ওয়েব ডেস্ক ৭ই মার্চ ২০১৯: সর্বোচ্চ আদালতকে রাফায়েল বিষয়ে কেন্দ্র সরকার জানিয়েছে গুরুত্ব পূরণ নথি চুরি গেছে । যা সারা ভারতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে ।এবার এ নিয়ে মুখ খুললেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।এই বিষয়টিকে গুরুতর বলে অভিহিত করেন তিনি । তিনি বললেন, এটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটির তদন্ত করে দেখা জরুরি। পাশাপাশি তৃণমূল সুপ্রিমো প্রশ্ন করেন যে যদি চুরি হয়ে থাকে তাহলে ছুপা রুস্তম কে সেটা জানাতে হবে। গোটা বিষয়টিকে তামাশা বলে ব্যাখ্যা করে টুইটারে হিন্দিতে তিনি লেখেন, ‘দেশে কী অবস্থা চলছে? প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মতো জায়গা থেকে তথ্য চুরি হয়ে যাচ্ছে! এটা দেশের জন্য খুব বিপদজনক সময়।
এই চুরির পেছনে কে আছে? ছুপা রুস্তম কে সেটা জানতে তদন্ত হওয়া উচিত।' তবে আসন্ন লোকসভা নির্বাচন মিটে গেলেই যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে সেকথা বলেন তিনি। দিন কয়েক আগে দ্য হিন্দু পত্রিকায় রাফাল চুক্তি নিয়ে পরপর কয়েকটি খবর প্রকাশিত হয়। তা থেকে জানা যায়,রাফাল কেনা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর হস্তক্ষেপ করেছিল। অথচ কেন্দ্র সুপ্রিম কোর্টে আগেই জানিয়েছিল রাফাল চুক্তিতে মোদীর দপ্তরের ভূমিকা ছিল না। তবে সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনে দাবি করা হয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের হস্তক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন তৎকালীন প্রতিরক্ষা সচিব। এই খবরকেই নিশানা করে মোদী সরকার আদালতে বলে রাফাল চুক্তির অনেক তথ্য চুরি হয়ে গিয়েছে। সরকারের দাবি এই সমস্ত নথিপত্র অন্যায় ভাবে হাতে নিয়ে আদলাতে মামলা করা হয়েছে। আদলাতে মোদী সকারের হয়ে সওয়াল করেন এ জি কে কে বেনুগোপাল। তিনি এ প্রসঙ্গে মোদী সরকাররে মত ব্যক্ত করেন। এ নিয়েও প্রতিক্রিয়া দিয়ে মমতা বলেছেন, ‘ সংবাদ মাধ্যমে গণতন্ত্রের বিরাট ভূমিকা আছে। ভারতের অন্যতম প্রবীণ সম্পাদক এন রামকে যেভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে আমি তার প্রতিবাদ করছি। সাংবাদিকদের ভয় দেখানো খুবই লজ্জার বিষয়।' বোঝাই যাচ্ছে রাফায়েল নিয়ে এই ঝামেলা সহজে মেটার নয় । এখন অনেক কিছুই খোলসা হওয়া বাকি ।
এই চুরির পেছনে কে আছে? ছুপা রুস্তম কে সেটা জানতে তদন্ত হওয়া উচিত।' তবে আসন্ন লোকসভা নির্বাচন মিটে গেলেই যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে সেকথা বলেন তিনি। দিন কয়েক আগে দ্য হিন্দু পত্রিকায় রাফাল চুক্তি নিয়ে পরপর কয়েকটি খবর প্রকাশিত হয়। তা থেকে জানা যায়,রাফাল কেনা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর হস্তক্ষেপ করেছিল। অথচ কেন্দ্র সুপ্রিম কোর্টে আগেই জানিয়েছিল রাফাল চুক্তিতে মোদীর দপ্তরের ভূমিকা ছিল না। তবে সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনে দাবি করা হয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের হস্তক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন তৎকালীন প্রতিরক্ষা সচিব। এই খবরকেই নিশানা করে মোদী সরকার আদালতে বলে রাফাল চুক্তির অনেক তথ্য চুরি হয়ে গিয়েছে। সরকারের দাবি এই সমস্ত নথিপত্র অন্যায় ভাবে হাতে নিয়ে আদলাতে মামলা করা হয়েছে। আদলাতে মোদী সকারের হয়ে সওয়াল করেন এ জি কে কে বেনুগোপাল। তিনি এ প্রসঙ্গে মোদী সরকাররে মত ব্যক্ত করেন। এ নিয়েও প্রতিক্রিয়া দিয়ে মমতা বলেছেন, ‘ সংবাদ মাধ্যমে গণতন্ত্রের বিরাট ভূমিকা আছে। ভারতের অন্যতম প্রবীণ সম্পাদক এন রামকে যেভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে আমি তার প্রতিবাদ করছি। সাংবাদিকদের ভয় দেখানো খুবই লজ্জার বিষয়।' বোঝাই যাচ্ছে রাফায়েল নিয়ে এই ঝামেলা সহজে মেটার নয় । এখন অনেক কিছুই খোলসা হওয়া বাকি ।
No comments:
Post a comment