ওয়েব ডেস্ক ৭ই জানুয়ারি ২০১৯: কোনো মানুষ যদি আমিষাশী হন , এবং তীর্থের কয়েকটা দিন যদি নিরামিষের ওপর জীবন যাপন করেন তাহলে সে কি কুম্ভ মেলায় অংশ নিতে পারবেনা ? যোগী আদিত্যনাথকে এই প্রশ্নটা সরাসরি কেউ করার সুযোগ পাননি কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলড অবশ্যই হয়েছে ।মদ্য, মৎস্য, মাংস- তিনটির সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকলে তবেই পূণ্যের সুযোগ। ডিউটি মিলবে প্রয়াগরাজে। নচেৎ এবছর পূর্ণ কুম্ভে পূণ্যলাভ থেকে বঞ্চিত হতে হবে।
এমনই ফতোয়া উত্তরপ্রদেশ পুলিশের। সম্প্রতি সাংবাদিক সম্মেলন করে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের ডিআইজি কেপি সিং জানিয়েছেন, ‘পূ্ণ্য মেলায় নিরাপত্তার জন্য ২০ হাজার পুলিশকর্মী থাকছেন, যাঁরা শুধুমাত্র নিরামিষাশী, সুরাপান থেকে শতহস্ত দূরে। এমন পুলিশকর্মীদের বেছে পাঠানো হচ্ছে প্রয়াগরাজে।১২ বছর অন্তর পূর্ণ কুম্ভ এবং ৬ বছরে অর্ধকুম্ভ ছাড়াও প্রতি বছর মেলা হয়ে থাকে। হিন্দুমতে প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, কুম্ভমেলায় অংশগ্রহণ জীবনের পূণ্যত্ব প্রাপ্তির এক বড় সুযোগ। মকর সংক্রান্তির সময়ে যমুনার জল জীবনের পাপমুক্তি ঘটায়। তাই ফি বছরই কুম্ভমেলায় লাখ লাখ ভক্তের ঢল। ১৫ জানুয়ারির আগে, পরে নিরাপত্তা নিয়ে মাথা ঘামাতে হয় পুলিশকে। তারওপর এবছর আবার অর্ধকুম্ভ। ইউনেস্কো দ্বারা স্বীকৃত তীর্থস্থানে এবছর বেশ কয়েকটি দেশের কোটি কোটি পূণ্যার্থীর ভিড় জমবে বলে ধারণা পুলিশের। তবে নিরাপত্তা রক্ষী মোতায়েন নিয়ে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের ভাবনায় সমালোচনা শুরু হয়েছে। আমিষাশী কেউ থাকলে পাছে হিন্দু তীর্থস্থান অপবিত্র হয়ে ওঠে, সেই ভয়ে কাঁটা যোগীর রাজ্যের পুলিশ।আর তাই বেছে নেওয়া হয়েছে ২০ হাজার নিরামিষাশী পুলিশকর্মীকে। এমনিতেই যোগী জমানায় গোবলয়ে নানা ছোটখাটো ঘটনার মাধ্যমে হিন্দুত্ববাদ বেশ খানিকটা মাথা চাড়া দিচ্ছে।
এমনই ফতোয়া উত্তরপ্রদেশ পুলিশের। সম্প্রতি সাংবাদিক সম্মেলন করে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের ডিআইজি কেপি সিং জানিয়েছেন, ‘পূ্ণ্য মেলায় নিরাপত্তার জন্য ২০ হাজার পুলিশকর্মী থাকছেন, যাঁরা শুধুমাত্র নিরামিষাশী, সুরাপান থেকে শতহস্ত দূরে। এমন পুলিশকর্মীদের বেছে পাঠানো হচ্ছে প্রয়াগরাজে।১২ বছর অন্তর পূর্ণ কুম্ভ এবং ৬ বছরে অর্ধকুম্ভ ছাড়াও প্রতি বছর মেলা হয়ে থাকে। হিন্দুমতে প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, কুম্ভমেলায় অংশগ্রহণ জীবনের পূণ্যত্ব প্রাপ্তির এক বড় সুযোগ। মকর সংক্রান্তির সময়ে যমুনার জল জীবনের পাপমুক্তি ঘটায়। তাই ফি বছরই কুম্ভমেলায় লাখ লাখ ভক্তের ঢল। ১৫ জানুয়ারির আগে, পরে নিরাপত্তা নিয়ে মাথা ঘামাতে হয় পুলিশকে। তারওপর এবছর আবার অর্ধকুম্ভ। ইউনেস্কো দ্বারা স্বীকৃত তীর্থস্থানে এবছর বেশ কয়েকটি দেশের কোটি কোটি পূণ্যার্থীর ভিড় জমবে বলে ধারণা পুলিশের। তবে নিরাপত্তা রক্ষী মোতায়েন নিয়ে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের ভাবনায় সমালোচনা শুরু হয়েছে। আমিষাশী কেউ থাকলে পাছে হিন্দু তীর্থস্থান অপবিত্র হয়ে ওঠে, সেই ভয়ে কাঁটা যোগীর রাজ্যের পুলিশ।আর তাই বেছে নেওয়া হয়েছে ২০ হাজার নিরামিষাশী পুলিশকর্মীকে। এমনিতেই যোগী জমানায় গোবলয়ে নানা ছোটখাটো ঘটনার মাধ্যমে হিন্দুত্ববাদ বেশ খানিকটা মাথা চাড়া দিচ্ছে।
No comments:
Post a comment