ওয়েব ডেস্ক ২১শে জানুয়ারি ২০১৯: গত শনিবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকা ব্রিগেডের সভায় যোগ দিয়েছিলেন এচ ডি দেবগৌড়া , আর আজ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূয়সী প্রশংসা করেন তারই ছেলে এচ ডি কুমারস্বামী । এমনকী গোটা দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা তাঁর রয়েছে। সোমবার সংবাদসংস্থা পিটিআইকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে এই দাবিই করলেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী।যদিও তিনি মনে করেন, এই মুহূর্তে নেতৃত্ব ঠিক করাতে বেশি জোর দেওয়া উচিত নয়। বরং লোকসভা নির্বাচনে কোন পথে হাঁটা উচিত, কী নীতি নেওয়া উচিত তার ওপর জোর দেওয়া ভাল।
সংবাদসংস্থাকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার মতে, নির্বাচনে জিততে গেলে নেতৃত্ব নিয়ে এখন ভাবলে চলবে না। কারণ গোটা দেশের মানুষ নরেন্দ্র মোদির শাসনে হতাশ। বিভিন্ন রাজ্যের নিজের নিজের সমস্যা রয়েছে। তাই নির্বাচনের আগে নেতৃত্ব ঠিক করার প্রয়োজন নেই। ওটা নির্বাচনের পরে ঠিক করাই যাবে আলোচনা করে। তবে মমতা ব্যানার্জির ক্ষমতা রয়েছে গোটা দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার। কারণ তিনি সাধারণের থেকে সাধারণ হলেও দক্ষ প্রশাসক। আর আমি বিশ্বাস করি তিনি বাংলার ক্ষমতায় এসে নিজেকে প্রমাণ করেছেন।’ ১৯৭৭ সালে তৎকালিন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে বিদ্রোহের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। কুমারস্বামী বলেন, ‘সেই সময়ের সঙ্গে বর্তমান সময়ের মিল রয়েছে। তাই রাজনৈতিক নেতারা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে নেতা ঠিক করবেন। আমি মনে করি তাতে কোনও সমস্যা হবে না। মমতাজি যে উদ্যোগ নিয়েছেন তার আমি ভূয়সী প্রশংসা করি। সবাইকে নিয়ে তিনি চলতে জানেন।’একদিকে কুমারস্বামীর স্বাথে কংগ্রেসের সম্পর্ক খুব একটা ভালো যাচ্ছেনা তখন মমতার নাম প্রধানমন্ত্রিত্বের জন্য এগিয়ে দিয়ে তিনি কি বার্তা দিতে চাইলেন এখন এটাই লক্ষ টাকার প্রশ্ন ।
সংবাদসংস্থাকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার মতে, নির্বাচনে জিততে গেলে নেতৃত্ব নিয়ে এখন ভাবলে চলবে না। কারণ গোটা দেশের মানুষ নরেন্দ্র মোদির শাসনে হতাশ। বিভিন্ন রাজ্যের নিজের নিজের সমস্যা রয়েছে। তাই নির্বাচনের আগে নেতৃত্ব ঠিক করার প্রয়োজন নেই। ওটা নির্বাচনের পরে ঠিক করাই যাবে আলোচনা করে। তবে মমতা ব্যানার্জির ক্ষমতা রয়েছে গোটা দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার। কারণ তিনি সাধারণের থেকে সাধারণ হলেও দক্ষ প্রশাসক। আর আমি বিশ্বাস করি তিনি বাংলার ক্ষমতায় এসে নিজেকে প্রমাণ করেছেন।’ ১৯৭৭ সালে তৎকালিন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে বিদ্রোহের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। কুমারস্বামী বলেন, ‘সেই সময়ের সঙ্গে বর্তমান সময়ের মিল রয়েছে। তাই রাজনৈতিক নেতারা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে নেতা ঠিক করবেন। আমি মনে করি তাতে কোনও সমস্যা হবে না। মমতাজি যে উদ্যোগ নিয়েছেন তার আমি ভূয়সী প্রশংসা করি। সবাইকে নিয়ে তিনি চলতে জানেন।’একদিকে কুমারস্বামীর স্বাথে কংগ্রেসের সম্পর্ক খুব একটা ভালো যাচ্ছেনা তখন মমতার নাম প্রধানমন্ত্রিত্বের জন্য এগিয়ে দিয়ে তিনি কি বার্তা দিতে চাইলেন এখন এটাই লক্ষ টাকার প্রশ্ন ।
No comments:
Post a Comment