ওয়েব ডেস্ক ৬ই ডিসেম্বর, ২০১৮: নিজেদের দোষ ঢাকার দারুন অজুহাত পেশ করল কেন্দ্র ।একই তো ঠিক মতো পরিচালনা না করার দরুন সিবিআই নিয়ে মুখপুরেছে কেন্দ্রের , তার ওপর নিজেদের অপারদর্শিতা ঢাকার জন্য সুপ্রিম কোর্টে অজুহাত খাড়া করা , সব মিলিয়ে একটা টালমাটাল অবস্থার মধ্যে নিজেদের দাঁড় করাল কেন্দ্র ।সিবিআই দুর্নীতি মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্স কমিশন বা সিভিসি। বৃহস্পতিবার শুনানির সময় প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ সিভিসি–কে প্রশ্ন করেন, সরকারকে সবসময় নিরপেক্ষ হতে হয়।
সিবিআই কর্তাদের মধ্যে চলা দ্বন্দ্ব যখন গত জুলাই থেকে কেন্দ্র বরদাস্ত করছিল, তখন হঠাৎ করে সিলেকশন কমিটির সঙ্গে আলোচনা না করেই রাতারাতি অলোক বর্মার সব ক্ষমতা ছেঁটে ফেলে তাঁকে এবং রাকেশ আস্থানাকে ছুটিতে পাঠানো হল। কারণ সরকারের উচিত দেশের স্বার্থে সবসময় সেরা কাজ করা। প্রসঙ্গত, সিভিসি–র সুপারিশেই কেন্দ্র সিবিআইয়ের ডিরেক্টর অলোক বর্মার সব ক্ষমতা ছেঁটে ফেলে তাঁকে ছুটিতে পাঠায়। কিন্তু সিবিআই প্রধানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে হলে সিলেকশন কমিটির সঙ্গে আলোচনা করেই তা করা স্বাভাবিক নিয়ম।প্রধান বিচারপতির সওয়ালের জবাবে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা বলেন, অসাধারণ পরিস্থিতিতে অসাধারণ উপাচারের প্রয়োজন। সিভিসি–র বিচারে সিবিআইয়ের ওই সময়ের পরিস্থিতি অসাধারণ ছিল। আইনে যা উল্লেখ নেই সেধরনের পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার মতো অবস্থা দাঁড়িয়েছিল। জরুরি পরিস্থিতির দিকে লক্ষ্য রেখেই এধরনের অন্তর্বর্তীকালীন ব্যবস্থা করতে হয়েছিল। না হলে সিভিসি নখদন্তহীন সংগঠন হয়ে পড়ত। মেহতা আরও বলেন, সিভিসি নিরপেক্ষভাবে নির্দেশ দিয়েছিল। বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত অজুহাত নানা ভাবে দিয়ে কেন্দ্র সরকার যেকোনো জটিল পরিস্তিতি থেকে বেরোতে পারে , কিন্তু তার মানে এই নয় তারা সরকার চালাতে পারদর্শী । তাদের আরো অভিমত , বিজেপি সরকারের উচিত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে নিয়ম কানুনটা ভাল করে জেনে নেওয়া ।
সিবিআই কর্তাদের মধ্যে চলা দ্বন্দ্ব যখন গত জুলাই থেকে কেন্দ্র বরদাস্ত করছিল, তখন হঠাৎ করে সিলেকশন কমিটির সঙ্গে আলোচনা না করেই রাতারাতি অলোক বর্মার সব ক্ষমতা ছেঁটে ফেলে তাঁকে এবং রাকেশ আস্থানাকে ছুটিতে পাঠানো হল। কারণ সরকারের উচিত দেশের স্বার্থে সবসময় সেরা কাজ করা। প্রসঙ্গত, সিভিসি–র সুপারিশেই কেন্দ্র সিবিআইয়ের ডিরেক্টর অলোক বর্মার সব ক্ষমতা ছেঁটে ফেলে তাঁকে ছুটিতে পাঠায়। কিন্তু সিবিআই প্রধানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে হলে সিলেকশন কমিটির সঙ্গে আলোচনা করেই তা করা স্বাভাবিক নিয়ম।প্রধান বিচারপতির সওয়ালের জবাবে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা বলেন, অসাধারণ পরিস্থিতিতে অসাধারণ উপাচারের প্রয়োজন। সিভিসি–র বিচারে সিবিআইয়ের ওই সময়ের পরিস্থিতি অসাধারণ ছিল। আইনে যা উল্লেখ নেই সেধরনের পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার মতো অবস্থা দাঁড়িয়েছিল। জরুরি পরিস্থিতির দিকে লক্ষ্য রেখেই এধরনের অন্তর্বর্তীকালীন ব্যবস্থা করতে হয়েছিল। না হলে সিভিসি নখদন্তহীন সংগঠন হয়ে পড়ত। মেহতা আরও বলেন, সিভিসি নিরপেক্ষভাবে নির্দেশ দিয়েছিল। বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত অজুহাত নানা ভাবে দিয়ে কেন্দ্র সরকার যেকোনো জটিল পরিস্তিতি থেকে বেরোতে পারে , কিন্তু তার মানে এই নয় তারা সরকার চালাতে পারদর্শী । তাদের আরো অভিমত , বিজেপি সরকারের উচিত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে নিয়ম কানুনটা ভাল করে জেনে নেওয়া ।
No comments:
Post a comment