ওয়েব ডেস্ক ১১ই মে ২০১৯: ক্ষমতায় আসবার আগেই যদি এই ভাবে নিজেদের মধ্যে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব লেগে যায় তাহলে ক্ষমতায় আসার পর কি হবে ? ের কি মানুষের উপকারে আসবে ? এরা তো নিজেদের ছাড়া আর কিছুই বোঝেনা । এই "এরা " বলতে বিজেপি ছাড়া আর কেউই নয়। প্রসঙ্গত বিজেপি কর্মী, সমর্থকদের নিজেদের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব ফের প্রকাশ্যে। শনিবার দমদম লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী শমীক ভট্টাচার্যকে নিয়ে মিছিলের আয়োজন করেছিলেন বিজেপি নেতা মুকুল ভট্টাচার্য।
যশোর রোড হয়ে মিছিল যখন দমদম থানা এলাকার পোস্ট অফিস রোডে পৌঁছয় তখনই প্রার্থী শমীক ভট্টাচার্যকে মালা পরাতে যান কয়েকজন দলীয় কর্মী, সমর্থক। অভিযোগ, তা দেখে অন্য কয়েকজন বিজেপি কর্মী, সমর্থক তাঁদের হঠিয়ে দিয়ে শমীককে মালা পরাতে উদ্যোগী হন। এরপরই দুই পক্ষের মধ্যেই প্রবল বচসা শুরু হয় যা গড়ায় ধাক্কাধাক্কি পর্যন্ত। মুকুল রায় এবং শমীক ভট্টাচার্যের সামনেই দলীয় কর্মী, সমর্থকরা নিজেদের মধ্যে গন্ডগোল শুরু করে দেন। পরে দলের অন্য কর্মীরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।তার মানে এই দাঁড়াচ্ছে , বিজেপি স্বপ্ন দেখে একদিন তারা এই বাংলায় সরকার গঠন করবে , সেটা আদেও কোনোদিন হবে কিনা সন্দেহ আছে তবে আসবার আগেই যে ভাগ বাটোয়ারা আরম্ভ হয়ে গেছে সেটা স্পষ্ট ।
যশোর রোড হয়ে মিছিল যখন দমদম থানা এলাকার পোস্ট অফিস রোডে পৌঁছয় তখনই প্রার্থী শমীক ভট্টাচার্যকে মালা পরাতে যান কয়েকজন দলীয় কর্মী, সমর্থক। অভিযোগ, তা দেখে অন্য কয়েকজন বিজেপি কর্মী, সমর্থক তাঁদের হঠিয়ে দিয়ে শমীককে মালা পরাতে উদ্যোগী হন। এরপরই দুই পক্ষের মধ্যেই প্রবল বচসা শুরু হয় যা গড়ায় ধাক্কাধাক্কি পর্যন্ত। মুকুল রায় এবং শমীক ভট্টাচার্যের সামনেই দলীয় কর্মী, সমর্থকরা নিজেদের মধ্যে গন্ডগোল শুরু করে দেন। পরে দলের অন্য কর্মীরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।তার মানে এই দাঁড়াচ্ছে , বিজেপি স্বপ্ন দেখে একদিন তারা এই বাংলায় সরকার গঠন করবে , সেটা আদেও কোনোদিন হবে কিনা সন্দেহ আছে তবে আসবার আগেই যে ভাগ বাটোয়ারা আরম্ভ হয়ে গেছে সেটা স্পষ্ট ।
No comments:
Post a Comment