ওয়েব ডেস্ক ১৩ই জানুয়ারি ২০১৯: রাম জেঠ মালানির মতো বিখ্যাত আইনজীবী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চেয়ে , কিছু যে ভুল বলেননি সেটা আরো একবার প্রমাণিত হল । কংগ্রেস দল যারা নিজেদের সেক্যুলার হিসেবে দাবি করে তারা তাদের নিজেশ্ব একটা সমীক্ষায় উপলব্ধি করে হিন্দু ভোট তাদের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে তারপর পাঁচটি রাজ্যের বিধাসভা নির্বাচনে রাহুল গান্ধীর মন্দির দর্শন ভারতবাসী দেখেছে ।
নাগরিকপঞ্জী নিয়ে কংগ্রেসের বিরোধিতার মধ্যেই নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল এর পক্ষে শিলচরের সাংসদ সুস্মিতা দেবের সমর্থন এবং সংখ্যালঘুদের প্রতি বৈষম্যের বিষয়ও সামনে এলো ।আর যাই হোক কংগ্রেসের সুস্মিতা দেব নাগরিকপঞ্জী নিয়ে নিজের সমর্থন যে প্রশ্ণ করেন এনিয়ে কোনো দ্বিমত নেই । আর সেই রোষে শনিবার শিলচর মধুরবন্দের এক বিবাহ ভবনে আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় সুস্মিতা দেবের বিরুদ্ধে মন্তব্য উঠে আসে। এই সভার উদ্যোক্তা বৃহত্তম মুসলিম সমাজ নামের এক নতুন সংগঠন।এ দিন আব্দুল করিম লস্কর ওরফে ভোলাই মিয়ার পৌরোহিত্যে শুরু হয় সভার কাজ। এ দিনের সভায় প্রায় সবাই আক্রমণাত্মক ছিলেন শিলচরের সংসদ সুস্মিতা দেব সহ তার পরিবারের প্রতি। প্রয়াত প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সন্তোষ মোহন দেব থেকে শুরু করে দেববাড়ির সবাই যে বিজেপি, আরএসএস থেকেও বেশি বিষাক্ত এবং মুসলিম বিরোধী তা তুলে ধরেন বক্তারা। এআইইউডিএফ নেতা ড. কে এম বাহারুল ইসলাম বলেন,শিলচরের সাংসদ হিসাবে গত পাঁচ বছরে ২৫ কোটি টাকা পেয়েছেন সুস্মিতা দেব। যাদের ভোটে জিতে এসেছেন তাদের জন্য কত টাকা খরচ করলেন? মাত্র ১ কোটি টাকা খরচ করলেই তো বরাক পারে একটি হাই স্কুল বানানো যেত। কিন্তু তা তিনি করেননি। বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত তার বেফাঁস মন্তব্যের জন্য তিনি যে বেকায়দায় এবং কংগ্রেস দলকেও যে অস্বস্তিতে ফেলেছেন সেটা সুস্মিতা দেবী বুঝতে পারছেন কি ?
নাগরিকপঞ্জী নিয়ে কংগ্রেসের বিরোধিতার মধ্যেই নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল এর পক্ষে শিলচরের সাংসদ সুস্মিতা দেবের সমর্থন এবং সংখ্যালঘুদের প্রতি বৈষম্যের বিষয়ও সামনে এলো ।আর যাই হোক কংগ্রেসের সুস্মিতা দেব নাগরিকপঞ্জী নিয়ে নিজের সমর্থন যে প্রশ্ণ করেন এনিয়ে কোনো দ্বিমত নেই । আর সেই রোষে শনিবার শিলচর মধুরবন্দের এক বিবাহ ভবনে আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় সুস্মিতা দেবের বিরুদ্ধে মন্তব্য উঠে আসে। এই সভার উদ্যোক্তা বৃহত্তম মুসলিম সমাজ নামের এক নতুন সংগঠন।এ দিন আব্দুল করিম লস্কর ওরফে ভোলাই মিয়ার পৌরোহিত্যে শুরু হয় সভার কাজ। এ দিনের সভায় প্রায় সবাই আক্রমণাত্মক ছিলেন শিলচরের সংসদ সুস্মিতা দেব সহ তার পরিবারের প্রতি। প্রয়াত প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সন্তোষ মোহন দেব থেকে শুরু করে দেববাড়ির সবাই যে বিজেপি, আরএসএস থেকেও বেশি বিষাক্ত এবং মুসলিম বিরোধী তা তুলে ধরেন বক্তারা। এআইইউডিএফ নেতা ড. কে এম বাহারুল ইসলাম বলেন,শিলচরের সাংসদ হিসাবে গত পাঁচ বছরে ২৫ কোটি টাকা পেয়েছেন সুস্মিতা দেব। যাদের ভোটে জিতে এসেছেন তাদের জন্য কত টাকা খরচ করলেন? মাত্র ১ কোটি টাকা খরচ করলেই তো বরাক পারে একটি হাই স্কুল বানানো যেত। কিন্তু তা তিনি করেননি। বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত তার বেফাঁস মন্তব্যের জন্য তিনি যে বেকায়দায় এবং কংগ্রেস দলকেও যে অস্বস্তিতে ফেলেছেন সেটা সুস্মিতা দেবী বুঝতে পারছেন কি ?
No comments:
Post a Comment