ওয়েব ডেস্ক ৬ই মার্চ ২০১৯:বিগত সাড়ে চার বছরে নরেন্দ্র মোদীর মনে হয়নি গরিব মানুষের ভবিষ্যতের কথা , আর যেই ভোটের বাদ্দি বাজতে শুরু করেছে ,তার গরিবদের জন্য ভালোবাসা উঠলে পড়ছে বলেই মনে করছে বিদ্যজনেদের একাংশ ।প্রসঙ্গত গতকাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রম যোগী মন্ধন যোজনা। অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের জন্য পেনশন স্কিমের ঘোষণা এই বছর ফেব্রুয়ারি মাসে অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটের সময় ঘোষিত হয়। অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মীরা ৬০ বছর বয়সের পর থেকে মাসিক ৩,০০০ টাকা পেনশন পাবেন এমন ঘোষণা করা হয়।
আহমেদাবাদে এই পেনশনের সুবিধাভোগীদের পি এম — এস ওয়াই এম পেনশন কার্ড বিতরণ-এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। ভারতে এই ঘটনা ঘটল প্রথমবারের জন্য।মোদী জানান , বিগত পাঁচ বছর ধরে এন ডি এ সরকারের বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা প্রকল্পের বর্ধিত রূপ হল এই পেনশন প্রকল্প। তিনি আরও জানান , অসংগঠিত ক্ষেত্রের ৪২ কোটি কর্মী এই পেনশন প্রকল্পের আওতাভুক্ত হলেন। এর জন্য তাদের মাসিক ৫৫ টাকা থেকে ২০০ টাকা দিতে হবে।মোদী বলেন — ‘ এই প্রকল্পটি সমাজের এমন সব মানুষদের লক্ষ্য করে করা হয়েছে যারা এতদিন সমাজে অবহেলার শিকার হয়েছেন।’ এই সুযোগে কার্যকরী ভূমিকা নেওয়ার প্রশ্নে তিনি কংগ্রেসকে খোঁচা মেরে বলেন — ‘ ওরা এতদিন গরিবি হটাও স্লোগান দিয়ে এসেছে , ৫৫ বছরে যা করতে পারেনি ৫ বছরে আমরা তা করে দেখিয়েছি। ‘ বেশ নাটকীয় ভাবে তিনি বলেন — ‘ওঁরা ( বিরোধীরা ) মোদীকে আঘাত করতে চায় , কিন্তু আমি চাই সন্ত্রাসকে আঘাত করতে। ‘ আর এই সূত্র ধরেই তিনি পাকিস্তানে সংঘটিত ভারতীয় বায়ুসেনার বিমান হানার কথা উল্লেখ করেন।
শেষমেশ বললেন — ‘আমি দারিদ্রের বিরুদ্ধে লড়াই করে দরিদ্রদের জন্য কিছু করতে চাই , আর ওঁরা সব একজোট বেঁধে চৌকিদারকে হটাতে চায়। ‘ শেষের কথায় ভালোই ভোটের জন্য প্রচার করলেন তিনি ।
আহমেদাবাদে এই পেনশনের সুবিধাভোগীদের পি এম — এস ওয়াই এম পেনশন কার্ড বিতরণ-এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। ভারতে এই ঘটনা ঘটল প্রথমবারের জন্য।মোদী জানান , বিগত পাঁচ বছর ধরে এন ডি এ সরকারের বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা প্রকল্পের বর্ধিত রূপ হল এই পেনশন প্রকল্প। তিনি আরও জানান , অসংগঠিত ক্ষেত্রের ৪২ কোটি কর্মী এই পেনশন প্রকল্পের আওতাভুক্ত হলেন। এর জন্য তাদের মাসিক ৫৫ টাকা থেকে ২০০ টাকা দিতে হবে।মোদী বলেন — ‘ এই প্রকল্পটি সমাজের এমন সব মানুষদের লক্ষ্য করে করা হয়েছে যারা এতদিন সমাজে অবহেলার শিকার হয়েছেন।’ এই সুযোগে কার্যকরী ভূমিকা নেওয়ার প্রশ্নে তিনি কংগ্রেসকে খোঁচা মেরে বলেন — ‘ ওরা এতদিন গরিবি হটাও স্লোগান দিয়ে এসেছে , ৫৫ বছরে যা করতে পারেনি ৫ বছরে আমরা তা করে দেখিয়েছি। ‘ বেশ নাটকীয় ভাবে তিনি বলেন — ‘ওঁরা ( বিরোধীরা ) মোদীকে আঘাত করতে চায় , কিন্তু আমি চাই সন্ত্রাসকে আঘাত করতে। ‘ আর এই সূত্র ধরেই তিনি পাকিস্তানে সংঘটিত ভারতীয় বায়ুসেনার বিমান হানার কথা উল্লেখ করেন।
শেষমেশ বললেন — ‘আমি দারিদ্রের বিরুদ্ধে লড়াই করে দরিদ্রদের জন্য কিছু করতে চাই , আর ওঁরা সব একজোট বেঁধে চৌকিদারকে হটাতে চায়। ‘ শেষের কথায় ভালোই ভোটের জন্য প্রচার করলেন তিনি ।
No comments:
Post a comment