ওয়েব ডেস্ক ৮ই জানুয়ারি ২০১৯: আসামের নাগরিক পঞ্জি নিয়ে দেশের মানুষ আসামের মানুষের মৃত্যু দেখেছে , দেখেছে আত্মহত্যাও , এবার দেখল মানুষের উলঙ্গ হওয়া ।যেকোন সভ্য সমাজে এটা একটা নক্কারজনক ঘটনা , আর এই দুর্ভাগ্যের সাক্ষী হয়ে থাকল দিল্লির মানুষ থেকে সারা ভারত । তাহলে বলতেই হচ্ছে বিজেপির নাগরিকপঞ্জি আজ মানুষকে কোথায় নিয়ে দাড় করিয়েছে যে তারা নিজেদের লাজ লজ্জা পর্যন্ত বিসর্জন দিতে বাধ্য হল ।
‘অসমের জনগণ’ নামে সংগঠনের ব্যানারে একদল প্রতিবাদকারী সংসদ ভবনের বাইরের রাস্তায় নাগরিকত্ব বিলের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানাতে থাকেন। তাদের মুখে মুখে উচ্চারিত হয় স্লোগান- ‘বাংলাদেশী গো ব্যাক’, ‘নরেন্দ্র মোদি মুর্দাবাদ’। সংসদ অধিবেশন চলাকালীন হঠাৎ করে কিছু সংখ্যক অসমীয়া যুবক উলঙ্গ হয়ে উচ্চস্বরে স্লোগান দিতে থাকে। প্রকাশ্য সড়কে এমন ঘটনায় নিরাপত্তারক্ষী সহ পথচারীরা হতভম্ব হয়ে পড়েন।প্রকৃতপক্ষে অত্যন্ত গোপনীয়তা অবলম্বন করে কৃষক মুক্তি সংগ্রাম সমিতির নেতৃত্বে সংসদের সামনে উলঙ্গ প্রতিবাদ কর্মসূচি রূপায়ন করা হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই দিল্লি পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে ছুটে এসে প্রতিবাদকারীদের আটক করে সংসদ ভবন সংলগ্ন স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে আন্দোলনকারীদের ঘন্টা চারেক আটকে রাখার পর মুক্তি দেওয়া হয়। এদিকে নাগরিকত্ব বিল নিয়ে লোকসভায় যৌথ সংসদীয় কমিটির (জেপিসি) রিপোর্ট পেশের আগ মুহূর্তে এ ধরনের প্রতিবাদ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই বিবেচিত হচ্ছে।সকাল দশটা নাগাদ প্রকাশ্যে রাজপথে নজিরবিহীনভাবে নগ্ন প্রতিবাদের পর বিকাল তিনটায় অসম ভবনের সামনে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় এবং জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের একাংশ ছাত্র-ছাত্রী বিলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখান। হাতে হাতে প্ল্যাকার্ড, ব্যানার, পোস্টার ইত্যাদি নিয়ে তারা প্রতিবাদ মুখর হয়ে ওঠেন। উত্তরপূর্বাঞ্চলের পড়ুয়াদের বক্তব্য- নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলকে কোনও অবস্থাতেই পাস করতে দেওয়া হবে না। প্রয়োজনে তারা আত্মাহুতি দিতেও প্রস্তুত। এটা যদি সত্যি হতে থাকে তাহলে বিজেপির পক্ষে অতি সংকট জনক পরিস্তিতি সৃষ্টি হবে।এটাই তারা সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে , একজন যদি আত্মাহুতি দেয় তাহলে দেশ উত্তাল হয়ে উঠবে ।অমিত সাহেরা বুঝতে পারছেন তো ?
‘অসমের জনগণ’ নামে সংগঠনের ব্যানারে একদল প্রতিবাদকারী সংসদ ভবনের বাইরের রাস্তায় নাগরিকত্ব বিলের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানাতে থাকেন। তাদের মুখে মুখে উচ্চারিত হয় স্লোগান- ‘বাংলাদেশী গো ব্যাক’, ‘নরেন্দ্র মোদি মুর্দাবাদ’। সংসদ অধিবেশন চলাকালীন হঠাৎ করে কিছু সংখ্যক অসমীয়া যুবক উলঙ্গ হয়ে উচ্চস্বরে স্লোগান দিতে থাকে। প্রকাশ্য সড়কে এমন ঘটনায় নিরাপত্তারক্ষী সহ পথচারীরা হতভম্ব হয়ে পড়েন।প্রকৃতপক্ষে অত্যন্ত গোপনীয়তা অবলম্বন করে কৃষক মুক্তি সংগ্রাম সমিতির নেতৃত্বে সংসদের সামনে উলঙ্গ প্রতিবাদ কর্মসূচি রূপায়ন করা হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই দিল্লি পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে ছুটে এসে প্রতিবাদকারীদের আটক করে সংসদ ভবন সংলগ্ন স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে আন্দোলনকারীদের ঘন্টা চারেক আটকে রাখার পর মুক্তি দেওয়া হয়। এদিকে নাগরিকত্ব বিল নিয়ে লোকসভায় যৌথ সংসদীয় কমিটির (জেপিসি) রিপোর্ট পেশের আগ মুহূর্তে এ ধরনের প্রতিবাদ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই বিবেচিত হচ্ছে।সকাল দশটা নাগাদ প্রকাশ্যে রাজপথে নজিরবিহীনভাবে নগ্ন প্রতিবাদের পর বিকাল তিনটায় অসম ভবনের সামনে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় এবং জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের একাংশ ছাত্র-ছাত্রী বিলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখান। হাতে হাতে প্ল্যাকার্ড, ব্যানার, পোস্টার ইত্যাদি নিয়ে তারা প্রতিবাদ মুখর হয়ে ওঠেন। উত্তরপূর্বাঞ্চলের পড়ুয়াদের বক্তব্য- নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলকে কোনও অবস্থাতেই পাস করতে দেওয়া হবে না। প্রয়োজনে তারা আত্মাহুতি দিতেও প্রস্তুত। এটা যদি সত্যি হতে থাকে তাহলে বিজেপির পক্ষে অতি সংকট জনক পরিস্তিতি সৃষ্টি হবে।এটাই তারা সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে , একজন যদি আত্মাহুতি দেয় তাহলে দেশ উত্তাল হয়ে উঠবে ।অমিত সাহেরা বুঝতে পারছেন তো ?
No comments:
Post a comment