ওয়েব ডেস্ক ১১ই এপ্রিল ২০১৯: বহরমপুর গোড়া বাজারের মুকুট হীন রাজা ছিলেন অধীর চৌধুরী । তার অনুমতি ছাড়া গাছের পাতাও নড়তোনা । এতোই তার আধিপত্য ছিল । তার কথাই ছিল শেষ কথা । এবার দিন কাল বদলেছে , সময় সব পরিবর্তন করে দিয়েছে অধীর চৌধুরীর । এখন সেই গোড়া বাজারে পতাকা পতপত করে উড়ছে তৃণমূলের পতাকা । বুধবার সেই গোরাবাজারে জমজমাট প্রচার করলেন তৃণমূল প্রার্থী অপূর্ব সরকার ওরফে ডেভিড। তৃণমূলের মিছিলে ভিড় উপচে পড়েছিল।
এদিন সকালে ভাগীরথী নদীর পাড়ে থাকা ঐতিহাসিক কৃষ্ণনাথ কলেজের হস্টেলের মাঠ থেকে অপূর্বর সমর্থনে মিছিল হয়।
অপূর্বর সঙ্গে ছিলেন বহরমপুরের তৃণমূল মহকুমা সভাপতি অরিত মজুমদার, শহর তৃণমূল সভাপতি নাড়ুগোপাল মুখার্জিরা। মিছিল জমিদারি, নিমতলা, জজকোর্ট মোড় হয়ে ভাগীরথীর পাড়ে থাকা কলোনি হয়ে এগিয়ে চলে। একদা এই জজকোর্ট, নিমতলা, মোহনের মোড় ছিল অধীরের খাস এলাকা। জজকোর্ট মোড়েই হয় অধীরের কালীপুজো। এদিন সেই সব এলাকায় দেখা গেল তৃণমূলের মিছিলে মানুষের ঢল। মহিলারা নিজে থেকে এগিয়ে এসে কেউ কেউ ডেভিডের কপালে চন্দনের ফোঁটা দিয়ে যান। কেউ বা মিষ্টি খাওয়ান। তৃণমূলের বহরমপুর মহকুমা সভাপতি অরিত মজুমদার সম্পর্কে অধীরের শ্যালক। শুধু কংগ্রেস করা নয়, একদা অধীরের ঘনিষ্ঠও ছিলেন। অরিত বললেন, ‘এই সব এলাকা ছিল অধীরদার। তিনিই শেষ কথা বলতেন। এখন দেখুন, চারপাশে তৃণমূল ছাড়া কিছু নেই। মানুষ এখন তৃণমূলের সঙ্গে।’
এবারের তৃণমূল প্রার্থী অপূর্ব বললেন, ‘বহরমপুর শহরে যে ভাবে সাড়া পাচ্ছি তা ভাবা যায় না। গোরাবাজারে এক সময় কংগ্রেস ছাড়া কিছু ছিল না। আজ তৃণমূলের পতাকা ছাড়া কিছু নেই। নিজের স্বার্থের জন্য অধীর চৌধুরি ঘনিষ্ঠদের ঠেলে ফেলে দিয়েছেন। আমাদের অপমান করেছেন। তার ফল হাতে হাতে পাচ্ছেন। মানুষ আর তঁার সঙ্গে নেই।’ বহরমপুরের প্রচার সেরে অপূর্ব যান বেলডাঙার ঝনকা গ্রামে। এখানে মহিলাদের ভিড় ছিল দেখার মতো। উপস্থিত মহিলারা বলেন, ‘আমরা দিদির সঙ্গে আছি থাকব।
এদিন সকালে ভাগীরথী নদীর পাড়ে থাকা ঐতিহাসিক কৃষ্ণনাথ কলেজের হস্টেলের মাঠ থেকে অপূর্বর সমর্থনে মিছিল হয়।
অপূর্বর সঙ্গে ছিলেন বহরমপুরের তৃণমূল মহকুমা সভাপতি অরিত মজুমদার, শহর তৃণমূল সভাপতি নাড়ুগোপাল মুখার্জিরা। মিছিল জমিদারি, নিমতলা, জজকোর্ট মোড় হয়ে ভাগীরথীর পাড়ে থাকা কলোনি হয়ে এগিয়ে চলে। একদা এই জজকোর্ট, নিমতলা, মোহনের মোড় ছিল অধীরের খাস এলাকা। জজকোর্ট মোড়েই হয় অধীরের কালীপুজো। এদিন সেই সব এলাকায় দেখা গেল তৃণমূলের মিছিলে মানুষের ঢল। মহিলারা নিজে থেকে এগিয়ে এসে কেউ কেউ ডেভিডের কপালে চন্দনের ফোঁটা দিয়ে যান। কেউ বা মিষ্টি খাওয়ান। তৃণমূলের বহরমপুর মহকুমা সভাপতি অরিত মজুমদার সম্পর্কে অধীরের শ্যালক। শুধু কংগ্রেস করা নয়, একদা অধীরের ঘনিষ্ঠও ছিলেন। অরিত বললেন, ‘এই সব এলাকা ছিল অধীরদার। তিনিই শেষ কথা বলতেন। এখন দেখুন, চারপাশে তৃণমূল ছাড়া কিছু নেই। মানুষ এখন তৃণমূলের সঙ্গে।’
এবারের তৃণমূল প্রার্থী অপূর্ব বললেন, ‘বহরমপুর শহরে যে ভাবে সাড়া পাচ্ছি তা ভাবা যায় না। গোরাবাজারে এক সময় কংগ্রেস ছাড়া কিছু ছিল না। আজ তৃণমূলের পতাকা ছাড়া কিছু নেই। নিজের স্বার্থের জন্য অধীর চৌধুরি ঘনিষ্ঠদের ঠেলে ফেলে দিয়েছেন। আমাদের অপমান করেছেন। তার ফল হাতে হাতে পাচ্ছেন। মানুষ আর তঁার সঙ্গে নেই।’ বহরমপুরের প্রচার সেরে অপূর্ব যান বেলডাঙার ঝনকা গ্রামে। এখানে মহিলাদের ভিড় ছিল দেখার মতো। উপস্থিত মহিলারা বলেন, ‘আমরা দিদির সঙ্গে আছি থাকব।
No comments:
Post a Comment