ওয়েব ডেস্ক ২১ই ডিসেম্বর ২০১৮: ভগবান হনুমান প্রসঙ্গে একের পর এক সার্কাস করে চলেছেন উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রীরা । আর এই সার্কাস থামবার কোনো নামই নিচ্ছেনা ।যে যার নিজের স্বার্থ সিদ্ধি করার জন্য এবং আধিপত্য বজায় রাখার জন্য ভগবান হনুমানকে নিয়ে যা খুশি মন্তব্য করে যাচ্ছেন । কখনও তিনি ‘দলিত’, কখনও আবার তিনি ‘মুসলমান’। এবার তাঁকে জাঠ সম্প্রদায়ের বলে দাবি করলেন উত্তরপ্রদেশের ধর্মীয় বিষয়ক মন্ত্রী চৌধুরি লক্ষ্মী নারায়ন।
সংবাদসংস্থা এএনআই–কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হনুমানকে ‘জাঠ’ অ্যাখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় হনুমানজি একজন জাঠ। কারণ জাঠেদের স্বভাবই হল বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়ানো। ওই ব্যক্তি তাঁর চেনা হোক বা না হোক। ঠিক যেমন রাবণের হাত থেকে মা সীতাকে বাঁচাতে রামচন্দ্রের সাহায্যে এগিয়ে এসেছিলেন হনুমানজি।’ এর আগে বৃহস্পতিবারই পবনপুত্র হনুমানকে ‘মুসলিম’ বলে মন্তব্য করেছিলেন বিজেপি নেতা বুক্কাল নবাব। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানিয়েছিলেন, মুসলমানদের মধ্যে রহমান, ফরমান, জিশান, কুর্বান ইত্যাদি নামগুলি প্রচলিত আছে। সেই সূত্র ধরেই তিনি জানান হনুমানের নামের সঙ্গে তাদের নামের মিল আছে। অর্থাৎ হনুমানও মুসলিম। বুক্কাল নবাবের এহেন মন্তব্যের পর থেকেই শুরু হয়ে যায় সমালোচনার ঢেউ। তবে এই প্রথমবার নয়। এর আগেও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ হনুমানকে ‘দলিত’ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। তাঁর সেই বক্তব্য ঘিরেও বিতর্কের ঝড় বয়ে গিয়েছিল। এমনকি এজন্য হনুমানজির জন্ম শংসাপত্র চেয়ে জেলাশাসকের দ্বারস্থ হয়েছিলেন প্রগতিশীল সমাজবাদী দলের নেতা শিবপাল যাদব। এসব কান্ডকারখানা দেখে একটা কথাই মনে হচ্ছে "পিকচার অভি বাকি হ্যায়" ।
সংবাদসংস্থা এএনআই–কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হনুমানকে ‘জাঠ’ অ্যাখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় হনুমানজি একজন জাঠ। কারণ জাঠেদের স্বভাবই হল বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়ানো। ওই ব্যক্তি তাঁর চেনা হোক বা না হোক। ঠিক যেমন রাবণের হাত থেকে মা সীতাকে বাঁচাতে রামচন্দ্রের সাহায্যে এগিয়ে এসেছিলেন হনুমানজি।’ এর আগে বৃহস্পতিবারই পবনপুত্র হনুমানকে ‘মুসলিম’ বলে মন্তব্য করেছিলেন বিজেপি নেতা বুক্কাল নবাব। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানিয়েছিলেন, মুসলমানদের মধ্যে রহমান, ফরমান, জিশান, কুর্বান ইত্যাদি নামগুলি প্রচলিত আছে। সেই সূত্র ধরেই তিনি জানান হনুমানের নামের সঙ্গে তাদের নামের মিল আছে। অর্থাৎ হনুমানও মুসলিম। বুক্কাল নবাবের এহেন মন্তব্যের পর থেকেই শুরু হয়ে যায় সমালোচনার ঢেউ। তবে এই প্রথমবার নয়। এর আগেও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ হনুমানকে ‘দলিত’ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। তাঁর সেই বক্তব্য ঘিরেও বিতর্কের ঝড় বয়ে গিয়েছিল। এমনকি এজন্য হনুমানজির জন্ম শংসাপত্র চেয়ে জেলাশাসকের দ্বারস্থ হয়েছিলেন প্রগতিশীল সমাজবাদী দলের নেতা শিবপাল যাদব। এসব কান্ডকারখানা দেখে একটা কথাই মনে হচ্ছে "পিকচার অভি বাকি হ্যায়" ।
No comments:
Post a Comment