ওয়েব ডেস্ক ২১শে এপ্রিল ২০১৯: ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর কিছু একটা কথা বলতেই হবে । সে , যতই হাস্যকর হোক না কেন । এখন এটাই তার মূল চরিত্র হয়ে উঠেছে । মোদীজি যেখানে বলেছিল ভেবে চিনতে কথা বলার জন্য , সেখানে ভেবে চিনতে কথা বলা তো দূর অস্ত্র , ওনার মুখে যা আসছে তাই বলে যাচ্ছেন ।প্রসঙ্গত দ্বিতীয় দফায়, গত ১৮ এপ্রিলের ওই ভোটগ্রহণ পিছিয়ে করা হয়েছে আগামী ২৩ এপ্রিল। এর পরই প্রথম দফায় হয়ে যাওয়া ত্রিপুরা পশ্চিম কেন্দ্রে পুনর্নির্বাচনের দাবিকে আরও জোরালো করেছে রাজ্যের বিরোধী দল সিপিএম-কংগ্রেস।
এমন পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব অভিযোগ করেছেন, বিরোধীরা রাজ্যের অশান্তির বাতাবরণ সৃষ্টির চক্রান্ত করছে।ত্রিপুরা পূর্ব কেন্দ্রে ভোটগ্রহণের দিন দুয়েক আগেই পশ্চিম কেন্দ্রে পুনর্নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন জোরদার করেছে সিপিএম-কংগ্রেস। সিপিএম নেতৃত্বের বক্তব্য, পশ্চিমের ১৬৭৯টি বুথের মধ্যে ৮৪৬টিতেই ব্যাপক ভোট কারচুপি করেছে রাজ্যের শাসক দল। ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণ কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করে ওই কেন্দ্রে নতুন করে ভোটগ্রহণ হোক।সিপিএমের সম্পাদক গৌতম দাসের দাবি, “গত ১১ এপ্রিল অধিকাংশ ভোটার তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেননি। জাতীয় নির্বাচন কমিশন তাঁদের সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের ব্যবস্থা করবে বলেই আমরা মনে করি। আমাদের দাবি, নির্বাচন কমিশন যদি পুনরায় ওই বুথগুলিতে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়, তা যথেষ্ট ইতিবাচক হবে। তবে পরিস্থিতি বিবেচনা করে যদি কমিশন সমগ্র ত্রিপুরা পশ্চিম আসনে পুনর্নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে, সেই সিদ্ধান্তকে স্বাগত”।
এমন পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব অভিযোগ করেছেন, বিরোধীরা রাজ্যের অশান্তির বাতাবরণ সৃষ্টির চক্রান্ত করছে।ত্রিপুরা পূর্ব কেন্দ্রে ভোটগ্রহণের দিন দুয়েক আগেই পশ্চিম কেন্দ্রে পুনর্নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন জোরদার করেছে সিপিএম-কংগ্রেস। সিপিএম নেতৃত্বের বক্তব্য, পশ্চিমের ১৬৭৯টি বুথের মধ্যে ৮৪৬টিতেই ব্যাপক ভোট কারচুপি করেছে রাজ্যের শাসক দল। ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণ কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করে ওই কেন্দ্রে নতুন করে ভোটগ্রহণ হোক।সিপিএমের সম্পাদক গৌতম দাসের দাবি, “গত ১১ এপ্রিল অধিকাংশ ভোটার তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেননি। জাতীয় নির্বাচন কমিশন তাঁদের সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের ব্যবস্থা করবে বলেই আমরা মনে করি। আমাদের দাবি, নির্বাচন কমিশন যদি পুনরায় ওই বুথগুলিতে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়, তা যথেষ্ট ইতিবাচক হবে। তবে পরিস্থিতি বিবেচনা করে যদি কমিশন সমগ্র ত্রিপুরা পশ্চিম আসনে পুনর্নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে, সেই সিদ্ধান্তকে স্বাগত”।
No comments:
Post a comment