ওয়েব ডেস্ক ২৭শে এপ্রিল ২০১৯: যে যার নিজের আখের গোছাবার চেষ্টায় আছেন ।দেশের তাবড় তাবড় নেতা মন্ত্রীরা যখন মানসম্মানের দিকে না তাকিয়ে নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য নীতির জলাঞ্জলি দিচ্ছেন , তখন অম্বানিরাও কেন পিছিয়ে থাকবেন । মুখেশ আম্বানি যখন খুললাম খুল্লা কংগ্রেস কে সমর্থন করেছেন তখন তার ছেলে অনন্ত আম্বানি মোদীজির ভাষণ শোনার জন্য উপস্থিত ।তিনি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় জানিয়ে দিলেন, "আমি এখানে প্রধানমন্ত্রীর কথা শুনতে এসেছি এবং এসেছি দেশকে সমর্থন দেওয়ার জন্য।মুম্বইয়ের দক্ষিণ লোকসভা আসনে কংগ্রেস প্রার্থী মিলিন্দ দেওরাকে তাঁর শিল্পপতি বাবা সমর্থন জানিয়েছিলেন। জানিয়েছিলেন, "মিলিন্দ দক্ষিণ মুম্বাইয়ের লোক! দক্ষিণ মুম্বইয়ের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতির সঙ্গে তাঁর ওতপ্রোত যোগ রয়েছে। মিলিন্দের গভীর জ্ঞান রয়েছে ইকো-সিস্টেম প্রসঙ্গে। এই বার্তা তিনি দিয়েছিলেন একটি ভিডিও-তে, যা টুইটারে পোস্ট করেছিলেন মিলিন্দ স্বয়ং।
এরপরই প্রশ্ন উঠেছিল, কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী যখন অনিল আম্বানিতে লাগাতার নিশানা করে যাচ্ছেন রাফালে কেলেঙ্কারিতে, তখন কংগ্রেস প্রার্থীকেই অনিল আম্বানির দাদা মুকেশের সমর্থন, বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। প্রশ্নও ওঠে, কেন মুকেশ কংগ্রেস প্রার্থীর দিকেই সমর্থনের হাত বাড়ালেন? রাজনৈতিক মহলের মতে, তার উত্তর মিলবে ভোটের পরই।প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণ করতে বরাবরই রাহুল গান্ধীর অভিযোগের কেন্দ্রস্থল ছিলেন অনিল অম্বানি। তিনি অভিযোগ করেন, রাফায়েল অধিকর্তা ড্যাসল্টের কাছ থেকে অফসেট চুক্তি আনতে অনিল আম্বানিকে সাহায্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। এবং এজন্য অবৈধ লেনদেনও হয়েছে। এরই মধ্যে ভাই অনিল আম্বানিকে নিশ্চিতভাবেই গ্রেফতার হওয়ার হাত থেকে বাঁচিয়েছেন মুকেশ আম্বানি। এরিকসনের কাছে ৪৫৮।৭৭ কোটি টাকা বকেয়া নিয়ে সংকটে ছিলেন অনিল। মুকেশ তা পরিশোধ করে ভাইকে রক্ষা করেন।
এরপরই প্রশ্ন উঠেছিল, কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী যখন অনিল আম্বানিতে লাগাতার নিশানা করে যাচ্ছেন রাফালে কেলেঙ্কারিতে, তখন কংগ্রেস প্রার্থীকেই অনিল আম্বানির দাদা মুকেশের সমর্থন, বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। প্রশ্নও ওঠে, কেন মুকেশ কংগ্রেস প্রার্থীর দিকেই সমর্থনের হাত বাড়ালেন? রাজনৈতিক মহলের মতে, তার উত্তর মিলবে ভোটের পরই।প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণ করতে বরাবরই রাহুল গান্ধীর অভিযোগের কেন্দ্রস্থল ছিলেন অনিল অম্বানি। তিনি অভিযোগ করেন, রাফায়েল অধিকর্তা ড্যাসল্টের কাছ থেকে অফসেট চুক্তি আনতে অনিল আম্বানিকে সাহায্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। এবং এজন্য অবৈধ লেনদেনও হয়েছে। এরই মধ্যে ভাই অনিল আম্বানিকে নিশ্চিতভাবেই গ্রেফতার হওয়ার হাত থেকে বাঁচিয়েছেন মুকেশ আম্বানি। এরিকসনের কাছে ৪৫৮।৭৭ কোটি টাকা বকেয়া নিয়ে সংকটে ছিলেন অনিল। মুকেশ তা পরিশোধ করে ভাইকে রক্ষা করেন।
No comments:
Post a comment