ওয়েব ডেস্ক ১৩ ই ডিসেম্বর ২০১৮ : মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী এরকম কোনো কাজ যে করতে পারেন সেটা বিশ্বাসই হচ্ছেনা মহারাষ্ট্রবাসীর , তবুও ঘটনাটি সামনে এসেছে এবং সর্বোচ্চ আদালতের কাছে বিষয়টি পৌঁছিয়েছে ।কি সেই বিষয় ?২০১৪ সালের মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনের সময় মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে দুটি ফৌজদারী মামলা ছিল। সেই তথ্য নির্বাচনী হলফনামায় জানাননি মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। আর তাই সুপ্রিম কোর্টে তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের করা হয় জনস্বার্থ মামলা।
সেই মামলার উপর ভিত্তি করেই মুখ্যমন্ত্রীকে এই নোটিস পাঠিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। বম্বে হাইকোর্টে প্রথমে তাঁর নামে এই মামলা হয়েছিল। কিন্তু তা খারিজ হয়ে যাওয়ায় পরে তা সুপ্রিম কোর্টে যায়। শীর্ষ আদালতের মুখ্য বিচারপতি রঞ্জন গগৈ, বিচারপতি এস কে কউল এবং কে এম জোসেফ মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে শীঘ্রই এ সংক্রান্ত জবাব চেয়েছেন।জানা গিয়েছে, নির্বাচনের সময় দেবেন্দ্র ফড়নবিশের বিরুদ্ধে একটি প্রতারণা ও একটি মানহানির মামলা ছিল। কিন্তু এই দুটি মামলার নথি নির্বাচন কমিশনের সামনে জমা দেননি তাঁর আইনজীবী সতীশ উকে। এই পরিপ্রেক্ষিতেই এ দিন এই নোটিস পাঠিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। নিয়ম অনুযায়ী, নির্বাচনী হলফনামায় কেউ যদি ভুল তথ্য দেন, বা তথ্য গোপন করেন, তাহলে জনপ্রতিনিধিত্ব আইনে তাঁর নির্বাচন বাতিল হয়ে যেতে পারে। গত কয়েক মাস ধরে কেন্দ্রে মোদি সরকারের বিভিন্ন কাজকর্মের ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্ট বিভিন্ন পর্যবেক্ষণে বেশ কিছু নেতিবাচক মন্তব্য করেছে। ফলে দেশের শীর্ষ আদালত যদি এই ব্যাপারে কোনও কঠোর পদক্ষেপ নেয়, তাহলে মুখ পুড়তে পারে মহারাষ্ট্র সরকারের।সামনে ২০১৯ লোকসভা নির্বাচন। তার আগে এই ধরণের কোনও সিদ্ধান্ত সুপ্রিম কোর্ট নিলে তাতে আরও চাপে পড়ে যেতে পারে নরেন্দ্র মোদির বিজেপি সরকার, বলেই ধারণা রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের। বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত সত্যের মুখোমুখি দাঁড়ানোটা সৎ সাহসের পরিচয় , এই বিষয়ে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একটু ভেবে দেখতে পারতেন ।
সেই মামলার উপর ভিত্তি করেই মুখ্যমন্ত্রীকে এই নোটিস পাঠিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। বম্বে হাইকোর্টে প্রথমে তাঁর নামে এই মামলা হয়েছিল। কিন্তু তা খারিজ হয়ে যাওয়ায় পরে তা সুপ্রিম কোর্টে যায়। শীর্ষ আদালতের মুখ্য বিচারপতি রঞ্জন গগৈ, বিচারপতি এস কে কউল এবং কে এম জোসেফ মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে শীঘ্রই এ সংক্রান্ত জবাব চেয়েছেন।জানা গিয়েছে, নির্বাচনের সময় দেবেন্দ্র ফড়নবিশের বিরুদ্ধে একটি প্রতারণা ও একটি মানহানির মামলা ছিল। কিন্তু এই দুটি মামলার নথি নির্বাচন কমিশনের সামনে জমা দেননি তাঁর আইনজীবী সতীশ উকে। এই পরিপ্রেক্ষিতেই এ দিন এই নোটিস পাঠিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। নিয়ম অনুযায়ী, নির্বাচনী হলফনামায় কেউ যদি ভুল তথ্য দেন, বা তথ্য গোপন করেন, তাহলে জনপ্রতিনিধিত্ব আইনে তাঁর নির্বাচন বাতিল হয়ে যেতে পারে। গত কয়েক মাস ধরে কেন্দ্রে মোদি সরকারের বিভিন্ন কাজকর্মের ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্ট বিভিন্ন পর্যবেক্ষণে বেশ কিছু নেতিবাচক মন্তব্য করেছে। ফলে দেশের শীর্ষ আদালত যদি এই ব্যাপারে কোনও কঠোর পদক্ষেপ নেয়, তাহলে মুখ পুড়তে পারে মহারাষ্ট্র সরকারের।সামনে ২০১৯ লোকসভা নির্বাচন। তার আগে এই ধরণের কোনও সিদ্ধান্ত সুপ্রিম কোর্ট নিলে তাতে আরও চাপে পড়ে যেতে পারে নরেন্দ্র মোদির বিজেপি সরকার, বলেই ধারণা রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের। বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত সত্যের মুখোমুখি দাঁড়ানোটা সৎ সাহসের পরিচয় , এই বিষয়ে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একটু ভেবে দেখতে পারতেন ।
No comments:
Post a Comment