ওয়েব ডেস্ক ২৮শে এপ্রিল ২০১৯: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নোটবন্দি নিজেদের বুআব্বায়ে এবং জীবনে যে অমাবশ্যা নেমে আসে দুঃস্বপ্নেও তা ভাবতেই পারেননি জাভেরি বাজারের স্বর্ণব্যবসায়ী-কারিগরেরা। নোট বাতিলের পরে কেটে গিয়েছে প্রায় তিন বছর। এখনও সোনার ব্যবসার হাল তো ফেরেনি, বরং উল্টো নিত্য দিন কাজ হারাচ্ছেন সোনার কারিগরেরা। যাঁদের অধিকাংশই পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা। তাই বেঁচে থাকার স্বার্থে এ বার বিজেপির বিরুদ্ধে কোমর বেঁধেছেন মুম্বইয়ের বাঙালি সোনার কারিগরেরা।
প্রথমে মোদীর নোটবন্দী। তার পরে জিএসটি। জাভেরি বাজারের ঝাঁ-চকচকে শো-রুমগুলির পিছনে উঁকি মারলেই যে ভাঙাচোরা, বিবর্ণ, স্যাঁতস্যাঁতে তিন মহলা উঁচু বাড়িগুলির দেখা মেলা সেগুলি আজ থেকে পাঁচ বছর আগেও ছিল কর্মচঞ্চল, প্রাণবন্ত, সজীব। কিন্তু মোদী সরকারের পাঁচ বছরের শেষে এখন বাড়িগুলিতে শ্মশানের স্তব্ধতা। যে ঘরগুলিতে আগে এক সঙ্গে পাঁচ-সাত জন বসে কাজ করতেন, সেই ঘর এখন তালাবন্ধ। কাজ না থাকায় কর্মীরা ফিরে গিয়েছেন দেশে। তাই মোদী সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ সকলেই। তাঁরা কেউই চায় না মোদী সরকার ফিরে আসুক। গেরুয়া শিবিরের পক্ষে তাই কেউ ভোট দেবেনা।
প্রথমে মোদীর নোটবন্দী। তার পরে জিএসটি। জাভেরি বাজারের ঝাঁ-চকচকে শো-রুমগুলির পিছনে উঁকি মারলেই যে ভাঙাচোরা, বিবর্ণ, স্যাঁতস্যাঁতে তিন মহলা উঁচু বাড়িগুলির দেখা মেলা সেগুলি আজ থেকে পাঁচ বছর আগেও ছিল কর্মচঞ্চল, প্রাণবন্ত, সজীব। কিন্তু মোদী সরকারের পাঁচ বছরের শেষে এখন বাড়িগুলিতে শ্মশানের স্তব্ধতা। যে ঘরগুলিতে আগে এক সঙ্গে পাঁচ-সাত জন বসে কাজ করতেন, সেই ঘর এখন তালাবন্ধ। কাজ না থাকায় কর্মীরা ফিরে গিয়েছেন দেশে। তাই মোদী সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ সকলেই। তাঁরা কেউই চায় না মোদী সরকার ফিরে আসুক। গেরুয়া শিবিরের পক্ষে তাই কেউ ভোট দেবেনা।
No comments:
Post a comment