ওয়েব ডেস্ক ২২শে ডিসেম্বর ২০১৮: কথায় আছে জোর যার মুলুক তার । সোহরাবুদ্দিন শেখের মৃত্যুর ভুয়ো সংঘর্ষের মামলায় সিবিআই এর তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন উঠে গেল ।সিবিআই এর নিরপেক্ষতা নিয়ে আগেই একাধিকবার বিরোধীরা প্রশ্ন তুলেছিল তবে এবার সিবিআইয়ের দক্ষতা নিশ্চিন্তে বিরোধীদের হাত শক্ত করবে ।প্রসঙ্গত ১৩ বছর আগে কুখ্যাত দুষ্কৃতী সোহরাবউদ্দিন শেখ এবং তার অন্যতম সহযোগী তুলসিরাম প্রজাপতিকে আদৌ কোনও ভুয়ো এনকাউন্টারে মারা হয়েছিল কি না তা নিয়ে দীর্ঘদিন মামলা চলছিল মুম্বই আদালতে।
সেই মামলায় বেকসুর খালাস পেলেন অভিযুক্ত ২২ জনই। রায় দিল সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত। এই ঘটনায় রাজস্থান, গুজরাট ও অন্যান্য অঞ্চলের অফিসার মিলিয়ে মোট ২২ জন পুলিস অফিসারকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল।এই ঘটনার তদন্তের দায়িত্ব পায় সিবিআই। সিবিআই জানিয়েছে, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ফায়দার জন্যই এই ভুয়ো এনকাউন্টারের ছক কষা হয়েছিল। প্রথমে অভিযুক্তের তালিকায় নাম ছিল অমিত শাহ সহ মোট ৩৮ জনের। প্রমাণের অভাবে তাঁদের নাম তালিকা থেকে বাদ দিতে হয় বলে সিবিআই সূত্রে খবর। বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত কেন্দ্রে যখন বিজেপি সরকার তখন অমিত শাহের নাম অডিও জড়িত হিসেবে পাওয়া যেত কি ?
সেই মামলায় বেকসুর খালাস পেলেন অভিযুক্ত ২২ জনই। রায় দিল সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত। এই ঘটনায় রাজস্থান, গুজরাট ও অন্যান্য অঞ্চলের অফিসার মিলিয়ে মোট ২২ জন পুলিস অফিসারকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল।এই ঘটনার তদন্তের দায়িত্ব পায় সিবিআই। সিবিআই জানিয়েছে, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ফায়দার জন্যই এই ভুয়ো এনকাউন্টারের ছক কষা হয়েছিল। প্রথমে অভিযুক্তের তালিকায় নাম ছিল অমিত শাহ সহ মোট ৩৮ জনের। প্রমাণের অভাবে তাঁদের নাম তালিকা থেকে বাদ দিতে হয় বলে সিবিআই সূত্রে খবর। বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত কেন্দ্রে যখন বিজেপি সরকার তখন অমিত শাহের নাম অডিও জড়িত হিসেবে পাওয়া যেত কি ?
No comments:
Post a Comment