ওয়েব ডেস্ক ১২ ই ডিসেম্বর ২০১৮ : আজ অবধি বাংলার কোনো মুখ্যমন্ত্রীকে বলতে শোনা গেছে স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে সেঁকার বদ্ধ পরিকর ।একমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই ধরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়ার সৎসাহস দেখতে পারেন , এরকমই বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত।নাগরিকরা যাতে স্বাস্থ্য পরিষেবা পান তা সুনিশ্চিত করতে তাঁর সরকার বদ্ধপরিকর। ইউনিভার্সাল হেলথ কভারেজ ডে উপলক্ষ্যে বুধবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি একথা জানান।
সকালে টুইটারে মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, ‘বুধবার ইউনিভার্সাল হেলথ কভারেজ ডে। আমাদের সরকার নাগরিকদের স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে বদ্ধপরিকর। অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে সরকারি হাসপাতালে বিনা খরচে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমরা বিভিন্ন জায়গায় ন্যায্যমূল্যের ওষুধের দোকান খুলেছি। সেখানে বাজারের থেকে অনেক কম দামে ওষুধ পাওয়া যায়। খোলা হয়েছে প্যাথলজিক্যাল সেন্টারও। বেসরকারি হাসপাতালের মতো সরকারি হাসপাতালেও আইসিইউ, এইচডিইউ, সিসিইউ এবং মা ও শিশুদের জন্য বিশেষ বিভাগ খোলা হয়েছে।’ দু’দিন ধরে দিল্লিতে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বিজেপি বিরোধী দলগুলির বৈঠকে যোগ দেন তিনি। পাশাপাশি বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল নিয়েও প্রতিক্রিয়া দেন তিনি। তিনি বলেন, ‘মানুষ বিজেপির বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছে। এটা মানুষের রায় আর মানুষেরই জয়। গণতন্ত্রের জয়। বিজেপির অবিচার এবং অত্যাচারের বিরুদ্ধে দেশের মানুষ রায় দিয়েছেন। কৃষক থেকে দলিত, ছাত্র–যুব থেকে তপসিলি সকলেই বিজেপিকে জবাব দিয়েছেন।’অতীতেও বাংলার মানুষ দেখেছে মেডিকেল কলেজের মতো হাসপাতালে রুগীরা ঠিক মতো পরিষেবা পাচ্ছে কি না এই বিষয়েও রীতিমতো খোঁজ খবর নিতেন মুখ্যমন্ত্রী।অনেকেরই অভিমত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আরও আগে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হওয়া দরকার ছিল ।
সকালে টুইটারে মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, ‘বুধবার ইউনিভার্সাল হেলথ কভারেজ ডে। আমাদের সরকার নাগরিকদের স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে বদ্ধপরিকর। অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে সরকারি হাসপাতালে বিনা খরচে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমরা বিভিন্ন জায়গায় ন্যায্যমূল্যের ওষুধের দোকান খুলেছি। সেখানে বাজারের থেকে অনেক কম দামে ওষুধ পাওয়া যায়। খোলা হয়েছে প্যাথলজিক্যাল সেন্টারও। বেসরকারি হাসপাতালের মতো সরকারি হাসপাতালেও আইসিইউ, এইচডিইউ, সিসিইউ এবং মা ও শিশুদের জন্য বিশেষ বিভাগ খোলা হয়েছে।’ দু’দিন ধরে দিল্লিতে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বিজেপি বিরোধী দলগুলির বৈঠকে যোগ দেন তিনি। পাশাপাশি বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল নিয়েও প্রতিক্রিয়া দেন তিনি। তিনি বলেন, ‘মানুষ বিজেপির বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছে। এটা মানুষের রায় আর মানুষেরই জয়। গণতন্ত্রের জয়। বিজেপির অবিচার এবং অত্যাচারের বিরুদ্ধে দেশের মানুষ রায় দিয়েছেন। কৃষক থেকে দলিত, ছাত্র–যুব থেকে তপসিলি সকলেই বিজেপিকে জবাব দিয়েছেন।’অতীতেও বাংলার মানুষ দেখেছে মেডিকেল কলেজের মতো হাসপাতালে রুগীরা ঠিক মতো পরিষেবা পাচ্ছে কি না এই বিষয়েও রীতিমতো খোঁজ খবর নিতেন মুখ্যমন্ত্রী।অনেকেরই অভিমত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আরও আগে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হওয়া দরকার ছিল ।
No comments:
Post a comment