ওয়েব ডেস্ক ৭ই এপ্রিল ২০১৯: দেশের লোক যেখানে খেতে পারছেনা , বেকারত্বের হাহাকার সর্বত্র সেখানে মোদীজি কোটি কোটি টাকা খরচ করে বেড়াচ্ছেন লোকসভার প্রচারে । তাহলে জনগণ কি ভাবে বিশ্বাস করবে দেশটা সুরিক্ষিত হাতে আছে ? প্রশ্ন কিন্তু উঠছে । নোটবন্দির সময় , গুজরাটের যেই কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের ডিরেক্টর অমিত শাহ ছিলেন সেখানে সব থেকে বেশি টাকা জমা পড়েছিল ।এই নিয়ে সিবিআই তদন্ত হলে কি হতে পারে সেটা মানুষের অজানা নয় । তবুও মোদী সাহেব আছে মোদী সাহেবেই।প্রসঙ্গত নরেন্দ্র মোদির তিন ঘণ্টার সফরে খরচ হল প্রায় ৯৫ থেকে ৯৮ কোটি টাকা। মোদিকে কোলকাতায় আনতে ব্যবহার করা হয় ভারতীয় বিমান ও হেলকপ্টার। সেক্ষেত্রে ওড়ান পথে ভাড়া পড়েছে প্রায় ১০ কোটি টাকারও বেশি। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এখবর প্রকাশিত হয়েছে।
ব্রিগেড ভরতে ভাড়া করা হয়েছিল চারটি বিশেষ ট্রেন। যার ভাড়া পড়েছে ৫৩ লক্ষ টাকা। তীব্র রোদ থেকে বাঁচতে সভায় ব্যবহার করা হয়েছিল ৯টি আ্যলুমিনিয়াম হ্যাঙ্গার। প্রতিটি হ্যাঙ্গারের মোট আয়তন ২১৭০০ বর্গফুট। প্রতি স্কোয়ার ফুটে যার ভাড়া ১৫০০ টাকা। সেই হিসেবে ৯টি হ্যাঙ্গারের জন্য খরচ হয়েছে প্রায় ৪০ কোটি টাকা।সারা রাজ্য থেকে দলীয় কর্মী সমর্থকদের আনতে শুধু গাড়ি ভাড়া বাবদ খরচ হয়েছে কমপক্ষে ১০ লক্ষ টাকা। ব্রিগ্রেডের মূল মঞ্চ সহ বিদ্যুৎ ও সাউন্ড সিস্টেমে খরচ ৪ লক্ষ ছাড়িয়েছে। আনুমানিক ৫০ হাজার দলীয় কর্মী সমর্থকদের জন্য খাবারের আয়োজনে খরচ দাঁড়িয়েছে ১.৫০ কোটি। সেই সাথে বিভিন্ন জেলা প্রতি আরও ২০ লক্ষ টাকা খরচের তথ্য আছে।
ব্রিগেড ভরতে ভাড়া করা হয়েছিল চারটি বিশেষ ট্রেন। যার ভাড়া পড়েছে ৫৩ লক্ষ টাকা। তীব্র রোদ থেকে বাঁচতে সভায় ব্যবহার করা হয়েছিল ৯টি আ্যলুমিনিয়াম হ্যাঙ্গার। প্রতিটি হ্যাঙ্গারের মোট আয়তন ২১৭০০ বর্গফুট। প্রতি স্কোয়ার ফুটে যার ভাড়া ১৫০০ টাকা। সেই হিসেবে ৯টি হ্যাঙ্গারের জন্য খরচ হয়েছে প্রায় ৪০ কোটি টাকা।সারা রাজ্য থেকে দলীয় কর্মী সমর্থকদের আনতে শুধু গাড়ি ভাড়া বাবদ খরচ হয়েছে কমপক্ষে ১০ লক্ষ টাকা। ব্রিগ্রেডের মূল মঞ্চ সহ বিদ্যুৎ ও সাউন্ড সিস্টেমে খরচ ৪ লক্ষ ছাড়িয়েছে। আনুমানিক ৫০ হাজার দলীয় কর্মী সমর্থকদের জন্য খাবারের আয়োজনে খরচ দাঁড়িয়েছে ১.৫০ কোটি। সেই সাথে বিভিন্ন জেলা প্রতি আরও ২০ লক্ষ টাকা খরচের তথ্য আছে।
No comments:
Post a Comment