ওয়েব ডেস্ক ১৩ই এপ্রিল ২০১৯: ফ্রান্সএর বিখ্যাত দৈনিক "লে মন্ডে" দাবি করেছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমোদী ৩৬টি রাফায়েল লেনদেন ঘোষণা করার ৬ মাস পরে অনিল আম্বানির টেলিকম কোম্পানির ১৪৩ মিলিয়ন ইউরো কর মকুব করে সে দেশের সরকার । স্বাভাবিক ভাবেই ঘনীভূত হচ্ছে সন্দেহ , কি উদেশ্যে ফ্রান্সএর মতো একটা দেশ এতো টাকা কর মকুব করল অনিল আম্বানি টেলিকম কোম্পানিকে ।
কি ছিল সেই স্বার্থ যার জন্য এতো বড় একটা সুবিধে অনিল অম্বানিকে দিল তারা ।সংবাদ মাধ্যমটির দাবি অনুসারে অনিল আম্বানির টেলিকম সংস্থা "রিলায়েন্স অতলান্তিক ফ্ল্যাগ ফ্রান্স " ওপর একটা তদন্ত করেছিল সে দেশের আধিকারিকরা । তদন্তের যেই রিপোর্ট তারা পেশ করে সেখানে দেখা যাচ্ছে তারা অনিল আমবায়নের কোম্পানিকে ২০০৭ থেকে ২০১০ এর অর্থ বর্ষে ৬০ মিলিয়ন ইউরো দিতে বলেছে । কিন্তু অনিল আম্বানি এর নিষ্পত্তি হিসেবে ৭।৬ মিলিয়ন ইউরো দেবার প্রস্তাব দেয়। তখন ফ্রান্সএর তরফ থেকে পুনরায় একটি তদন্ত করা হয় এবং ২০১০ থেকে ২০১২ অর্থবর্ষ নিয়ে সবমিলিয়ে ১৫১ মিলিয়ন কর ধার্য্য করে অনিল আম্বানির কোম্পানির ওপর ।ঠিক সেই সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী প্যারিস যাত্রায় যান , এবং আচমকা ঘোষণা করে বসেন , ভারত ফ্রান্সের কাছ থেকে সরাসরি ৩৬টি রাফায়েল যুদ্ধ বিমান কিনবে । ঠিক তার ৬ মাস পর ফ্রান্সের তরফ থেকে অনিল আম্বানির টেলিকম কোম্পানিকে ১৪৩ মিলিয়ন ইউরো কর হিসেবে ছাড়া দেওয়া হয় । ব্যাপারটা কি কাকতালীয় না ? এনিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় উঠতে আরম্ভ করেছে । বিরোধীরা নিশানা করেছেন মোদীজিকে । তবে এর প্রভাব ভোটে কোন দিকে পরে এখন সেটাই দেখার ।
কি ছিল সেই স্বার্থ যার জন্য এতো বড় একটা সুবিধে অনিল অম্বানিকে দিল তারা ।সংবাদ মাধ্যমটির দাবি অনুসারে অনিল আম্বানির টেলিকম সংস্থা "রিলায়েন্স অতলান্তিক ফ্ল্যাগ ফ্রান্স " ওপর একটা তদন্ত করেছিল সে দেশের আধিকারিকরা । তদন্তের যেই রিপোর্ট তারা পেশ করে সেখানে দেখা যাচ্ছে তারা অনিল আমবায়নের কোম্পানিকে ২০০৭ থেকে ২০১০ এর অর্থ বর্ষে ৬০ মিলিয়ন ইউরো দিতে বলেছে । কিন্তু অনিল আম্বানি এর নিষ্পত্তি হিসেবে ৭।৬ মিলিয়ন ইউরো দেবার প্রস্তাব দেয়। তখন ফ্রান্সএর তরফ থেকে পুনরায় একটি তদন্ত করা হয় এবং ২০১০ থেকে ২০১২ অর্থবর্ষ নিয়ে সবমিলিয়ে ১৫১ মিলিয়ন কর ধার্য্য করে অনিল আম্বানির কোম্পানির ওপর ।ঠিক সেই সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী প্যারিস যাত্রায় যান , এবং আচমকা ঘোষণা করে বসেন , ভারত ফ্রান্সের কাছ থেকে সরাসরি ৩৬টি রাফায়েল যুদ্ধ বিমান কিনবে । ঠিক তার ৬ মাস পর ফ্রান্সের তরফ থেকে অনিল আম্বানির টেলিকম কোম্পানিকে ১৪৩ মিলিয়ন ইউরো কর হিসেবে ছাড়া দেওয়া হয় । ব্যাপারটা কি কাকতালীয় না ? এনিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় উঠতে আরম্ভ করেছে । বিরোধীরা নিশানা করেছেন মোদীজিকে । তবে এর প্রভাব ভোটে কোন দিকে পরে এখন সেটাই দেখার ।
No comments:
Post a Comment