ওয়েব ডেস্ক ১৭ই জানুয়ারি ২০১৯:দলিতদের দুঃখ কষ্ট সেই দিনও ছিল আজও আছে ।নরেন্দ্র মোদী সরকারে আসার পর তার বিখ্যাত ডায়লগ দিয়েছিলেন " আচ্ছে দিন আনেওয়ালে হ্যায় " কিন্তু ইটা বলেননি , দলিতদের কষ্ট তার আমলেও পাল্টাবেনা ।সম্প্রতি একটা নক্কার জনক ঘটনা সামনে এসেছে যা সারা ভারত বর্ষের মানুষকে নাড়িয়ে দিয়েছে ।
প্রসঙ্গত জাতে দলিত বলে তার মায়ের শেষকৃত্যে অংশ নিতে রাজি হননি প্রতিবেশীরা। তাই একাই সেই দায়িত্ব পালন করল ১৭ বছরের সরোজ। ওড়িশার প্রত্যন্ত গ্রাম করপাবহলের বাসিন্দা সে। বাবার মৃত্যুর পর থেকে মা ও বোনের সঙ্গে মামা বাড়িতেই মানুষ হয়েছে সরোজ। দলিত বলে গ্রামে বিধিনিষেধের অন্ত ছিল না। তা বলে মায়ের মৃত্যুর পরেও যে কেউ এগিয়ে আসবে না সেটা ভাবতে পারেনি সে। এই ঘটনা এক ধাক্কায় অনেকটাই বড় করে দিয়েছে তাকে। সরোজের মা বছর পঁয়তাল্লিশের জানকি সিংহানিয়ার মৃত্যু হয় দুর্ঘটনায়। জল আনতে গিয়ে পা ফস্কে পড়ে যান তিনি। তাতে চরম আঘাত লাগে মাথায়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই শেষ। চরম দুঃসময়েও যাঁরা পাশে দাঁড়ালেন না তাঁদের কাছে দয়া ভিক্ষা না করেই একাই সে দায়িত্ব পালন করল সরোজ। একটি বাঁশের কাঠামো তৈরি করে তার উপর মায়ের দেহ রেখে সেটি সাইকেলের পিছনে বেঁধে একাই নিয়ে যায় সে । দলিত বলে গ্রামে শশ্মানেও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তাই গ্রামের পাশের জঙ্গলে গিয়ে মায়ের দেহ সমাধিস্থ করে সে।
প্রসঙ্গত জাতে দলিত বলে তার মায়ের শেষকৃত্যে অংশ নিতে রাজি হননি প্রতিবেশীরা। তাই একাই সেই দায়িত্ব পালন করল ১৭ বছরের সরোজ। ওড়িশার প্রত্যন্ত গ্রাম করপাবহলের বাসিন্দা সে। বাবার মৃত্যুর পর থেকে মা ও বোনের সঙ্গে মামা বাড়িতেই মানুষ হয়েছে সরোজ। দলিত বলে গ্রামে বিধিনিষেধের অন্ত ছিল না। তা বলে মায়ের মৃত্যুর পরেও যে কেউ এগিয়ে আসবে না সেটা ভাবতে পারেনি সে। এই ঘটনা এক ধাক্কায় অনেকটাই বড় করে দিয়েছে তাকে। সরোজের মা বছর পঁয়তাল্লিশের জানকি সিংহানিয়ার মৃত্যু হয় দুর্ঘটনায়। জল আনতে গিয়ে পা ফস্কে পড়ে যান তিনি। তাতে চরম আঘাত লাগে মাথায়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই শেষ। চরম দুঃসময়েও যাঁরা পাশে দাঁড়ালেন না তাঁদের কাছে দয়া ভিক্ষা না করেই একাই সে দায়িত্ব পালন করল সরোজ। একটি বাঁশের কাঠামো তৈরি করে তার উপর মায়ের দেহ রেখে সেটি সাইকেলের পিছনে বেঁধে একাই নিয়ে যায় সে । দলিত বলে গ্রামে শশ্মানেও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তাই গ্রামের পাশের জঙ্গলে গিয়ে মায়ের দেহ সমাধিস্থ করে সে।
No comments:
Post a comment