ওয়েব ডেস্ক ১২ ই ফেব্রুয়ারী ২০১৯: আগের থেকে যোগী আদিত্যনাথ যদি এই তৎপরতা দেখাতেন যেটা তিনি এখন দেখাচ্ছেন তাহলে অনেক নিরীহ প্রাণ বাঁচানো যেত।এখন নিজের মুখ লোকবার জন্যই কি এতো তৎপরতা দেখাচ্ছেন ? না সামনে উত্তরপ্রদেশের ভোট আছে বলেই এই তৎপরতা ?প্রসঙ্গত বিষমদ পান করে গত তিন দিনে উত্তরপ্রদেশে মারা গিয়েছেন ৪৪ জন। তাঁদের মধ্যে ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুর জেলায়। অপর আটজনের মৃত্যু হয়েছে পূর্ব উত্তরপ্রদেশের কুশীনগরে। অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন প্রায় দু’ডজন মানুষ। তাঁদের অনেকের অবস্থা গুরুতর। ডাক্তাররা বলেছেন, মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে।
সাহারানপুর পুলিশের বক্তব্য, তাদের জেলার মানুষ উত্তরাখণ্ডে এক ব্যক্তির শেষকৃত্যে যোগ দিতে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁরা বিষমদ পান করেন। পরে উত্তরাখণ্ড থেকে গোপনে বিষ মদ সাহারানপুরে আনেন আর এক ব্যক্তি। তিনি অন্যদের বিক্রি করেন। অন্যদিকে কুশীনগরে বিষমদ এসেছিল সম্ভবত বিহার থেকে। বিহারে মদের ওপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করা আছে। কিন্তু তার পরেও সেখানে গোপনে চোলাই মদ তৈরি হয়।সাহারানপুরের জেলাশাসক এ কে পাণ্ডে বলেন, আরও আগে চিকিৎসা শুরু হলে এত লোক মরত না। পিন্টু নামে এক ব্যক্তি উত্তরাখণ্ড থেকে চোলাইয়ের ৩০ টি পাউচ এনেছিল। সেগুলি স্থানীয় মানুষের মধ্যে বিক্রি করে। একটা-দু’টো পাউচ পুলিশ উদ্ধার করেছে। বাকি পাউচগুলির মদ পান করে অনেকে মারা গিয়েছেন। বাকিরা আছেন হাসপাতালে।
অতজনের মৃত্যুর খবর পেয়ে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন, অবিলম্বে চোলাই মদের কারবারীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে। সেইমতো পুলিশ শুরু করেছে চোলাই বিরোধী অভিযান। রাজ্যের নানা জায়গায় চোলাইয়ের সন্ধানে চলছে তল্লাশি। বিপুল পরিমাণে মদ আটক করা হয়েছে।সাহারানপুরের পুলিশ সুপার দীনেশ কুমার বলেন, বিষমদ কাণ্ডে জড়িত সকলকেই আমরা গ্রেফতার করব। তারা উত্তরাখণ্ডে থাকুক কিংবা উত্তরপ্রদেশে, শেষ অবধি ধরা পড়বেই। বিষমদে এত মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আমরা উত্তরাখণ্ডের সীমান্তে তল্লাশি চালাচ্ছি। কোথায় বেআইনিভাবে মদ তৈরি হয়, তার খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। ঘটনাটা ঘটে যাওয়ার আগে, উত্তপ্রদেশের প্রশাসন কি করছিল ?এই প্রশ্ন কিন্তু উঠছে ।ধর্ষণ রাজ্য হিসেবে উত্তরপ্রদেশ আগেই চিহ্নিত হয়েছে মানুষের কাছে , এবার নতুন সংযোজন 'বিষ মদের রাজ্য ।'
সাহারানপুর পুলিশের বক্তব্য, তাদের জেলার মানুষ উত্তরাখণ্ডে এক ব্যক্তির শেষকৃত্যে যোগ দিতে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁরা বিষমদ পান করেন। পরে উত্তরাখণ্ড থেকে গোপনে বিষ মদ সাহারানপুরে আনেন আর এক ব্যক্তি। তিনি অন্যদের বিক্রি করেন। অন্যদিকে কুশীনগরে বিষমদ এসেছিল সম্ভবত বিহার থেকে। বিহারে মদের ওপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করা আছে। কিন্তু তার পরেও সেখানে গোপনে চোলাই মদ তৈরি হয়।সাহারানপুরের জেলাশাসক এ কে পাণ্ডে বলেন, আরও আগে চিকিৎসা শুরু হলে এত লোক মরত না। পিন্টু নামে এক ব্যক্তি উত্তরাখণ্ড থেকে চোলাইয়ের ৩০ টি পাউচ এনেছিল। সেগুলি স্থানীয় মানুষের মধ্যে বিক্রি করে। একটা-দু’টো পাউচ পুলিশ উদ্ধার করেছে। বাকি পাউচগুলির মদ পান করে অনেকে মারা গিয়েছেন। বাকিরা আছেন হাসপাতালে।
অতজনের মৃত্যুর খবর পেয়ে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন, অবিলম্বে চোলাই মদের কারবারীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে। সেইমতো পুলিশ শুরু করেছে চোলাই বিরোধী অভিযান। রাজ্যের নানা জায়গায় চোলাইয়ের সন্ধানে চলছে তল্লাশি। বিপুল পরিমাণে মদ আটক করা হয়েছে।সাহারানপুরের পুলিশ সুপার দীনেশ কুমার বলেন, বিষমদ কাণ্ডে জড়িত সকলকেই আমরা গ্রেফতার করব। তারা উত্তরাখণ্ডে থাকুক কিংবা উত্তরপ্রদেশে, শেষ অবধি ধরা পড়বেই। বিষমদে এত মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আমরা উত্তরাখণ্ডের সীমান্তে তল্লাশি চালাচ্ছি। কোথায় বেআইনিভাবে মদ তৈরি হয়, তার খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। ঘটনাটা ঘটে যাওয়ার আগে, উত্তপ্রদেশের প্রশাসন কি করছিল ?এই প্রশ্ন কিন্তু উঠছে ।ধর্ষণ রাজ্য হিসেবে উত্তরপ্রদেশ আগেই চিহ্নিত হয়েছে মানুষের কাছে , এবার নতুন সংযোজন 'বিষ মদের রাজ্য ।'
No comments:
Post a comment