ওয়েব ডেস্ক ৫ই জানুয়ারি ২০১৯: এতো ভূতের মুখে রাম নাম , কিন্তু মনের কথাটাই বলে ফেললেন কিনা এ বিষয়ে কোনো লিটমাস টেস্ট করা যাবেনা ।তবে এটাই সত্যি কুরুচিকর মন্তব্যে শিরোনামে আসা দিলীপ ঘোষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রধানমন্ত্রী রূপে দেখতে চান ।এদিন মমতাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি বলেন, “উনি বাংলার মুখ। ওনার সুস্থতা ও সাফল্য কামনা করি। ওনার সুস্থ থাকাটা দরকার। কারণ ওনার সুস্থতার উপরেই বাংলার ভাগ্য নির্ভর করছে।” এরপরই বোমাটি ফাটান বিজেপি রাজ্য সভাপতি।
তিনি বলেন, “মমতার সুস্থ থাকাটা প্রয়োজন এজন্যেই বলছি কারণ বাঙালি হিসেবে যদি কেউ প্রধানমন্ত্রী হন তাহলে ওনার সুযোগ আছে। জ্যোতিবাবুর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ ছিল, কিন্তু দল হতে দেয়নি। তাই ওনার (মমতার) নামই এক নম্বরে আছে। এর আগে প্রণববাবু রাষ্ট্রপতি হয়েছেন, একজন বাঙালির প্রধানমন্ত্রী হওয়া প্রয়োজন।” দিলীপবাবুকে প্রশ্ন করা হয়, বিজেপি যদি ২০১৯-এ জেতে তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কীভাবে প্রধানমন্ত্রী হবেন? প্রশ্নের জবাবে বিজেপি রাজ্য সভাপতি বলেন, “তারপরে হতে পারেন, ওনার সম্ভাবনাই সবচেয়ে বেশি।” বিজেপির রাজ্য সভাপতির এই কথা নিঃসন্দেহে তৃণমূল কর্মীদের বাড়তি অক্সিজেন যোগাবে, তবে বিজেপিও যে মনে মনে তাদের বিদায়ী ঘন্টা শুনতে পারছে , এটাই তার প্রমান ।
তিনি বলেন, “মমতার সুস্থ থাকাটা প্রয়োজন এজন্যেই বলছি কারণ বাঙালি হিসেবে যদি কেউ প্রধানমন্ত্রী হন তাহলে ওনার সুযোগ আছে। জ্যোতিবাবুর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ ছিল, কিন্তু দল হতে দেয়নি। তাই ওনার (মমতার) নামই এক নম্বরে আছে। এর আগে প্রণববাবু রাষ্ট্রপতি হয়েছেন, একজন বাঙালির প্রধানমন্ত্রী হওয়া প্রয়োজন।” দিলীপবাবুকে প্রশ্ন করা হয়, বিজেপি যদি ২০১৯-এ জেতে তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কীভাবে প্রধানমন্ত্রী হবেন? প্রশ্নের জবাবে বিজেপি রাজ্য সভাপতি বলেন, “তারপরে হতে পারেন, ওনার সম্ভাবনাই সবচেয়ে বেশি।” বিজেপির রাজ্য সভাপতির এই কথা নিঃসন্দেহে তৃণমূল কর্মীদের বাড়তি অক্সিজেন যোগাবে, তবে বিজেপিও যে মনে মনে তাদের বিদায়ী ঘন্টা শুনতে পারছে , এটাই তার প্রমান ।
No comments:
Post a comment