ওয়েব ডেস্ক ৬ই মার্চ ২০১৯:শেষ রক্ষা হলনা ।শেষ পর্যন্ত সিআইডির এর মুখ মুখী হতেই হল এই বিজেপি নেতাকে ।তবে এতো কষ্ট না করে তিনি যদি আগেই সরাসরি সিআইডির সাথে যদি সহযোগিতা করতেন তাহলে তার ভাব মূর্তি অক্ষুন্ন থাকতো বলেই রাজনীতিবিদদের একাংশের অভিমত ।প্রসঙ্গত কৃষ্ণগঞ্জের বিধায়ক সত্যজিত্ বিশ্বাস খুনের ঘটনায় নদিয়া জেলা বিজেপি সভাপতি জগন্নাথ সরকারকে জিজ্ঞাসাবাদ করল সিআইডি।
রানাঘাটের একটি নার্সিংহোমে চিকিত্সাধীন জগন্নাথ। সিআইডির এক প্রতিনিধি দল সেখানে গিয়েই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে।এ প্রসঙ্গে জগন্নাথ সরকার বলেন, “বিধায়ক সত্যজিত্ বিশ্বাস খুনের ঘটনায় সিআইডির পক্ষ থেকে আমাকে একটি নোটিশ পাঠানো হয়। আমি অসুস্থতার কারণে যেতে পারিনি। তাই সিআইডির একটি প্রতিনিধিদল আমার সঙ্গে রানাঘাটের নার্সিংহোমে দেখা করে । বিধায়কের খুন সংক্রান্ত বিষয়ে কিছু প্রশ্ন করা হয়। আমি উত্তর দিয়ে সহযোগিতা করেছি। ” তিনি আরও বলেন, “এফআইআরে আমার নাম নেই। শুধু নদিয়া জেলা নয়, রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ভারতীয় জনতা পার্টির কর্মী সমর্থক এবং নেতাদের এই ভাবেই ফাঁসানো হচ্ছে। সিআইডিকে বলেছি বিধায়ক খুন সংক্রান্ত বিষয়ে তাদেরকে পূর্ণ সহযোগিতা করব।” বিধায়ক খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত অভিজিত্ পুণ্ডারিকে তিনি চেনেন না বলে জানান।প্রসঙ্গত, সরস্বতী পুজোর দিন নিজের পাড়ার অনুষ্ঠানেই খুন হন কৃষ্ণগঞ্জের বিধায়ক সত্যজিত্ বিশ্বাস। ঘটনায় মুকুল রায় সহ বেশ কয়েকজন বিজেপি নেতার নামে মামলা রুজু করে তৃণমূল। গ্রেফতার হয় মূল অভিযুক্ত সহ পাঁচজন। সেই খুনের ঘটনায় এবার নদিয়া জেলা বিজেপি সভাপতিকে তলব করা হয়। তাহলে কি যা রটে তা কিছুটা বটে ? দেখে কিন্তু অনেক কিছুই মনে হচ্ছে এই বিজেপি নেতার সমন্ধ্যে।
রানাঘাটের একটি নার্সিংহোমে চিকিত্সাধীন জগন্নাথ। সিআইডির এক প্রতিনিধি দল সেখানে গিয়েই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে।এ প্রসঙ্গে জগন্নাথ সরকার বলেন, “বিধায়ক সত্যজিত্ বিশ্বাস খুনের ঘটনায় সিআইডির পক্ষ থেকে আমাকে একটি নোটিশ পাঠানো হয়। আমি অসুস্থতার কারণে যেতে পারিনি। তাই সিআইডির একটি প্রতিনিধিদল আমার সঙ্গে রানাঘাটের নার্সিংহোমে দেখা করে । বিধায়কের খুন সংক্রান্ত বিষয়ে কিছু প্রশ্ন করা হয়। আমি উত্তর দিয়ে সহযোগিতা করেছি। ” তিনি আরও বলেন, “এফআইআরে আমার নাম নেই। শুধু নদিয়া জেলা নয়, রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ভারতীয় জনতা পার্টির কর্মী সমর্থক এবং নেতাদের এই ভাবেই ফাঁসানো হচ্ছে। সিআইডিকে বলেছি বিধায়ক খুন সংক্রান্ত বিষয়ে তাদেরকে পূর্ণ সহযোগিতা করব।” বিধায়ক খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত অভিজিত্ পুণ্ডারিকে তিনি চেনেন না বলে জানান।প্রসঙ্গত, সরস্বতী পুজোর দিন নিজের পাড়ার অনুষ্ঠানেই খুন হন কৃষ্ণগঞ্জের বিধায়ক সত্যজিত্ বিশ্বাস। ঘটনায় মুকুল রায় সহ বেশ কয়েকজন বিজেপি নেতার নামে মামলা রুজু করে তৃণমূল। গ্রেফতার হয় মূল অভিযুক্ত সহ পাঁচজন। সেই খুনের ঘটনায় এবার নদিয়া জেলা বিজেপি সভাপতিকে তলব করা হয়। তাহলে কি যা রটে তা কিছুটা বটে ? দেখে কিন্তু অনেক কিছুই মনে হচ্ছে এই বিজেপি নেতার সমন্ধ্যে।
No comments:
Post a comment