ওয়েব ডেস্ক ৬ই মার্চ ২০১৯: এই ধরণের কর্মকান্ড যোগীর রাজ্যেই সম্ভব বলে মনে হচ্ছে । উত্তর প্রদেশের যে এখন হতশ্রী অবস্থা তা বিজেপির সাংসদ বিধায়কদের আচার আচরণে পরিষ্কার । এরকম কুরুচিকর আচরণ একজন সাংসদ ও বিধায়ক যে করতে পারেন তা মোদীজি ও কল্পনা করতে পারবেন কিনা সন্দেহ ।
প্রসঙ্গত লখনউ থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে সন্ত কবির নগরে জেলা প্রশাসনের আয়োজিত বৈঠকে হাজির হয়েছিলেন বিধায়ক এবং সাংসদ দু’জনেই। এলাকার উন্নয়নের হাল হকিকত জানাতেই এই বৈঠক ডাকা হয়েছিল। ছিলেন জেলা প্রশাসনের উচ্চ পদস্থ আধিকারিকরাও। বিজেপি সাংসদ শরদ ত্রিপাঠি জেলার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছিলেন।তিনি প্রথম প্রশ্ন তোলেন সাংসদ হিসেবে তাঁর নাম কেন রাখা হয়নি প্রস্তাবিত সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর ফলকে। এর জবাবে স্থানীয় বিধায়ক রাকেশ বাঘেল বলেন, এটা তাঁরই সিদ্ধান্তে করা হয়েছে। এই নিয়ে বিধায়ক এবং সাংসদের মধ্যে তর্কাতর্কি চরমে ওঠে। সাংসদের দিকে জুতো হাতে নিয়ে তেড়ে যান বিধায়ক রাকেশ বাঘেল। পাল্টা জুতো হাতে নিয়ে বিধায়ককে আক্রমণ করেন সাংসদ শরদ ত্রিপাঠি। সাংসদ–বিধায়কের জুতো নিয়ে মারামারি এমন পর্যায়ে যায় যে পুলিসকে গিয়ে হস্তক্ষেপ করতে হয়। তারপরেও থামানো যাচ্ছিল না তাঁদের। এখানেই শেষ নয় , অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ তো ছিলই , যা কানে শোনা অসম্ভব । এতো নোংরা ভাষা একে ওপরের বিরুদ্ধে করতে পারে ভাবাই যায়না । প্রশ্ন আসে , কি করে এরা বিজেপির টিকিট পান ভোটে লোৱাৰ জন্য ?
প্রসঙ্গত লখনউ থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে সন্ত কবির নগরে জেলা প্রশাসনের আয়োজিত বৈঠকে হাজির হয়েছিলেন বিধায়ক এবং সাংসদ দু’জনেই। এলাকার উন্নয়নের হাল হকিকত জানাতেই এই বৈঠক ডাকা হয়েছিল। ছিলেন জেলা প্রশাসনের উচ্চ পদস্থ আধিকারিকরাও। বিজেপি সাংসদ শরদ ত্রিপাঠি জেলার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছিলেন।তিনি প্রথম প্রশ্ন তোলেন সাংসদ হিসেবে তাঁর নাম কেন রাখা হয়নি প্রস্তাবিত সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর ফলকে। এর জবাবে স্থানীয় বিধায়ক রাকেশ বাঘেল বলেন, এটা তাঁরই সিদ্ধান্তে করা হয়েছে। এই নিয়ে বিধায়ক এবং সাংসদের মধ্যে তর্কাতর্কি চরমে ওঠে। সাংসদের দিকে জুতো হাতে নিয়ে তেড়ে যান বিধায়ক রাকেশ বাঘেল। পাল্টা জুতো হাতে নিয়ে বিধায়ককে আক্রমণ করেন সাংসদ শরদ ত্রিপাঠি। সাংসদ–বিধায়কের জুতো নিয়ে মারামারি এমন পর্যায়ে যায় যে পুলিসকে গিয়ে হস্তক্ষেপ করতে হয়। তারপরেও থামানো যাচ্ছিল না তাঁদের। এখানেই শেষ নয় , অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ তো ছিলই , যা কানে শোনা অসম্ভব । এতো নোংরা ভাষা একে ওপরের বিরুদ্ধে করতে পারে ভাবাই যায়না । প্রশ্ন আসে , কি করে এরা বিজেপির টিকিট পান ভোটে লোৱাৰ জন্য ?
No comments:
Post a comment