ওয়েব ডেস্ক ১৪ই মে ২০১৯:চায়ের পেয়ালা আর ঠোঁটের মধ্যে দূরত্বটা থাকে, সেটা যত তাড়াতাড়ি বিজেপির লোকাল নেতারা এবং তাদের চেলা চামুন্ডারা বুঝবেন মঙ্গল তাদেরই । প্রথমত তো বেয়ানি ভাবে অস্থায়ী স্টেজ হামেশাই গড়ে তুলছেন বিজেপির কর্মকর্তারা , যার জন্য তাদের ক্ষমা চাওয়া উচিত প্রশাসনের কাছে , ক্ষমা তো চাইছেনই না উল্টে তর্ক আর গুণ্ডামিতে নেমে আসছেন । প্রসঙ্গত কলকাতায় অমিত শাহ-র রোড শো শুরু হওয়ার আগেই লেনিন সরণীর দু’ধারে তাঁর পোস্টার ও কাটআউট খুলে দেওয়া নিয়ে উত্তপ্ত হল মধ্য কলকাতা। ভেঙে দেওয়া হচ্ছে মঞ্চ, কাট-আউট এবং পোস্টার—এই অভিযোগে পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন বিজেপি কর্মী-সমর্থকেরা। বেশ কিছুক্ষণের জন্য লেনিন সরণী অবরোধও করেন তারা।
মূলত উত্তর কলকাতার বিজেপি প্রার্থী রাহুল সিনহার সমর্থনেই আজ রোড শো বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের। সেই রোড শো উপলক্ষেই লেনিন সরণীর কাছে একটি অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করেছিলেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকেরা। সেখানেই একটি ট্রাকে করে দু’তিন জন এসে বিজেপির পোস্টার ও কাটআউট খুলে ফেলতে শুরু করেন। এর পরই শুরু হয় বচসা। ঘটনাস্থলেই ছিলেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা, কৈলাস বিজয়বর্গীয় এবং শঙ্কুদেব পণ্ডা। পুলিশের দাবি, এই মঞ্চ তৈরির কোনও অনুমতি ছিল না। অন্য দিকে বিজেপি নেতারা দাবি করেন, এই মঞ্চ কোনও সভা করার জন্য নয়। তাঁদের বক্তব্য, রোড শো চলাকালীন কারও বসার প্রয়োজন হলে, এই মঞ্চ ব্যবহার করা হবে। দু’পক্ষের বাদানুবাদের সময়ই লেনিন সরণীতে অবরোধ শুরু করে দেন বিজেপি কর্মীরা। এই পরিস্থিতিতেই উপস্থিত বিজেপি কর্মীরা ট্রাক থেকে বাজেয়াপ্ত করা ফ্ল্যাগ, ফেস্টুন, পোস্টার, কাটআউট নামিয়ে নিয়ে পর ফের তা লাগিয়ে দেন রাস্তার দু’ধারে। ট্রাকচালককে জেরা করতেও শুরু করেন তাঁরা। মিনিট্রাকটিতে ‘ইলেকশন ডিউটি’ লেখা থাকলেও কোন অফিস থেকে তাঁকে পাঠানো হয়েছে, তা নিশ্চিত ভাবে বলতে পারেননি ট্রাকচালক। তাঁর বক্তব্যে পাওয়া গিয়েছে নানা অসঙ্গতি।
মূলত উত্তর কলকাতার বিজেপি প্রার্থী রাহুল সিনহার সমর্থনেই আজ রোড শো বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের। সেই রোড শো উপলক্ষেই লেনিন সরণীর কাছে একটি অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করেছিলেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকেরা। সেখানেই একটি ট্রাকে করে দু’তিন জন এসে বিজেপির পোস্টার ও কাটআউট খুলে ফেলতে শুরু করেন। এর পরই শুরু হয় বচসা। ঘটনাস্থলেই ছিলেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা, কৈলাস বিজয়বর্গীয় এবং শঙ্কুদেব পণ্ডা। পুলিশের দাবি, এই মঞ্চ তৈরির কোনও অনুমতি ছিল না। অন্য দিকে বিজেপি নেতারা দাবি করেন, এই মঞ্চ কোনও সভা করার জন্য নয়। তাঁদের বক্তব্য, রোড শো চলাকালীন কারও বসার প্রয়োজন হলে, এই মঞ্চ ব্যবহার করা হবে। দু’পক্ষের বাদানুবাদের সময়ই লেনিন সরণীতে অবরোধ শুরু করে দেন বিজেপি কর্মীরা। এই পরিস্থিতিতেই উপস্থিত বিজেপি কর্মীরা ট্রাক থেকে বাজেয়াপ্ত করা ফ্ল্যাগ, ফেস্টুন, পোস্টার, কাটআউট নামিয়ে নিয়ে পর ফের তা লাগিয়ে দেন রাস্তার দু’ধারে। ট্রাকচালককে জেরা করতেও শুরু করেন তাঁরা। মিনিট্রাকটিতে ‘ইলেকশন ডিউটি’ লেখা থাকলেও কোন অফিস থেকে তাঁকে পাঠানো হয়েছে, তা নিশ্চিত ভাবে বলতে পারেননি ট্রাকচালক। তাঁর বক্তব্যে পাওয়া গিয়েছে নানা অসঙ্গতি।
No comments:
Post a Comment