ওয়েব ডেস্ক ৪ঠা এপ্রিল ২০১৯: সহ্যের সীমা রেখা আছে , র্দীঘদিন অপমান সহ্য করতে করতে এবার মুখ খুলতে বাধ্য হলেন লৌহ পুরুষ লাল কৃষ্ণা আদভানি ।প্রসঙ্গত প্রথম থেকেই ব্রাত্য করে রাখা হয়েছিল এল কে আদভানিকে এবার সূত্রের খবর অনুসারে আদভানিজিকে সৌজন্যতা না দেখিয়েই তার কেন্দ্রে প্রার্থী করা হয়েছে নরেন্দ্র মোদির কাছের লোক অমিত শাহকে ।এহেন কাজ কর্মে লাল কৃষ্ণা আদভানির ক্ষোভ হয়েছিল বলেই জানা গেছে ।
এ দিন অবশ্য দলের উদ্দেশে দেওয়া বার্তায় ভিন্ন কথা শোনা গেল তাঁর কণ্ঠে। তিনি বলেন, “জাতি প্রথম, পার্টি দ্বিতীয়, নিজের স্বার্থ শেষে”।আডবাণী বলেন, “আমার রাজনৈতিক জীবন প্রায় সাত দশক ধরে আমার পার্টির সঙ্গে অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িয়ে রয়েছে – প্রথম থেকেই আমি ভারতীয় জন সঙ্ঘের সঙ্গে এবং পরে ভারতীয় জনতা পার্টির সঙ্গে রয়েছি এবং আমি উভয়ই সংগঠনেরই প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হয়েছি। একাধিক বিশিষ্ট নেতৃত্বের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার বিরল সুযোগ আমি পেয়েছি। পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়, অটলবিহারী বাজপেয়ী এবং অন্যান্য অনেক মহান, অনুপ্রেরণামূলক ও শক্তিশালী নেতৃত্বের সঙ্গে আমি কাজ করেছি।”
এ দিন অবশ্য দলের উদ্দেশে দেওয়া বার্তায় ভিন্ন কথা শোনা গেল তাঁর কণ্ঠে। তিনি বলেন, “জাতি প্রথম, পার্টি দ্বিতীয়, নিজের স্বার্থ শেষে”।আডবাণী বলেন, “আমার রাজনৈতিক জীবন প্রায় সাত দশক ধরে আমার পার্টির সঙ্গে অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িয়ে রয়েছে – প্রথম থেকেই আমি ভারতীয় জন সঙ্ঘের সঙ্গে এবং পরে ভারতীয় জনতা পার্টির সঙ্গে রয়েছি এবং আমি উভয়ই সংগঠনেরই প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হয়েছি। একাধিক বিশিষ্ট নেতৃত্বের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার বিরল সুযোগ আমি পেয়েছি। পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়, অটলবিহারী বাজপেয়ী এবং অন্যান্য অনেক মহান, অনুপ্রেরণামূলক ও শক্তিশালী নেতৃত্বের সঙ্গে আমি কাজ করেছি।”
No comments:
Post a Comment