ওয়েব ডেস্ক ২৮ শে মার্চ ২০১৯: কে বলেছে উত্তম কুমারের থেকে ভালো অভিনেতা আর জন্মাইনি ? সিপিএমের এক এক জন নেতা হলেন মহানায়ক উত্তম কুমারের থেকেও বড় অভিনেতা । মহানায়ক ছিলেন রুপোলি পর্দার মানুষ , আর এরা রীল লাইফ নয় , রিয়েল লিফের অভিনেতা । বাম শাসনের চৌত্রিশটা বছর তো মানুষেকে ভুল বুঝিয়ে , ঠাকুর দেবতার কোনো অস্তিত্ব নেই বলে ভোটগুলি আদায় করেছিল , এবার সেই ভোটের বাজারে জেতার জন্য সিপিএমের মোহাম্মদ সেলিম তিলক কেটে কীর্তন করলেন । ছি : এতো নিচে একটা দল এবং একজন মানুষ নামতে পারে ? প্রসঙ্গত ভোট পেতে কীর্তনের আসরে হাজির হলেন রায়গঞ্জ কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী মহম্মদ সেলিম। মনোযোগ দিয়ে শুধু কীর্তন শোনাই নয়, রীতিমতো রসকলি (তিলকমাটি) কাটলেন কপালে। পলিটব্যুরো সদস্য সিপিএম প্রার্থীর এহেন ভূমিকায় অনেকেই হতভম্ব। কারও মনে পড়েছে কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের সেই বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ ‘ধর্মেও আছি, জিরাফেও আছি’–র কথা।
সেলিম সাহেবের এই উদার মনোভাব রাজ্য সিপিএমে ‘গ্লাসনস্ত’-এর ছোঁয়া এনে দিল কি না তা নিয়েও চর্চা শুরু হয়েছে। বিজেপি–সহ বিরোধীরা রীতিমতো আক্রমণ শানিয়েছেন সেলিমকে নিয়ে। বিজেপি নেতা বিশ্বজিৎ লাহিড়ী সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিযোগ করেছেন, ‘ভন্ডামির চরম সীমা, ১০১টা ইঁদুর মেরে সাধুর বেশ ধারণ করা যায়, কিন্তু সাধু হওয়া কঠিন কাজ। এ সব ভোটের জন্য হাই পাওয়ার ড্রামা।’ আর তৃণমূল নেতা, কর্মীরা বলছেন, কংগ্রেসের সঙ্গে সিপিএমের জোট ভেস্তে যাওয়ায় এখন ‘ভন্ড সন্ন্যাসী’ সাজা ছাড়া পালানোর পথ নেই সেলিম সাহেবদের। ওঁদের ভোটের বাজার খুবই খারাপ। নীতির বালাই নেই। জোট, আঁতাত, আসন রফা যাই বলুন, সব ক্ষেত্রেই ‘হচপচ’ নীতি। একেক রাজ্যে একেক রকম নীতি। তৃণমূল শিবিরের তোপ, সিপিএমের সঙ্গে জোট করতে গিয়ে এবারে হাত পুড়েছে কংগ্রেসের। সারা বছর দিল্লিতে থাকা ‘ভোট পাখি’ নেত্রী এখন হাজির হয়েছেন জেলায়। ফের মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন এইমসের। উল্লেখ্য, সোম ও মঙ্গলবার রাতে সিপিএম প্রার্থী মহম্মদ সেলিম প্রচারের ফাঁকে দেবীনগর দেবীতলায় কীর্তনের আসরে যান। আয়োজকরা তাঁকে কীর্তনের অফিসে নিয়ে যান। সেখানেই আপ্লুত ভক্তরা তাঁর কপালে এঁকে দেন তিলকমাটির রসকলি। আরও কয়েকটি কীর্তনের আসরে যান সিপিএম প্রার্থী। গলায় জড়ানো সাদা উত্তরীয়টি গায়ে জড়িয়ে নেন ব্রহ্মচারী সন্ন্যাসীর মতো। এ নিয়ে মহম্মদ সেলিম বলেন, ‘বিজেপি তো ধর্মের নামে বিভেদ সৃষ্টি করছে। আর আমি কীর্তনের আসরে গিয়ে সবাইকে মিলনের সুতোয় গাঁথছি।’ প্রশ্ন উঠছে , এসব কথা বলতে সেলিম সাহেবের কি একটুও লজ্জা করছেনা ? এতো ভণ্ডামি সৈবেতো ?
সেলিম সাহেবের এই উদার মনোভাব রাজ্য সিপিএমে ‘গ্লাসনস্ত’-এর ছোঁয়া এনে দিল কি না তা নিয়েও চর্চা শুরু হয়েছে। বিজেপি–সহ বিরোধীরা রীতিমতো আক্রমণ শানিয়েছেন সেলিমকে নিয়ে। বিজেপি নেতা বিশ্বজিৎ লাহিড়ী সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিযোগ করেছেন, ‘ভন্ডামির চরম সীমা, ১০১টা ইঁদুর মেরে সাধুর বেশ ধারণ করা যায়, কিন্তু সাধু হওয়া কঠিন কাজ। এ সব ভোটের জন্য হাই পাওয়ার ড্রামা।’ আর তৃণমূল নেতা, কর্মীরা বলছেন, কংগ্রেসের সঙ্গে সিপিএমের জোট ভেস্তে যাওয়ায় এখন ‘ভন্ড সন্ন্যাসী’ সাজা ছাড়া পালানোর পথ নেই সেলিম সাহেবদের। ওঁদের ভোটের বাজার খুবই খারাপ। নীতির বালাই নেই। জোট, আঁতাত, আসন রফা যাই বলুন, সব ক্ষেত্রেই ‘হচপচ’ নীতি। একেক রাজ্যে একেক রকম নীতি। তৃণমূল শিবিরের তোপ, সিপিএমের সঙ্গে জোট করতে গিয়ে এবারে হাত পুড়েছে কংগ্রেসের। সারা বছর দিল্লিতে থাকা ‘ভোট পাখি’ নেত্রী এখন হাজির হয়েছেন জেলায়। ফের মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন এইমসের। উল্লেখ্য, সোম ও মঙ্গলবার রাতে সিপিএম প্রার্থী মহম্মদ সেলিম প্রচারের ফাঁকে দেবীনগর দেবীতলায় কীর্তনের আসরে যান। আয়োজকরা তাঁকে কীর্তনের অফিসে নিয়ে যান। সেখানেই আপ্লুত ভক্তরা তাঁর কপালে এঁকে দেন তিলকমাটির রসকলি। আরও কয়েকটি কীর্তনের আসরে যান সিপিএম প্রার্থী। গলায় জড়ানো সাদা উত্তরীয়টি গায়ে জড়িয়ে নেন ব্রহ্মচারী সন্ন্যাসীর মতো। এ নিয়ে মহম্মদ সেলিম বলেন, ‘বিজেপি তো ধর্মের নামে বিভেদ সৃষ্টি করছে। আর আমি কীর্তনের আসরে গিয়ে সবাইকে মিলনের সুতোয় গাঁথছি।’ প্রশ্ন উঠছে , এসব কথা বলতে সেলিম সাহেবের কি একটুও লজ্জা করছেনা ? এতো ভণ্ডামি সৈবেতো ?
No comments:
Post a Comment