ওয়েব ডেস্ক ৭ই ডিসেম্বর, ২০১৮: বুলান্দশহরের নক্কার জনক ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর , বিজেপি কোনো নেতার জড়িত হওয়ার সন্দেহটা ছিলই , কিন্তু এতো তাড়াতাড়ি সেটা প্রকাশ্যে আসবে এটা খোদ তদন্তকারী অফিসারেরা হয়তো আশা করেননি । একটি ভিডিও ক্লিপিপিংস এ দেখা গিয়েছে বিজেপি নেতা শিখর আগরওয়ালকে ।
এই নেতার দাবি, গোটা ঘটনার জন্য দায়ী নিহত ইন্সপেক্টর সুবোধ কুমার সিং। সায়না জেলার বিজেপির যুব দলের সভাপতি শিখর আগরওয়ালের নাম পুলিস এফআইআরে দায়ের করেছে। তিনি এই বিষয়টি শোনার পর বলেন, ‘ইন্সপেক্টর সুবোধ কুমার সিং তিনি গোটা পরিস্থিতির জন্য দায়ি, কারণ তাঁকে বাধা দেওয়া হয়েছিল। অন্যরা তো ছিঙ্গরাওয়াথি পুলিস পোস্টে গরুদের দেহাংশ নিয়ে এসে গোহত্যাকারীদের বিরুদ্ধে এফআইআর করতে এসেছিলেন।’ শিখর আগরওয়াল অভিযোগ করেন যে ইন্সপেক্টর তাঁকে এবং তাঁর সঙ্গীদের মেরে ফেলার হুমকি দেন। এ বিষয়ে পরে তিনি পুলিসের ডিজির কাছে অভিযোগও করেন। সুবোধ কুমার সিং দুর্নীতিগ্রস্ত অফিসার এবং মুসলিমদের পক্ষে গিয়ে কথা বলতেন বলেও জানান শিখর আগরওয়াল। বিজেপি নেতার দাবি, গোহত্যাকে প্রশ্রয় দিতেন ওই পুলিস অফিসার। অন্যদিকে যাকে হন্যে হয়ে উত্তরপ্রদেশের পুলিশ খুঁজে বেড়াচ্ছে , সেই যোগেশ রাজ যিনি বজরং দলের নেতা হিসেবে পরিচিত , তিনি বৃহস্পতিবার নিজেকে নিরাপরাধ বলে দাবি করেছে।সে জানিয়েছে, মাহাও গ্রামে গোহত্যার খবর শোনার পর তার সমর্থকদের নিয়ে সেখানে সে সেখানে যায়। যোগেশ পুলিস পোস্টেই ছিল এবং এরপরই গ্রামবাসীরা ইঁট ছুঁড়তে শুরু করেন। অন্যদিকে, বজরং দলের পক্ষ থেকে যোগেশকে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়েছে। এখনও পুলিস ধরতে পারেনি যোগেশ রাজকে।
এই নেতার দাবি, গোটা ঘটনার জন্য দায়ী নিহত ইন্সপেক্টর সুবোধ কুমার সিং। সায়না জেলার বিজেপির যুব দলের সভাপতি শিখর আগরওয়ালের নাম পুলিস এফআইআরে দায়ের করেছে। তিনি এই বিষয়টি শোনার পর বলেন, ‘ইন্সপেক্টর সুবোধ কুমার সিং তিনি গোটা পরিস্থিতির জন্য দায়ি, কারণ তাঁকে বাধা দেওয়া হয়েছিল। অন্যরা তো ছিঙ্গরাওয়াথি পুলিস পোস্টে গরুদের দেহাংশ নিয়ে এসে গোহত্যাকারীদের বিরুদ্ধে এফআইআর করতে এসেছিলেন।’ শিখর আগরওয়াল অভিযোগ করেন যে ইন্সপেক্টর তাঁকে এবং তাঁর সঙ্গীদের মেরে ফেলার হুমকি দেন। এ বিষয়ে পরে তিনি পুলিসের ডিজির কাছে অভিযোগও করেন। সুবোধ কুমার সিং দুর্নীতিগ্রস্ত অফিসার এবং মুসলিমদের পক্ষে গিয়ে কথা বলতেন বলেও জানান শিখর আগরওয়াল। বিজেপি নেতার দাবি, গোহত্যাকে প্রশ্রয় দিতেন ওই পুলিস অফিসার। অন্যদিকে যাকে হন্যে হয়ে উত্তরপ্রদেশের পুলিশ খুঁজে বেড়াচ্ছে , সেই যোগেশ রাজ যিনি বজরং দলের নেতা হিসেবে পরিচিত , তিনি বৃহস্পতিবার নিজেকে নিরাপরাধ বলে দাবি করেছে।সে জানিয়েছে, মাহাও গ্রামে গোহত্যার খবর শোনার পর তার সমর্থকদের নিয়ে সেখানে সে সেখানে যায়। যোগেশ পুলিস পোস্টেই ছিল এবং এরপরই গ্রামবাসীরা ইঁট ছুঁড়তে শুরু করেন। অন্যদিকে, বজরং দলের পক্ষ থেকে যোগেশকে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়েছে। এখনও পুলিস ধরতে পারেনি যোগেশ রাজকে।
No comments:
Post a Comment