্যাণ বিভাগের মন্ত্রী ডা. শশী পাঁজা, সাংসদ সৌগত রায়, কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি শ্যামল সেন এবং গ্রন্থাগারমন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরি।রাজ্যের জনশিক্ষা প্রসার ও গ্রন্থাগার পরিষেবা বিভাগের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরি বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নির্দেশে রাজ্যে সাক্ষরতার হার গোটা দেশের তুলনায় বেড়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার সাক্ষরতা খাতে টাকা বন্ধ করে দিয়েছে। রাজ্যই প্রয়োজনীয় অর্থ দিচ্ছে। দপ্তরের কর্মী ও আধিকারিকদের নিরলস প্রচেষ্টা সফলতা এনেছে।’ তাঁর অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের নিরক্ষরতা দূরীকরণে এখনও বিশেষ কোনও পদক্ষেপ নিতে পারেননি।২০১১–র আদমসুমারি অনুযায়ী, দেশে মোট সাক্ষরতার হার ৬৯.২৮ শতাংশ। সাক্ষর পুরুষের হার ৭৮.৮৪, সাক্ষর মহিলার হার ৫৯.২৬ শতাংশ। এই রাজ্যে মোট সাক্ষরতার হার ৭৬.২৬ শতাংশ। সাক্ষর পুরুষের হার ৮১.৬৯, সাক্ষর মহিলার হার ৭০.৫৪ শতাংশ। কলকাতায় মোট সাক্ষরতার হার ৮৬.৩১ শতাংশ। সাক্ষর পুরুষের হার ৮৮.৩৪, সাক্ষর মহিলার হার ৮৪.০৬ শতাংশ। বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত , ইচ্ছে থাকলে উন্নতি করা সম্ভব, এবং সেটাই করে দেখালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।সব থেকে প্রশংসনীয় এটাই কেন্দ্র যখন বাংলাকে বিপাকে ফেলার জন্য টাকা দেওয়া বন্ধ করেছে , তার পরেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তার লক্ষ্যে স্থির ছিলেন ।
রবীন্দ্র সদনে ওই দিন অনুষ্ঠানে থাকবেন পুর ও নগরোন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরের মন্ত্রী সাধন পাণ্ডে, নারী ও শিশু এবং সমাজ কল্যাণ বিভাগের মন্ত্রী ডা. শশী পাঁজা, সাংসদ সৌগত রায়, কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি শ্যামল সেন এবং গ্রন্থাগারমন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরি।রাজ্যের জনশিক্ষা প্রসার ও গ্রন্থাগার পরিষেবা বিভাগের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরি বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নির্দেশে রাজ্যে সাক্ষরতার হার গোটা দেশের তুলনায় বেড়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার সাক্ষরতা খাতে টাকা বন্ধ করে দিয়েছে। রাজ্যই প্রয়োজনীয় অর্থ দিচ্ছে। দপ্তরের কর্মী ও আধিকারিকদের নিরলস প্রচেষ্টা সফলতা এনেছে।’ তাঁর অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের নিরক্ষরতা দূরীকরণে এখনও বিশেষ কোনও পদক্ষেপ নিতে পারেননি।২০১১–র আদমসুমারি অনুযায়ী, দেশে মোট সাক্ষরতার হার ৬৯.২৮ শতাংশ। সাক্ষর পুরুষের হার ৭৮.৮৪, সাক্ষর মহিলার হার ৫৯.২৬ শতাংশ। এই রাজ্যে মোট সাক্ষরতার হার ৭৬.২৬ শতাংশ। সাক্ষর পুরুষের হার ৮১.৬৯, সাক্ষর মহিলার হার ৭০.৫৪ শতাংশ। কলকাতায় মোট সাক্ষরতার হার ৮৬.৩১ শতাংশ। সাক্ষর পুরুষের হার ৮৮.৩৪, সাক্ষর মহিলার হার ৮৪.০৬ শতাংশ। বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত , ইচ্ছে থাকলে উন্নতি করা সম্ভব, এবং সেটাই করে দেখালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।সব থেকে প্রশংসনীয় এটাই কেন্দ্র যখন বাংলাকে বিপাকে ফেলার জন্য টাকা দেওয়া বন্ধ করেছে , তার পরেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তার লক্ষ্যে স্থির ছিলেন ।
No comments:
Post a comment