ওয়েব ডেস্ক ৫ই এপ্রিল ২০১৯: এরকম নক্কার জনক ঘটনা বিজেপি শাসিত রাজ্যেই ঘটে থাকে , কেননা মব লিনচিঙের মতো ঘটনা বিজেপি শাসিত রাজ্যেই বেশি ঘটেছে এতো অবধি ।এই ঘটনাটাও মব লিনচিঙের কিছু কম নয় ।প্রসঙ্গত স্কুল হোস্টেলে নারকীয় অত্যাচার। যার জেরে প্রাণ দিতে হল ১২ বছরের এক ছাত্রকে। দেরাদুনের রানীপোখারি জেলার একটি স্কুলের হোস্টেলে ঘটেছে এই মর্মান্তিক ঘটনা। গোটা বিষয়টি জানা গেছে ঘটনার তিন সপ্তাহ পর।
গত ১০ মার্চ ১২ বছরের ছাত্রটির উপর নারকীয় অত্যাচার করা হয়। প্রথমে ছাত্রটির হাত ও পা একটি পাইপের সঙ্গে বেঁধে দেওয়া হয়। তারপর ছাত্রটিকে ব্যাট ও উইকেট দিয়ে বেদম মারা হয়। এরপর অভিযুক্তরা তাঁকে উলঙ্গ করে ঠাণ্ডা জলের মধ্যে চুবিয়ে রাখে। ছাত্রটিকে চিপস ও বিস্কুট খেতে দেওয়া হয়। এমনকি শৌচালয় থেকে জল এনে ছাত্রটিকে খাওয়ানো হয়। ‘বাঁচাও বাঁচাও’ চিৎকার করলেও সাহায্যের জন্য কোনও ছাত্র বা শিক্ষক ছুটে আসেনি। জানা গেছে হোস্টেলটিতে প্রায় ২০০ ছাত্র থাকে। এই ঘটনার কয়েক ঘণ্টা পরেই নাবালক ছাত্রটি মারা যায়। ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর পুলিশ তদন্তে নামে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে দুই অভিযুক্ত ছাত্র শুভঙ্কর (১৯) ও লক্ষ্মণকে (১৯)। এছাড়া তিন হোস্টেল কর্মীকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যাদের মধ্যে রয়েছে শারীরশিক্ষার শিক্ষক অশোক, হোস্টেলের ওয়ার্ডেন অজয় ও স্কুল আধিকারিক প্রবীণ মাসি। ঘটনার দিন তিনজনই হোস্টেলে উপস্থিত ছিল। দুই ছাত্রকে হত্যার অভিযোগে, বাকিদের তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২২ মার্চ ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পরেই অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এক অভিযুক্ত বলেছে, ‘রাতের খাবার খাওয়ার পর আমরা ছাদে চলে যাই। সেখানে গিয়ে ছাত্রটির উপর অত্যাচার চালানো হয়েছে।’ জানা গেছে, মৃত ছাত্রটি একটি দোকান থেকে বিস্কুটের প্যাকেট চুরি করেছিল। এরপর তাঁকে উচিত শিক্ষা দিতেই এই মর্মান্তিক কাণ্ড ঘটিয়েছে অভিযুক্তরা।
গত ১০ মার্চ ১২ বছরের ছাত্রটির উপর নারকীয় অত্যাচার করা হয়। প্রথমে ছাত্রটির হাত ও পা একটি পাইপের সঙ্গে বেঁধে দেওয়া হয়। তারপর ছাত্রটিকে ব্যাট ও উইকেট দিয়ে বেদম মারা হয়। এরপর অভিযুক্তরা তাঁকে উলঙ্গ করে ঠাণ্ডা জলের মধ্যে চুবিয়ে রাখে। ছাত্রটিকে চিপস ও বিস্কুট খেতে দেওয়া হয়। এমনকি শৌচালয় থেকে জল এনে ছাত্রটিকে খাওয়ানো হয়। ‘বাঁচাও বাঁচাও’ চিৎকার করলেও সাহায্যের জন্য কোনও ছাত্র বা শিক্ষক ছুটে আসেনি। জানা গেছে হোস্টেলটিতে প্রায় ২০০ ছাত্র থাকে। এই ঘটনার কয়েক ঘণ্টা পরেই নাবালক ছাত্রটি মারা যায়। ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর পুলিশ তদন্তে নামে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে দুই অভিযুক্ত ছাত্র শুভঙ্কর (১৯) ও লক্ষ্মণকে (১৯)। এছাড়া তিন হোস্টেল কর্মীকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যাদের মধ্যে রয়েছে শারীরশিক্ষার শিক্ষক অশোক, হোস্টেলের ওয়ার্ডেন অজয় ও স্কুল আধিকারিক প্রবীণ মাসি। ঘটনার দিন তিনজনই হোস্টেলে উপস্থিত ছিল। দুই ছাত্রকে হত্যার অভিযোগে, বাকিদের তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২২ মার্চ ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পরেই অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এক অভিযুক্ত বলেছে, ‘রাতের খাবার খাওয়ার পর আমরা ছাদে চলে যাই। সেখানে গিয়ে ছাত্রটির উপর অত্যাচার চালানো হয়েছে।’ জানা গেছে, মৃত ছাত্রটি একটি দোকান থেকে বিস্কুটের প্যাকেট চুরি করেছিল। এরপর তাঁকে উচিত শিক্ষা দিতেই এই মর্মান্তিক কাণ্ড ঘটিয়েছে অভিযুক্তরা।
No comments:
Post a Comment