ওয়েব ডেস্ক ২৯ শে জানুয়ারি ২০১৯: আসামের নাগরিক পঞ্জী নিয়ে সন্তুষ্ট ছিলনা কেউই , শুধু একমাত্র বিজেপি নেতা মন্ত্রীরা ছাড়াই ।কিন্তু এন ডি এর সহযোগী পার্টি জেডিইউ এর সুপ্রিম নীতীশ কুমার আগেই জানিয়েছিলেন নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল, ২০১৬ বিলের বিরোধিতা করবেন তিনি। এবার জেডি(ইউ) সহ–উত্তর–পূর্বের ১০টি রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধ হলেন এই বিলের বিরোধিতা করতে। মঙ্গলবার তাঁরা জোটবদ্ধ হলেন বলে খবর। এই ঘটনায় বেশ চাপে পড়ে গিয়েছে বিজেপি।
কারণ বিহারে এনডিএ জোটে রয়েছে জেডি(ইউ)। সামনেই লোকসভা নির্বাচন, সেখানে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের বিরোধিতা করতে জোট বাঁধা নিঃসন্দেহে বাড়তি চাপ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। এই বিষয়ে মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা বলেন, ‘উত্তর–পূর্বের ১০টি রাজনৈতিক দল এবং বিজেপি’র জোটসঙ্গী জেডি(ইউ) সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই বিলের বিরোধিতা করা হবে। একইসঙ্গে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কাছে প্রতিনিধিদল পাঠানো হবে এই বিল বাতিল করার জন্য। কারণ এই বিলের ফলে মানুষের জীবন ও পরিচয় ক্ষতির মুখে পড়বে।’ উল্লেখ্য, গত ৮ জানুয়ারি লোকসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল, ২০১৬ পাশ করানো হয়েছে। রাজ্যসভায় যাতে পাশ না হয় সেই জন্যই এই প্রচেষ্টা বলে মনে করা হচ্ছে। অরুণাচল প্রদেশ, অসম, মেঘালয়, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড এবং ত্রিপুরার রাজনৈতিক দল দু’দিনের সম্মেলনে একত্রিত হয়েছিলেন এই বিলের বিরোধিতা নিয়ে জোট গড়ে তুলতে। এখন দেখার জল কতদূর গড়ায়।
কারণ বিহারে এনডিএ জোটে রয়েছে জেডি(ইউ)। সামনেই লোকসভা নির্বাচন, সেখানে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের বিরোধিতা করতে জোট বাঁধা নিঃসন্দেহে বাড়তি চাপ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। এই বিষয়ে মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা বলেন, ‘উত্তর–পূর্বের ১০টি রাজনৈতিক দল এবং বিজেপি’র জোটসঙ্গী জেডি(ইউ) সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই বিলের বিরোধিতা করা হবে। একইসঙ্গে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কাছে প্রতিনিধিদল পাঠানো হবে এই বিল বাতিল করার জন্য। কারণ এই বিলের ফলে মানুষের জীবন ও পরিচয় ক্ষতির মুখে পড়বে।’ উল্লেখ্য, গত ৮ জানুয়ারি লোকসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল, ২০১৬ পাশ করানো হয়েছে। রাজ্যসভায় যাতে পাশ না হয় সেই জন্যই এই প্রচেষ্টা বলে মনে করা হচ্ছে। অরুণাচল প্রদেশ, অসম, মেঘালয়, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড এবং ত্রিপুরার রাজনৈতিক দল দু’দিনের সম্মেলনে একত্রিত হয়েছিলেন এই বিলের বিরোধিতা নিয়ে জোট গড়ে তুলতে। এখন দেখার জল কতদূর গড়ায়।
No comments:
Post a comment