ওয়েব ডেস্ক ১০ই জানুয়ারি ২০১৯: এটা আশির দশকের পশ্চিমবাংলা নয় , নয় এটা নব্বই দশকের বাংলা যেখানে কোনো নিন্দনীয় ঘটনাকে ছোট ঘটনা বলে লঘু করা হত ।এটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলা যেখানে দোষী সে যত ক্ষমতাশালীই হোক না কেন দোষ করলে তাকে শাস্তি পেতেই হবে । যেরকম ২০১১ ব্যাচের আইএএস অফিসার নিখিল নির্মল।যিনি থানার মধ্যে এক অভিযুক্তকে প্রহার করার অপরাধে রাজ্য সরকার তার পদ থেকে তাকে অপসারিত করল ।আদিবাসী উন্নয়ন পর্ষদের ম্যানেজিং ডিরেক্টর করা হল আলিপুরদুয়ারের বিতর্কিত জেলাশাসককে।
ওই জেলার নতুন জেলাশাসক হলেন শুভাঞ্জন দাস। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তরের সচিব ছিলেন তিনি।প্রসঙ্গত থানায় ঢুকে এক যুবককে মারধরের ঘটনায় খবরের শিরোনামে চলে এসেছিলেন আলিপুরদুয়ারের জেলাশাসক নিখিল নির্মল। ফেসবুকে তাঁর স্ত্রীর সম্পর্কে ফালাকাটার যুবক বিনোদ সরকার অশালীন মন্তব্য করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। তাকে গ্রেপ্তার করে ফালাকাটা থানার পুলিশ। এরপর থানায় গিয়ে বিনোদকে বেধড়ক মারধর করেন জেলাশাসক নিখিল নির্মল ও তাঁর স্ত্রী নন্দিনী কৃষ্ণন। সেই ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়, শোরগোল পড়ে যায় রাজ্যে। অভিযুক্ত জেলাশাসককে দশদিনের ছুটিতে পাঠিয়েছিল নবান্ন। জেলার দায়িত্বে আনা হয় অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন) চিরঞ্জীব ঘোষকে। সূত্রের খবর, আলিপুরদুয়ারের জেলাশাসকের পদ থেকে নিখিল নির্মলকে সরাতে চেয়ে নির্বাচন কমিশনকে রাজ্য সরকার চিঠিও পাঠিয়েছিল। কারণ, এ রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ করছেন জেলাশাসকরা। আগামী ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত কমিশনের অধীনে থাকবেন তাঁরা। শেষপর্যন্ত আলিপুরদুয়ারে নয়া জেলাশাসক নিয়োগ করল রাজ্য সরকার।তবে নিখিল নির্মলের থানায় ঢুকে অভিযুক্তকে প্রহার করা যে একদমই উচিত হয়নি সেটা একবাক্যে অনেকেই মেনে নিয়েছেন ।হতে পারেন তিনি জেলাশাসক ছিলেন , তার মানে তো আর এটা নয় , পুলিশ হেফাজতে কাউকে প্রহার করবেন ।
ওই জেলার নতুন জেলাশাসক হলেন শুভাঞ্জন দাস। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তরের সচিব ছিলেন তিনি।প্রসঙ্গত থানায় ঢুকে এক যুবককে মারধরের ঘটনায় খবরের শিরোনামে চলে এসেছিলেন আলিপুরদুয়ারের জেলাশাসক নিখিল নির্মল। ফেসবুকে তাঁর স্ত্রীর সম্পর্কে ফালাকাটার যুবক বিনোদ সরকার অশালীন মন্তব্য করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। তাকে গ্রেপ্তার করে ফালাকাটা থানার পুলিশ। এরপর থানায় গিয়ে বিনোদকে বেধড়ক মারধর করেন জেলাশাসক নিখিল নির্মল ও তাঁর স্ত্রী নন্দিনী কৃষ্ণন। সেই ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়, শোরগোল পড়ে যায় রাজ্যে। অভিযুক্ত জেলাশাসককে দশদিনের ছুটিতে পাঠিয়েছিল নবান্ন। জেলার দায়িত্বে আনা হয় অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন) চিরঞ্জীব ঘোষকে। সূত্রের খবর, আলিপুরদুয়ারের জেলাশাসকের পদ থেকে নিখিল নির্মলকে সরাতে চেয়ে নির্বাচন কমিশনকে রাজ্য সরকার চিঠিও পাঠিয়েছিল। কারণ, এ রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ করছেন জেলাশাসকরা। আগামী ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত কমিশনের অধীনে থাকবেন তাঁরা। শেষপর্যন্ত আলিপুরদুয়ারে নয়া জেলাশাসক নিয়োগ করল রাজ্য সরকার।তবে নিখিল নির্মলের থানায় ঢুকে অভিযুক্তকে প্রহার করা যে একদমই উচিত হয়নি সেটা একবাক্যে অনেকেই মেনে নিয়েছেন ।হতে পারেন তিনি জেলাশাসক ছিলেন , তার মানে তো আর এটা নয় , পুলিশ হেফাজতে কাউকে প্রহার করবেন ।
No comments:
Post a comment