ওয়েব ডেস্ক ১৩ই এপ্রিল ২০১৯: কারোর ব্যক্তিগত জীবনে উঁকি মারা কোনো সংস্কৃতিহীন মানুষেরই পরিচয় বলে মনে করা হয় । তাদের ব্যাপক শিক্ষা দীক্ষার অভাব রয়েছে বলেই মনে করা হয় । এক চূড়ান্ত অসভ্যতার পরিচয় হল কারুর ব্যক্তিগত জীবনে আড়িপাতা ।ঠিক এই কাজ টি করে যাচ্ছে বিজেপি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ।প্রসঙ্গত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজনীতির ময়দানে মমতার মতো রাজনীতিকের খবর রাখবে প্রতিপক্ষ শিবির, এমনটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তাই বলে ঘর-সংসারের কথাও! মমতার ঘরের কথাও সারাক্ষণ না কি আড়ি পেতে শোনে মোদীবাহিনী। এমন চাঞ্চল্যকর অভিযোগই করলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। শনিবার শিলিগুড়ির এক নির্বাচনী সভায় মমতা বলেন, ‘‘বাড়ির ভাই-বউদের সঙ্গে যে একটু কথা বলব, যে আজ এটা বাজার করি, সেটা পর্যন্ত ট্যাপ করে’’। এরপরই বিজেপিকে নিশানা করে মমতা বলেনয, ‘‘কারও স্বাধীনতা নেই। কারও গণতান্ত্রিক অধিকার নেই’’।কী বলেছেন মমতা?
উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে উৎখাতের ডাক দিয়ে তৃণমূল সুপ্রিমো বলেন, ‘‘আমার সঙ্গে তো ওদের রোজ লড়াই হয়। সকাল থেকে রাত সারাক্ষণ খোঁচা দিচ্ছে। বাড়ির ভাই-বউদের সঙ্গে একটু কথা বলব যে, আজ এটা বাজার করিস, সেটা পর্যন্ত ট্যাপ করে। বাজার থেকে আলু-পটল কিনিস, এ কথাও ট্যাপ করে। সকলকে ট্যাপ করে ওরা। এজেন্সিকে দিয়ে ট্যাপ করায়। মানুষের স্বাধীনতা নেই। খালি ভয় দেখায়। সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান কিনে নিয়েছেন। কাউকে সিবিআই দেখাচ্ছে তো কাউকে ইডি’’।প্রসঙ্গত, বিজেপির বিরুদ্ধে মমতার ফোন ট্যাপিংয়ের অভিযোগ অবশ্য নতুন নয়। এর আগেও বহুবার তিনি একই অভিযোগ করেছেন। গত ফেব্রুয়ারি মাসে মেট্রো চ্যানেলে ধর্না চলাকালীনও ফোন ট্যাপিংয়ের অভিযোগে সরব হয়েছিলেন মমতা। সেবারও মমতা বলেছিলেন, কথা বলার স্বাধীনতা নেই, ফোন ট্যাপ করা হচ্ছে।বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত বিজেপি পশ্চিমবাংলায় বাড়বাড়ন্ত হওয়ার পর বাংলার রাজনীতিটা ধীরে ধীরে খারাপের দিকে চলে যাচ্ছে , ইটা কোনো ভাবেই কাম্য নয় ।
উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে উৎখাতের ডাক দিয়ে তৃণমূল সুপ্রিমো বলেন, ‘‘আমার সঙ্গে তো ওদের রোজ লড়াই হয়। সকাল থেকে রাত সারাক্ষণ খোঁচা দিচ্ছে। বাড়ির ভাই-বউদের সঙ্গে একটু কথা বলব যে, আজ এটা বাজার করিস, সেটা পর্যন্ত ট্যাপ করে। বাজার থেকে আলু-পটল কিনিস, এ কথাও ট্যাপ করে। সকলকে ট্যাপ করে ওরা। এজেন্সিকে দিয়ে ট্যাপ করায়। মানুষের স্বাধীনতা নেই। খালি ভয় দেখায়। সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান কিনে নিয়েছেন। কাউকে সিবিআই দেখাচ্ছে তো কাউকে ইডি’’।প্রসঙ্গত, বিজেপির বিরুদ্ধে মমতার ফোন ট্যাপিংয়ের অভিযোগ অবশ্য নতুন নয়। এর আগেও বহুবার তিনি একই অভিযোগ করেছেন। গত ফেব্রুয়ারি মাসে মেট্রো চ্যানেলে ধর্না চলাকালীনও ফোন ট্যাপিংয়ের অভিযোগে সরব হয়েছিলেন মমতা। সেবারও মমতা বলেছিলেন, কথা বলার স্বাধীনতা নেই, ফোন ট্যাপ করা হচ্ছে।বিদ্যজনেদের একাংশের অভিমত বিজেপি পশ্চিমবাংলায় বাড়বাড়ন্ত হওয়ার পর বাংলার রাজনীতিটা ধীরে ধীরে খারাপের দিকে চলে যাচ্ছে , ইটা কোনো ভাবেই কাম্য নয় ।
No comments:
Post a comment