ওয়েব ডেস্ক ১৩ই মে ২০১৯: সায়ন্তন বসু কোনো কিছুতেই বিচলিত হচ্ছেননা । তিনি যেরকম কথাবার্তা বলেছিলেন লোকসভা ভোট শুরুর সময় এখনো ষষ্ট দফার ভোট শেষ হওয়ার পর তিনি একই জায়গায় অনড় রয়েছেন যা নিন্দা বয়ে নিয়ে আসছে বঙ্গ রাজনীতিতে । প্রসঙ্গত রাজ্য বিজেপির এই সাধারণ সম্পাদক বললেন, "ভোটের দিন কারচুপি করলে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বলবো গুণ্ডাদের বুকে গুলি করুন। আমার কাছে গুন্ডাদের লিস্ট আছে।
আমি কমিশনকে সেই লিস্ট দিয়েছি। স্পষ্ট করে বলছি ভোটের দিন যদি কেউ গোলমাল করে, যদি কেউ ভোট লুটের চেষ্টা করে তাহলে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বলব সোজা তাঁর বুকে গুলি করতে"।এই প্রথম নয় নির্বাচনী প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর ২৮ মার্চ একই কথা বলেন সায়ন্তন। সেবার তাঁর বিরুদ্ধে কমিশনে অভিযোগ দায়ের হয়। কিন্তু বিষয়টি আর এগোয়নি। এবার আবার একই মন্তব্য করলেন রাজ্য বিজেপির এই নেতা।তিনি বলেন, "আমাদের কাছে দুটো রাস্তা আছে। হয় কেন্দ্রীয় বাহিনী ব্যবস্থা নেবে, নয় আমাদের নিজেদেরই তৃণমূলের গুন্ডামি রুখতে হবে। বিজেপি যদি পাল্টা মার শুরু করে তাহলে তৃণমূলের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। এমনিতেই তৃণমূল আর রাজনৈতিক দল নেই, গুন্ডাদের আখড়া হয়ে উঠেছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেই হবে। যদি কেন্দ্রীয় বাহিনীর ব্যবস্থা নিয়ে নেয় আমাদের কিছু বলার নেই। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্যই বাহিনীকে এই রাজ্যে নিয়ে আসা হয়েছে। আমার কাছে গুন্ডাদের নামের তালিকা আছে আমি তা কমিশনকে জমা দিয়েছি। যা ব্যবস্থা নেওয়ার কমিশনই নেবে"।এর আগেও তিনি এধরনের মন্তব্য করেছিলেন সে প্রসঙ্গ উত্থাপন করে সায়ন্তন বলেন, ‘ আমি আগেও বলেছি আবারও বলছি গুন্ডারা ভোটের দিন কারচুপি করলে তাদের বুকে গুলি মারতে হবে। সে সময় আমার নামে অনেক আলোচনা হয়েছিল কিন্তু তবুও আমি নিজের বক্তব্যে অনড় থাকছি ভোট লুট করতে এলে কাউকেই ছাড় ছেড়ে কথা বলা হবে না।' এখন প্রশ্ন উঠছে , সায়ন্তন বসু নিজেকে কি আইনের উর্ধে মনে করছেন ? একবার তিনি যেই নিয়ম বহির্ভূত কথা বলে বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন আবার সেই বিতর্কে কি ভাবে জড়াতে পারেন ? তার এই আত্মবিশ্বাসটা আসছে কথা থেকে ?
আমি কমিশনকে সেই লিস্ট দিয়েছি। স্পষ্ট করে বলছি ভোটের দিন যদি কেউ গোলমাল করে, যদি কেউ ভোট লুটের চেষ্টা করে তাহলে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বলব সোজা তাঁর বুকে গুলি করতে"।এই প্রথম নয় নির্বাচনী প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর ২৮ মার্চ একই কথা বলেন সায়ন্তন। সেবার তাঁর বিরুদ্ধে কমিশনে অভিযোগ দায়ের হয়। কিন্তু বিষয়টি আর এগোয়নি। এবার আবার একই মন্তব্য করলেন রাজ্য বিজেপির এই নেতা।তিনি বলেন, "আমাদের কাছে দুটো রাস্তা আছে। হয় কেন্দ্রীয় বাহিনী ব্যবস্থা নেবে, নয় আমাদের নিজেদেরই তৃণমূলের গুন্ডামি রুখতে হবে। বিজেপি যদি পাল্টা মার শুরু করে তাহলে তৃণমূলের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। এমনিতেই তৃণমূল আর রাজনৈতিক দল নেই, গুন্ডাদের আখড়া হয়ে উঠেছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেই হবে। যদি কেন্দ্রীয় বাহিনীর ব্যবস্থা নিয়ে নেয় আমাদের কিছু বলার নেই। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্যই বাহিনীকে এই রাজ্যে নিয়ে আসা হয়েছে। আমার কাছে গুন্ডাদের নামের তালিকা আছে আমি তা কমিশনকে জমা দিয়েছি। যা ব্যবস্থা নেওয়ার কমিশনই নেবে"।এর আগেও তিনি এধরনের মন্তব্য করেছিলেন সে প্রসঙ্গ উত্থাপন করে সায়ন্তন বলেন, ‘ আমি আগেও বলেছি আবারও বলছি গুন্ডারা ভোটের দিন কারচুপি করলে তাদের বুকে গুলি মারতে হবে। সে সময় আমার নামে অনেক আলোচনা হয়েছিল কিন্তু তবুও আমি নিজের বক্তব্যে অনড় থাকছি ভোট লুট করতে এলে কাউকেই ছাড় ছেড়ে কথা বলা হবে না।' এখন প্রশ্ন উঠছে , সায়ন্তন বসু নিজেকে কি আইনের উর্ধে মনে করছেন ? একবার তিনি যেই নিয়ম বহির্ভূত কথা বলে বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন আবার সেই বিতর্কে কি ভাবে জড়াতে পারেন ? তার এই আত্মবিশ্বাসটা আসছে কথা থেকে ?
No comments:
Post a comment