ওয়েব ডেস্ক ১৪ই এপ্রিল ২০১৯: চিরকালই সিপিএম আরএসপিকে দাবিয়ে এসেছে । কেরলে তো ছিলই বাংলাতে আলিমুদ্দিনের চাপে একটাও শব্দ বারকোর্টে পারতোনা আর এস পি । এবার সেই দিন আর নেই সিপিএমের । কেরলে সিপিএমের মুখে ঝামা ঘষে দিয়ে তারা আলাদা হয়ে গেছে । এবার কি তাহলে বাংলায়ও একই জিনিস ঘটবে ?প্রসঙ্গত বহরমপুর কেন্দ্রে আরএসপি প্রার্থী দিয়েছে। কেরলে বামফ্রন্টের সঙ্গে আরএসপি নেই। সেখানে কংগ্রেস ইউডিএফ এর যে জোট আছে তার সঙ্গে আরএসপি আছে। পশ্চিমবঙ্গ তে তারা বামফ্রন্টের সঙ্গে আছে। কিন্তু এই জোট কি দীর্ঘস্থায়ী হবে? এবারের লোকসভা নির্বাচনে বহরমপুর কেন্দ্রে বামেদের কোনো প্রার্থী নেই বলে আগে থেকেই ঘোষণা করেছেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু।
কিন্তু সেখানে আরএসপি প্রার্থী দিয়েছে। প্রার্থীর নাম ঈদ মোহাম্মদ। সেখানে কংগ্রেস কে সাপোর্ট করার ব্যাপারে কাজ করছে সিপিএম এর একটা অংশ। তাহলে সিপিএম যদি কংগ্রেসের হয়ে কাজ করে সে ক্ষেত্রে আর এস পির প্রার্থী কে তারা যদি সমর্থন না করে তাহলে অদূর ভবিষ্যতে আর এস পি বামেদের সঙ্গে থাকবে তো? সেই প্রশ্নও কিন্তু উঠছে।
কংগ্রেসের অধীর রঞ্জন চৌধুরী কে জেতাতে ময়দানে নেমে পড়ল সিপিএম। সম্প্রতি কান্দিতে বামফ্রন্টের ব্যানারে বিরাট মিছিল থেকে আওয়াজ ওঠে বিজেপিকে হটাতে কেন্দ্রে ধর্ম নিরপেক্ষ সরকার গড়তে বহরমপুর থেকে অধীর চৌধুরী কে হাত চিহ্নে ভোট দেওয়ার স্লোগান ওঠে।
ঈদ মোহাম্মদ ফন্টের প্রার্থী নন। রাজনৈতিক মহলের মতে অধীরের হয়ে সিপিএম এর পথে নামার পিছনে অন্য একটি কৌশলও থাকতে পারে। কি সেই কৌশল? তাদের মতে, মুর্শিদাবাদের কংগ্রেস অধীর কেন্দ্রিক ফলে বহরমপুর তাকে সমর্থন করলে পাশের মুর্শিদাবাদ আসনে তিনি যদি তলায় তলায় সিপিএম একটু সাহায্য করে দেন। গতবার মুর্শিদাবাদে জিতেছিল সিপিএম। সাংসদ বদরুদ্দোজাকেও এবারও প্রার্থী করা হয়েছে সেখানেই। ওদেরকে সমর্থন করা নিয়ে মুর্শিদাবাদের সিপিএমও দ্বিধাবিভক্ত।কোন পার্মুটেশন কম্বিনেশন নীতিতে আলিমুদ্দিন অধীরের প্যাড়া হয়ে গেল আর আর এস পি তাদের দু চোখের বিষ সেটা ভগবান ছাড়া কেউই বলতে পারবেননা বলে মনে করেন কমিউনিস্টদেরই একাংশ ।
কিন্তু সেখানে আরএসপি প্রার্থী দিয়েছে। প্রার্থীর নাম ঈদ মোহাম্মদ। সেখানে কংগ্রেস কে সাপোর্ট করার ব্যাপারে কাজ করছে সিপিএম এর একটা অংশ। তাহলে সিপিএম যদি কংগ্রেসের হয়ে কাজ করে সে ক্ষেত্রে আর এস পির প্রার্থী কে তারা যদি সমর্থন না করে তাহলে অদূর ভবিষ্যতে আর এস পি বামেদের সঙ্গে থাকবে তো? সেই প্রশ্নও কিন্তু উঠছে।
কংগ্রেসের অধীর রঞ্জন চৌধুরী কে জেতাতে ময়দানে নেমে পড়ল সিপিএম। সম্প্রতি কান্দিতে বামফ্রন্টের ব্যানারে বিরাট মিছিল থেকে আওয়াজ ওঠে বিজেপিকে হটাতে কেন্দ্রে ধর্ম নিরপেক্ষ সরকার গড়তে বহরমপুর থেকে অধীর চৌধুরী কে হাত চিহ্নে ভোট দেওয়ার স্লোগান ওঠে।
ঈদ মোহাম্মদ ফন্টের প্রার্থী নন। রাজনৈতিক মহলের মতে অধীরের হয়ে সিপিএম এর পথে নামার পিছনে অন্য একটি কৌশলও থাকতে পারে। কি সেই কৌশল? তাদের মতে, মুর্শিদাবাদের কংগ্রেস অধীর কেন্দ্রিক ফলে বহরমপুর তাকে সমর্থন করলে পাশের মুর্শিদাবাদ আসনে তিনি যদি তলায় তলায় সিপিএম একটু সাহায্য করে দেন। গতবার মুর্শিদাবাদে জিতেছিল সিপিএম। সাংসদ বদরুদ্দোজাকেও এবারও প্রার্থী করা হয়েছে সেখানেই। ওদেরকে সমর্থন করা নিয়ে মুর্শিদাবাদের সিপিএমও দ্বিধাবিভক্ত।কোন পার্মুটেশন কম্বিনেশন নীতিতে আলিমুদ্দিন অধীরের প্যাড়া হয়ে গেল আর আর এস পি তাদের দু চোখের বিষ সেটা ভগবান ছাড়া কেউই বলতে পারবেননা বলে মনে করেন কমিউনিস্টদেরই একাংশ ।
No comments:
Post a comment