ওয়েব ডেস্ক ৪ঠা মে ২০১৯: অল্পবয়সী মেয়েদের ওষুধ খাইয়ে ধর্ষণের ঘটনা তো আগেই স্বামী এসেছিল ,এবার সেই বিজেপি শাসিত বিহারের মুজফফরপুর হোমকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর মোড় নিল।ওই হোমে মোট ১১ জন কিশোরীকে খুন করা হয়েছে। তারপর তাদের মাটিতে পুঁতে দেওয়া হয়েছে। আশঙ্কা প্রকাশ সিবিআইয়ের। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা জমা দিয়ে একথাই জানাল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।
পাশাপাশি ওই হোম থেকে হাড়গোড় উদ্ধারের কথাও জানিয়েছে তাঁরা। জানা গিয়েছে, ওই হোমেরই অন্য আবাসিকরা নিখোঁজ ওই ১১ জনের নাম সিবিআই–এর হাতে তুলে দিয়েছে। সিবিআইয়ের অনুমান, মুজফফরপুরে ওই হোমের ম্যানেজার ব্রজেশ ঠাকুর এবং তার সহযোগীরা মিলে এই ১১ জন কিশোরীকে ধর্ষণ ও খুন করে। হোমের বাকি মেয়েদের উপরও যৌন নির্যাতন করা হয়। তারাই নিখোঁজ ১১টি মেয়ের কথা জানায়। এরপরই যেখানে ওই মেয়েগুলিকে খুন করে পুঁতে দেওয়ার কথা জানায় হোমের অন্য আবাসিকরা, সেখানেই খোঁড়াখুঁড়ি করে সিবিআই আধিকারিকরা। তখনই উদ্ধার হয় বেশ কিছু হাড়গোড়। আপাতত মৃত কিশোরীদের পরিচয় জানার চেষ্টা চালাচ্ছে সিবিআই। ওই হোম–কাণ্ডে সমাজের উচ্চপদস্থ কয়েকজনও যুক্ত থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এদিকে, সমাজকর্মী নিবেদিতা ঝা’র অভিযোগ, ব্রজেশ ঠাকুর সহ প্রভাবশালী কয়েকজনকে আড়াল করার চেষ্টা করছে সিবিআই।
পাশাপাশি ওই হোম থেকে হাড়গোড় উদ্ধারের কথাও জানিয়েছে তাঁরা। জানা গিয়েছে, ওই হোমেরই অন্য আবাসিকরা নিখোঁজ ওই ১১ জনের নাম সিবিআই–এর হাতে তুলে দিয়েছে। সিবিআইয়ের অনুমান, মুজফফরপুরে ওই হোমের ম্যানেজার ব্রজেশ ঠাকুর এবং তার সহযোগীরা মিলে এই ১১ জন কিশোরীকে ধর্ষণ ও খুন করে। হোমের বাকি মেয়েদের উপরও যৌন নির্যাতন করা হয়। তারাই নিখোঁজ ১১টি মেয়ের কথা জানায়। এরপরই যেখানে ওই মেয়েগুলিকে খুন করে পুঁতে দেওয়ার কথা জানায় হোমের অন্য আবাসিকরা, সেখানেই খোঁড়াখুঁড়ি করে সিবিআই আধিকারিকরা। তখনই উদ্ধার হয় বেশ কিছু হাড়গোড়। আপাতত মৃত কিশোরীদের পরিচয় জানার চেষ্টা চালাচ্ছে সিবিআই। ওই হোম–কাণ্ডে সমাজের উচ্চপদস্থ কয়েকজনও যুক্ত থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এদিকে, সমাজকর্মী নিবেদিতা ঝা’র অভিযোগ, ব্রজেশ ঠাকুর সহ প্রভাবশালী কয়েকজনকে আড়াল করার চেষ্টা করছে সিবিআই।
No comments:
Post a Comment