ওয়েব ডেস্ক ৩০শে এপ্রিল ২০১৯: বিজেপি কেন্দ্রে আসার পর সংসদের পেশা একটা লাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে । বিগত পাঁচ বছরের অনেক সাংসদের অবস্থায় ভালো থেকে আরো ভালো হয়েছে । প্রসঙ্গত ২০১৪–১৯, গত পাঁচবছরে সব সাংসদরাই ধনী হয়েছেন। কিন্তু আগের তুলনায় আরও ধনী হয়েছেন বিজেপি সাংসদরা।
কারণ, রাজনীতি এখন আর শুধুই সমাজসেবা বা জনস্বার্থের জন্য নয়। যেমন, গত পাঁচ বছরে জেএমএম প্রধান তথা দুমকার প্রার্থী শিবু সোরেন এবং জামশেদপুরের প্রার্থী চম্পাই সোরেনের সম্পত্তি দ্বিগুণ হয়েছে। আবার ঝাড়খণ্ডের বিজেপি সভাপতি তথা সিংভূমের বিজেপি প্রার্থী লক্ষ্মণ গিলুয়া এবং খুন্তির প্রার্থী অর্জুন মুন্ডার সম্পত্তি যথাক্রমে পাঁচ এবং চারগুণ বেড়েছে। প্রসঙ্গত, সাংসদ এবং বিধায়কদের আত্মপ্রত্যয়ের অধিকার রয়েছে সংসদ এবং বিধানসভাগুলি। সেই অধিকার প্রয়োগ করে বর্তমানে নিজেদের বেতন এবং ভাতা বাড়িয়ে নিয়েছেন সাংসদ এবং বিধায়করা। আজকে একজন সাংসদের মাসির বেতন হচ্ছে এক লক্ষ টাকা। অবসরপ্রাপ্ত সাংসদদের পেনশন ২৫০০০ টাকা। অধিবেশনে যোগ দিলে দৈনিক ভাতা ২০০০ টাকা। এর সঙ্গে থাকছে যাতায়াতের ভাড়া, বিনামূল্যের পাস, সস্ত্রীক বিমান ভাড়ায় ৭৫ শতাংশ ছাড়। জামাকাপড় কাচার জন্য দিন প্রতি ৬০০ টাকা বা মোট ৫০০০০ টাকা। এই সব ভাতাই আয়করের আওতায় পড়ে না।
কারণ, রাজনীতি এখন আর শুধুই সমাজসেবা বা জনস্বার্থের জন্য নয়। যেমন, গত পাঁচ বছরে জেএমএম প্রধান তথা দুমকার প্রার্থী শিবু সোরেন এবং জামশেদপুরের প্রার্থী চম্পাই সোরেনের সম্পত্তি দ্বিগুণ হয়েছে। আবার ঝাড়খণ্ডের বিজেপি সভাপতি তথা সিংভূমের বিজেপি প্রার্থী লক্ষ্মণ গিলুয়া এবং খুন্তির প্রার্থী অর্জুন মুন্ডার সম্পত্তি যথাক্রমে পাঁচ এবং চারগুণ বেড়েছে। প্রসঙ্গত, সাংসদ এবং বিধায়কদের আত্মপ্রত্যয়ের অধিকার রয়েছে সংসদ এবং বিধানসভাগুলি। সেই অধিকার প্রয়োগ করে বর্তমানে নিজেদের বেতন এবং ভাতা বাড়িয়ে নিয়েছেন সাংসদ এবং বিধায়করা। আজকে একজন সাংসদের মাসির বেতন হচ্ছে এক লক্ষ টাকা। অবসরপ্রাপ্ত সাংসদদের পেনশন ২৫০০০ টাকা। অধিবেশনে যোগ দিলে দৈনিক ভাতা ২০০০ টাকা। এর সঙ্গে থাকছে যাতায়াতের ভাড়া, বিনামূল্যের পাস, সস্ত্রীক বিমান ভাড়ায় ৭৫ শতাংশ ছাড়। জামাকাপড় কাচার জন্য দিন প্রতি ৬০০ টাকা বা মোট ৫০০০০ টাকা। এই সব ভাতাই আয়করের আওতায় পড়ে না।
No comments:
Post a Comment