ওয়েব ডেস্ক ১২ই এপ্রিল ২০১৯: সমতল ও পাহাড় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে যে দুটোই সমান সেটা আবার প্রমান পাওয়া গেল । তিনি চিরকালই সমতল ও পাহাড়ের মধ্যে একটা মেল্ বন্ধন তৈরী করার চেষ্টা চালিয়ে গেছেন এবার লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে এসে তার মুখ থেকে সেই কথাই শোনা গেল ।প্রসঙ্গত শুক্রবার দার্জিলিংয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের সমর্থনে প্রার্থী হওয়া অমর সিং রাইয়ের হয়ে প্রচারে এসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, ‘আমরা পাহাড় এবং সমতলের মধ্যে সেতুবন্ধন করতে চাই। আমরাই সেতুবন্ধনের মাধ্যম। গোর্খাদের আমি সম্মান করি। আমি পাহাড়ের উন্নতি চাই। পাহাড়ের সঙ্গে সমতলের মেলবন্ধন ঘটানোই আমার লক্ষ্য।
আর এ জন্যই আমি পাহাড়ের ভূমিপুত্র অমর সিং রাইকে প্রার্থী করেছি। পাহাড়ের প্রার্থী আর সমতলের প্রতীক, আমাদের মেলবন্ধনের সূত্রপাত এখান থেকেই শুরু হয়েছে। তা চলবে আরও দীর্ঘদিন। এখান থেকে এবার আমরাই জিতব, পাহাড়কে নিয়ে একসঙ্গে উন্নয়নের কাজ করব।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি রাজ্যের তরফ থেকে যা যা উন্নতি করার সব করেছি। নতুন জেলা হয়েছে, নতুন মহকুমা হয়েছে, পলিটেকনিক কলেজ হয়েছে। কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় চেয়েও পাইনি পাহাড়ের জন্য। রাজ্য সরকার পাহাড়ে বিশ্ববিদ্যালয় করে দিয়েছে। কার্শিয়াংয়ে এডুকেশন হাবও তৈরি করছে রাজ্য সরকার।’ এরপরই বিজেপি নিশানা করেন মমতা। বলেন, ‘একটি পার্টি দিল্লিতে বড়বড় কথা বলে, আর পাহাড়ে এসে বিভাজনের রাজনীতি করে। মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটে জিতে চলে যায়। তারপর পাঁচ বছর আর পাহাড়ে তাদের দেখা মেলে না। পাহাড়ের উন্নতির কথা ভাবে না। এবার তাই ভূমিপুত্রকে জেতান। পাহাড়ের আরও উন্নতি করার সুযোগ দিন আমাদের। পাহাড়ে আগুন জ্বালানো ছাড়া বিজেপি গত পাঁচ বছরে কিছু করেনি পাহাড়ের জন্য। পাঁচ বছর আগে চিঠি লিখেছিলাম কেন্দ্রীয় সরকারকে। কিন্তু কোনও উত্তর পাইনি। শুধু বিভাজন করেছে। আগুন জ্বালিয়েছে পাহাড়ে। যাঁদের সমর্থন নিয়ে বিজেপি পাহাড়ে বিভাজন ঘটিয়েছেন সেই বিমল গুরুং–রোশন গিরিরা টাকা কামিয়ে পালিয়ে গিয়েছেন। পালিয়ে গিয়েছেন দিল্লির লোকও।’বোঝাই যাচ্ছে এবার কার ভোট কতটা গুরুত্বপূর্ণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে , আদতে সবার কাছেই ।
আর এ জন্যই আমি পাহাড়ের ভূমিপুত্র অমর সিং রাইকে প্রার্থী করেছি। পাহাড়ের প্রার্থী আর সমতলের প্রতীক, আমাদের মেলবন্ধনের সূত্রপাত এখান থেকেই শুরু হয়েছে। তা চলবে আরও দীর্ঘদিন। এখান থেকে এবার আমরাই জিতব, পাহাড়কে নিয়ে একসঙ্গে উন্নয়নের কাজ করব।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি রাজ্যের তরফ থেকে যা যা উন্নতি করার সব করেছি। নতুন জেলা হয়েছে, নতুন মহকুমা হয়েছে, পলিটেকনিক কলেজ হয়েছে। কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় চেয়েও পাইনি পাহাড়ের জন্য। রাজ্য সরকার পাহাড়ে বিশ্ববিদ্যালয় করে দিয়েছে। কার্শিয়াংয়ে এডুকেশন হাবও তৈরি করছে রাজ্য সরকার।’ এরপরই বিজেপি নিশানা করেন মমতা। বলেন, ‘একটি পার্টি দিল্লিতে বড়বড় কথা বলে, আর পাহাড়ে এসে বিভাজনের রাজনীতি করে। মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটে জিতে চলে যায়। তারপর পাঁচ বছর আর পাহাড়ে তাদের দেখা মেলে না। পাহাড়ের উন্নতির কথা ভাবে না। এবার তাই ভূমিপুত্রকে জেতান। পাহাড়ের আরও উন্নতি করার সুযোগ দিন আমাদের। পাহাড়ে আগুন জ্বালানো ছাড়া বিজেপি গত পাঁচ বছরে কিছু করেনি পাহাড়ের জন্য। পাঁচ বছর আগে চিঠি লিখেছিলাম কেন্দ্রীয় সরকারকে। কিন্তু কোনও উত্তর পাইনি। শুধু বিভাজন করেছে। আগুন জ্বালিয়েছে পাহাড়ে। যাঁদের সমর্থন নিয়ে বিজেপি পাহাড়ে বিভাজন ঘটিয়েছেন সেই বিমল গুরুং–রোশন গিরিরা টাকা কামিয়ে পালিয়ে গিয়েছেন। পালিয়ে গিয়েছেন দিল্লির লোকও।’বোঝাই যাচ্ছে এবার কার ভোট কতটা গুরুত্বপূর্ণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে , আদতে সবার কাছেই ।
No comments:
Post a comment