ওয়েব ডেস্ক ১৪ই এপ্রিল ২০১৯: রামনবমী উপলক্ষে রবিবার বিশ্ব হিন্দু পরিষদের বাইক মিছিল ঘিরে উত্তেজনা ছড়াল উত্তর কলকাতা শহরতলির ডানলপে। বাইক মিছিলটিকে স্থানীয় মহামিলন মঠের কাছে আটকে দেয় পুলিশ৷ পুলিশ মিছিল আটকানোর চেষ্টা করলে আধিকারিকদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সদস্যরা৷ যে কারণে ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে উঠতে শুরু করে পরিস্থিতি৷ তবে দীর্ঘ সময় ধরে দু’পক্ষের মধ্যে বচসা চলার পর আলোচনার মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান হয়৷
মিছিলটি আটকে দেওয়া সম্পর্কে প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, কোনো রকমের অনুমতি ছাড়া বাইক মিছিলের আয়োজন করেছিল ওই সংগঠন। যে কারণে পুলিশের তরপে সেটিকে আটকে দেওয়ার চেষ্টা হয়। এবং তার পরই বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সমর্থকদের সঙ্গে কর্তব্যরত পুলিশ আধিকারকদের বচসা বেঁধে যায়।অন্য দিকে সংগঠনের দাবি, পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী এ দিন সকালে মহামিলন মঠের কাছ থেকে বাইক মিছিল শুরু করতে যান বিশ্ব হিন্দু পরিষদের একদল কর্মকর্তা৷ ডানলপ থেকে শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড় পর্যন্ত হওয়ার কথা ছিল ওই মিছিল৷ এমনটাও দাবি করা হয়, তাদের কাছে বৈধ অনুমতিপত্র থাকা সত্ত্বেও মিছিল করতে দেওয়া হয়নি৷
পরে অবশ্য পুলিশ ও বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সমর্থকদের আলোচনায় জট কাটে। স্থির হয়, ডানলপ থেকে শ্যামবাজার পর্যন্ত পথের যতটুকু ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের অধীনে পড়বে, ততটা পায়ে হেঁটে যেতে হবে মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের।
মিছিলটি আটকে দেওয়া সম্পর্কে প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, কোনো রকমের অনুমতি ছাড়া বাইক মিছিলের আয়োজন করেছিল ওই সংগঠন। যে কারণে পুলিশের তরপে সেটিকে আটকে দেওয়ার চেষ্টা হয়। এবং তার পরই বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সমর্থকদের সঙ্গে কর্তব্যরত পুলিশ আধিকারকদের বচসা বেঁধে যায়।অন্য দিকে সংগঠনের দাবি, পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী এ দিন সকালে মহামিলন মঠের কাছ থেকে বাইক মিছিল শুরু করতে যান বিশ্ব হিন্দু পরিষদের একদল কর্মকর্তা৷ ডানলপ থেকে শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড় পর্যন্ত হওয়ার কথা ছিল ওই মিছিল৷ এমনটাও দাবি করা হয়, তাদের কাছে বৈধ অনুমতিপত্র থাকা সত্ত্বেও মিছিল করতে দেওয়া হয়নি৷
পরে অবশ্য পুলিশ ও বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সমর্থকদের আলোচনায় জট কাটে। স্থির হয়, ডানলপ থেকে শ্যামবাজার পর্যন্ত পথের যতটুকু ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের অধীনে পড়বে, ততটা পায়ে হেঁটে যেতে হবে মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের।
No comments:
Post a Comment