ওয়েব ডেস্ক ২৮শে জানুয়ারি ২০১৯: যত সময় যাচ্ছে বিজেপির নেতা মন্ত্রীদের একাংশ ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেবকে মনে করাচ্ছেন । এবার মনে করলেন এক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী , নাম অনন্ত কুমার হেগড়ে । তিনি আগেও তার আলটপকা মন্তব্য করে শিরোনামে এসেছিলেন , এবারও তাই। ইশ , যদি বলার মতো কোনো কাজ করে শিরোনামে আসতেন ! প্রসঙ্গত রবিবার কর্নাটকের কোদাউগু জেলার সোমরপেট এলাকার মাদাপুরা গ্রামে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল হিন্দু জাগরণ বেদিকে নামে একটি হিন্দুত্ববাদী সংগঠন। সেখানে যোগ দেন উত্তর কর্নাটকের পাঁচ বারের বিজেপি সাংসদ অনন্তকুমার হেগড়ে।
সেখানেই তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজে আমরা কোন বিষয়কে গুরুত্ব দেব তা নিয়ে পুনরায় চিন্তা করতে হবে। আমাদের জাতি নিয়ে ভাবলে চলবে না। যদি কোনও হিন্দু মেয়ের গায়ে কেউ হাত দেয়, তবে সেই হাত কেটে নেওয়া হবে।’ এর পাশাপাশি তাজমহলেরও বিতর্কিত ব্যাখ্যা দিয়ে হেগড়ে বলেন, ‘তাজমহল আগে হিন্দু শিবমন্দির ছিল। রাজা পরমতীর্থ সেই মন্দির নির্মাণ করে নাম দিয়েছিলেন তেজো মহালয়। সেটাই পরে তাজমহল হয়ে যায়।’ এটা প্রথম নয়, এর আগেও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এ ধরনের উস্কানিমূলক মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন। শবরীমালা ইস্যু নিয়ে যখন তোলপাড় রাজ্য–রাজনীতি, ঠিক সেই সময় অনন্তকুমার হেগড়ে জানান যে, প্রকাশ্যে হিন্দুদের ধর্ষণ করা হচ্ছে।অনুষ্ঠানে এসে অনন্তকুমার হেগড়ে আরও বলেন, ‘এ ভাবে যদি আমরা ঘুমিয়ে থাকি, তাহলে একদিন আমাদের বাড়ি–ঘরের নামও বদলে হয়ে যাবে মসজিদ। রামকে জাহাপনা বলে ডাকা হবে। সীতা হয়ে যেতে পারেন বিবি।’ এই নিয়েই প্রশ্ন তোলেন দীনেশ গুন্ডু রাও। টুইটারে তিনি শুধু বলেন, ‘কর্নাটক থেকে মন্ত্রী হয়ে রাজ্যের উন্নয়নে কী করেছেন হেগড়ে।’ তার পরই শুরু হয় দু’জনের মধ্যে টুইট তরজা। এখানেই শেষ নয় প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি দীনেশ গুন্ডু রাও এক মুসলিম মহিলাকে বিয়ে করাতে, তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি ।এতটা নিচে নামার কি খুব দরকার ছিল অনন্ত বাবুর ?
সেখানেই তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজে আমরা কোন বিষয়কে গুরুত্ব দেব তা নিয়ে পুনরায় চিন্তা করতে হবে। আমাদের জাতি নিয়ে ভাবলে চলবে না। যদি কোনও হিন্দু মেয়ের গায়ে কেউ হাত দেয়, তবে সেই হাত কেটে নেওয়া হবে।’ এর পাশাপাশি তাজমহলেরও বিতর্কিত ব্যাখ্যা দিয়ে হেগড়ে বলেন, ‘তাজমহল আগে হিন্দু শিবমন্দির ছিল। রাজা পরমতীর্থ সেই মন্দির নির্মাণ করে নাম দিয়েছিলেন তেজো মহালয়। সেটাই পরে তাজমহল হয়ে যায়।’ এটা প্রথম নয়, এর আগেও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এ ধরনের উস্কানিমূলক মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন। শবরীমালা ইস্যু নিয়ে যখন তোলপাড় রাজ্য–রাজনীতি, ঠিক সেই সময় অনন্তকুমার হেগড়ে জানান যে, প্রকাশ্যে হিন্দুদের ধর্ষণ করা হচ্ছে।অনুষ্ঠানে এসে অনন্তকুমার হেগড়ে আরও বলেন, ‘এ ভাবে যদি আমরা ঘুমিয়ে থাকি, তাহলে একদিন আমাদের বাড়ি–ঘরের নামও বদলে হয়ে যাবে মসজিদ। রামকে জাহাপনা বলে ডাকা হবে। সীতা হয়ে যেতে পারেন বিবি।’ এই নিয়েই প্রশ্ন তোলেন দীনেশ গুন্ডু রাও। টুইটারে তিনি শুধু বলেন, ‘কর্নাটক থেকে মন্ত্রী হয়ে রাজ্যের উন্নয়নে কী করেছেন হেগড়ে।’ তার পরই শুরু হয় দু’জনের মধ্যে টুইট তরজা। এখানেই শেষ নয় প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি দীনেশ গুন্ডু রাও এক মুসলিম মহিলাকে বিয়ে করাতে, তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি ।এতটা নিচে নামার কি খুব দরকার ছিল অনন্ত বাবুর ?
No comments:
Post a comment