ওয়েব ডেস্ক ৬ই মার্চ ২০১৯:পাকিস্তানের এখন ভিখারির মত অবস্থা ,এই অবস্থায় গলা উঁচিয়ে কিছু বলার তো নেই , উপরোন্ত স্বর নামিয়ে রাষ্ট্রসংঘের অঙ্গুলি হিলনে চলা ছাড়া কোনো উপায় নেই । তবে রাষ্ট্রসংঘের কথায় বাধ্য ছেলের মত চলতে পারলে আদতে লাভ পাকিস্তানেরই । সেটা কেউ না বুঝুন ইমরান খানের মতো শিক্ষিত ছেলে বুঝতে পেরেছেন ।প্রসঙ্গত জইশ প্রধান মাসুদ আজাহারের ভাইকে আটক করল পাকিস্তান প্রশাসন। তার সঙ্গে আরও ৪৩ জনকে সতর্কতা মূলক পদক্ষেপ হিসেবে আটক করা হয়েছে বলে খবর।
পাক সরকারের থেকে এক বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে কয়েকটি সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সেগুলির সঙ্গে জড়িত আছে এমন ব্যক্তিদের সতর্কতা মূলক পদক্ষেপ হিসেবে আটক আটক হয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে গৃহিত এই সিদ্ধান্তের জেরে আগামী দিনেও আটক করার প্রক্রিয়া চলবে। ঠিক একদিন আগে রাষ্ট্রসঙ্ঘের বলে দেওয়া রাস্তায় হেঁটে জঙ্গি সংগঠনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারির প্রক্রিয়া শুরু করে পাকিস্তান। এই পদক্সেপের মানে নিষদ্ধ ঘোষিত হওয়া জঙ্গিদের হাতে থাকা সম্পদ থেকে শুরু করে অন্য সমস্ত কিছুর দখল নিয়েছে পাক প্রশাসন।বিশেষজ্ঞদের অনুমান পাকিস্তান প্রশাসনের এই তৎপরতার কয়েকটি কারণ আছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় কারণ হল আন্তর্জাতিক সংস্থা এফএটিএফ-এর নির্দিষ্ট করে দেওয়া সময়সীমা। সেটি শেষ হওয়ার আগে জঙ্গি দমনে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ না করতে পারলে পাকিস্তানকে কালো তালিকা ভুক্ত করে দেওয়া হবে। আর সেটা হলে আর্থিক চাপে পড়বে পাকিস্তান। উন্নয়নের কাজ করতে অর্থ সাহায্য করে এমন কোনও আন্তর্জাতিক সংস্থাই ঋণ দেবে না পাকিস্তানকে।দেরি হলেও মূল ব্যাপারটা পাকিস্তান বুঝতে পেরেছে বলেই মনে হয় , তাহলে আই এস আই ইমরানের সরকারের সাথে কি ব্যবহার করে এখন সেটাই দেখার ।
পাক সরকারের থেকে এক বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে কয়েকটি সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সেগুলির সঙ্গে জড়িত আছে এমন ব্যক্তিদের সতর্কতা মূলক পদক্ষেপ হিসেবে আটক আটক হয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে গৃহিত এই সিদ্ধান্তের জেরে আগামী দিনেও আটক করার প্রক্রিয়া চলবে। ঠিক একদিন আগে রাষ্ট্রসঙ্ঘের বলে দেওয়া রাস্তায় হেঁটে জঙ্গি সংগঠনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারির প্রক্রিয়া শুরু করে পাকিস্তান। এই পদক্সেপের মানে নিষদ্ধ ঘোষিত হওয়া জঙ্গিদের হাতে থাকা সম্পদ থেকে শুরু করে অন্য সমস্ত কিছুর দখল নিয়েছে পাক প্রশাসন।বিশেষজ্ঞদের অনুমান পাকিস্তান প্রশাসনের এই তৎপরতার কয়েকটি কারণ আছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় কারণ হল আন্তর্জাতিক সংস্থা এফএটিএফ-এর নির্দিষ্ট করে দেওয়া সময়সীমা। সেটি শেষ হওয়ার আগে জঙ্গি দমনে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ না করতে পারলে পাকিস্তানকে কালো তালিকা ভুক্ত করে দেওয়া হবে। আর সেটা হলে আর্থিক চাপে পড়বে পাকিস্তান। উন্নয়নের কাজ করতে অর্থ সাহায্য করে এমন কোনও আন্তর্জাতিক সংস্থাই ঋণ দেবে না পাকিস্তানকে।দেরি হলেও মূল ব্যাপারটা পাকিস্তান বুঝতে পেরেছে বলেই মনে হয় , তাহলে আই এস আই ইমরানের সরকারের সাথে কি ব্যবহার করে এখন সেটাই দেখার ।
No comments:
Post a comment