ওয়েব ডেস্ক ১২ই এপ্রিল ২০১৯: এবারকার লোকসভা নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে সবাইকে নিয়েই দিল্লি দখলে অগ্রসর হয়েছেন সেটা কোনো বাচ্চা ছেলেও উপলব্ধি করতে পারবে । এর জন্য কোনো রকেট সায়েন্সের কোনো দরকার নেই । পাহাড়ে বসবাসকারী মানুষেরাও যে তার কাছে সমান গুরুত্বের সেটা তার বক্তৃতাতেই পরিষ্কার ।নাগরিক পঞ্জী নিয়ে একরাশ খুব উগরে দিয়ে তিনি বলেন “নাগরিকপঞ্জির জন্য অসম থেকে বাঙালি আর গোর্খাদের তাড়ানো হয়েছে।” তিনি কোনো ভাবেই রাজ্যে নাগরিকপঞ্জি চালু করতে দেবেন না বলে সাফ জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
লোকসভা ভোটের আগে বিরোধীদের এক ইঞ্চিও জমি ছাড়তে রাজি নন মমতা। সেই কারণে বিভিন্ন জায়গার মতো পাহাড়ও চষে বেড়াচ্ছেন তিনি। বৃহস্পতিবার দার্জিলিংয়ের পর এ বার কার্শিয়াংয়েও বিনয় তামাংদের সঙ্গে নিয়ে সভা করলেন তিনি। বিজেপি যে পাহাড়ের জন্য কিছুই করেননি এবং তিনি নিজে পাহাড়ের উন্নতিতে অনেক কাজ করার চেষ্টা করছেন, সে কথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী।সেই সঙ্গে বিজেপির বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ করেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতার অভিযোগ, “পাহাড়ের উন্নয়ন চেয়ে পাঁচ বছর আগে কেন্দ্রকে চিঠি দিয়েছিলাম। কিন্তু কেন্দ্র কিছু করেনি। চেয়েছিলাম পাহাড়ে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হোক, কিন্তু কেন্দ্র কোনো পদক্ষেপ করেনি।” রাজ্য সরকারের উদ্যোগেই পাহাড়ে নতুন বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।পাহাড়ের উন্নয়নের কাজ আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এক দিকে যেমন ভূমিপুত্র অমর সিংহ রাইয়ের জন্য ভোট প্রার্থনা করেন মুখ্যমন্ত্রী, তেমনই জিটিএর হাত শক্ত করার আবেদনও করেন তিনি। প্রয়োজনে জিটিএকে সব রকম সাহায্য রাজ্য করবে বলেও দাবি করেন তিনি। নিজেকে পাহাড় এবং সমতলের মধ্যে সেতুবন্ধন বলেও অভিহিত করেন মুখ্যমন্ত্রী।‘চৌকিদার ঝুটা হ্যায়’ স্লোগান তুলে এর পর মমতা জানিয়ে দেন, “পাহাড়ে বিজেপি এ বার ‘জিরো’।”
লোকসভা ভোটের আগে বিরোধীদের এক ইঞ্চিও জমি ছাড়তে রাজি নন মমতা। সেই কারণে বিভিন্ন জায়গার মতো পাহাড়ও চষে বেড়াচ্ছেন তিনি। বৃহস্পতিবার দার্জিলিংয়ের পর এ বার কার্শিয়াংয়েও বিনয় তামাংদের সঙ্গে নিয়ে সভা করলেন তিনি। বিজেপি যে পাহাড়ের জন্য কিছুই করেননি এবং তিনি নিজে পাহাড়ের উন্নতিতে অনেক কাজ করার চেষ্টা করছেন, সে কথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী।সেই সঙ্গে বিজেপির বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ করেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতার অভিযোগ, “পাহাড়ের উন্নয়ন চেয়ে পাঁচ বছর আগে কেন্দ্রকে চিঠি দিয়েছিলাম। কিন্তু কেন্দ্র কিছু করেনি। চেয়েছিলাম পাহাড়ে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হোক, কিন্তু কেন্দ্র কোনো পদক্ষেপ করেনি।” রাজ্য সরকারের উদ্যোগেই পাহাড়ে নতুন বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।পাহাড়ের উন্নয়নের কাজ আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এক দিকে যেমন ভূমিপুত্র অমর সিংহ রাইয়ের জন্য ভোট প্রার্থনা করেন মুখ্যমন্ত্রী, তেমনই জিটিএর হাত শক্ত করার আবেদনও করেন তিনি। প্রয়োজনে জিটিএকে সব রকম সাহায্য রাজ্য করবে বলেও দাবি করেন তিনি। নিজেকে পাহাড় এবং সমতলের মধ্যে সেতুবন্ধন বলেও অভিহিত করেন মুখ্যমন্ত্রী।‘চৌকিদার ঝুটা হ্যায়’ স্লোগান তুলে এর পর মমতা জানিয়ে দেন, “পাহাড়ে বিজেপি এ বার ‘জিরো’।”
No comments:
Post a Comment