ওয়েব ডেস্ক ৮ই ডিসেম্বর ২০১৮ : যতই লোকসভা ভোট এগিয়ে আসছে ততই নিজেদের মধ্যে স্বার্থ বুঝে নেওয়ার ব্যাপারটা বিজেপির কর্মীবৃন্দদের মধ্যে প্রকট হচ্ছে । দলের কিসে ভালো হবে , খারাপ হবে এটা বিজেপির নিচুতলার লোকেরা মনে হয় একটু বেশিই বোঝে না হলে এরকম ভাবে একসাথে ৬০ জন পদত্যাগ করতেন না ।ঘটনার সূত্রপাত দিন কয়েক আগে বিজেপির কিষান মোর্চার সম্পাদক শান্তনু মন্ডলের অপসারণকে কেন্দ্র করে। শান্তনু মন্ডলকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া মেনে নিতে পারছে না জেলা বিজেপির একাংশ। তাদের দাবি জোর করে বল পূর্বক সরানো হয়েছে তাকে। তার প্রতিবাদেই পদত্যাগ। শান্তনুবাবুর জায়গায় বসানো হয়েছে সোমনাথ ঘোষকে।
কী কারণে শান্তনু মন্ডলকে পদ থেকে সরানো হল বারবার জানতে চাওয়া হয়েছে জেলা নেতৃত্বের কাছে। জেলা নেতৃত্বের তরফে জবাব মিলেছে, এটা রাজ্য নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত। রাজ্য নেতৃত্বের কাছ থেকে অপসারণের কারণ সংক্রান্ত কোনও জবাব মেলেনি বলে জানিয়েছেন শান্তনুবাবুর সমর্থকরা। দীর্ঘ টালবাহানার পর শনিবার বেলা এগারোটা নাগাদ প্রথমে সিউড়ির এসপি মোড়ে বিজেপির কার্যালয়ে ও পরে বিজেপির জেলা সদর দপ্তরে বিক্ষোভ দেখায় বিক্ষুব্ধ বিজেপি কর্মীরা। এরপরও জেলা সভাপতি দেখা না-মেলায় সেখানেই পদত্যাগ করেন ৬০ জন বিজেপি নেতা-কর্মী। বিক্ষুব্ধ এই বিজেপি কর্মীদের যদিও দাবি, রথযাত্রার কর্মসূচিতে এর প্রভাব পড়বে না। সেই কর্মসূচিতে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করবে তারা। সূচি অনুসারে ১৭ ডিসেম্বর রথ বীরভূম ছেড়ে বেরোলে বিক্ষুব্ধ ওই ৬০ জন অনশনে বসবেন বলেও জানিয়েছেন। অনশনেও সুরাহা না হলে কলকাতায় বিজেপির সদর দফতরের সামনে গণ আত্মাহুতির হুমকি দিয়েছেন তাঁরা। বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত ভোটের সময় বিজেপির কর্মীবৃন্দের এটা রোজকার নাটক ।নিজেদের স্বার্থটা বুঝেনেওয়ার কৌশল মাত্র এটা । এতেই বোঝাযায় বিজেপি দলটি কোন ফর্মুলায় চলে ।
কী কারণে শান্তনু মন্ডলকে পদ থেকে সরানো হল বারবার জানতে চাওয়া হয়েছে জেলা নেতৃত্বের কাছে। জেলা নেতৃত্বের তরফে জবাব মিলেছে, এটা রাজ্য নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত। রাজ্য নেতৃত্বের কাছ থেকে অপসারণের কারণ সংক্রান্ত কোনও জবাব মেলেনি বলে জানিয়েছেন শান্তনুবাবুর সমর্থকরা। দীর্ঘ টালবাহানার পর শনিবার বেলা এগারোটা নাগাদ প্রথমে সিউড়ির এসপি মোড়ে বিজেপির কার্যালয়ে ও পরে বিজেপির জেলা সদর দপ্তরে বিক্ষোভ দেখায় বিক্ষুব্ধ বিজেপি কর্মীরা। এরপরও জেলা সভাপতি দেখা না-মেলায় সেখানেই পদত্যাগ করেন ৬০ জন বিজেপি নেতা-কর্মী। বিক্ষুব্ধ এই বিজেপি কর্মীদের যদিও দাবি, রথযাত্রার কর্মসূচিতে এর প্রভাব পড়বে না। সেই কর্মসূচিতে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করবে তারা। সূচি অনুসারে ১৭ ডিসেম্বর রথ বীরভূম ছেড়ে বেরোলে বিক্ষুব্ধ ওই ৬০ জন অনশনে বসবেন বলেও জানিয়েছেন। অনশনেও সুরাহা না হলে কলকাতায় বিজেপির সদর দফতরের সামনে গণ আত্মাহুতির হুমকি দিয়েছেন তাঁরা। বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত ভোটের সময় বিজেপির কর্মীবৃন্দের এটা রোজকার নাটক ।নিজেদের স্বার্থটা বুঝেনেওয়ার কৌশল মাত্র এটা । এতেই বোঝাযায় বিজেপি দলটি কোন ফর্মুলায় চলে ।
No comments:
Post a comment