ওয়েব ডেস্ক ৮ই মে ২০১৯: আগামী দিনে তৃণমূল সর্বভারতীয় রাজনীতিতে যে উল্লেখ যোগ্য ভূমিকা নিতে চলেছে সেটা দিনের আলোর মতোই পরিষ্কার । ইংরেজির পরিভাষায় যাকে বলা হয় "ডিসাইসিভ রোল " । এই ডিসাইসিভ রোল প্লে করাতে গেলে কমিউনিস্ট পার্টি কিংবা কংগ্রেস, দুজনকেই যে তৃণমূলের শরণাপন্ন হতে হবে তা সরাসরি জানিয়ে দিলেন তৃণমূলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । সোমবার একটি বেসরকারি টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনই মন্তব্য করলেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে কংগ্রেস এবং বামেদের সঙ্গে বিজেপি গোপন আঁতাতের অভিযোগ তুলেছেন মমতা। তাঁর অভিযোগ, তৃণমূলের সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে যুঝে উঠতে না পেরে বিজেপির শরণাপন্ন হচ্ছেন এ রাজ্যের কিছু কংগ্রেস নেতা। আর তাঁদের অনুরোধে কয়েকটি জেলায় প্রশাসনিক কর্তাদের সরিয়ে ফেলার তোড়জোড় করছে বিজেপি। এমনকী কোথাও কোথাও বিজেপি-আরএসএস লোকজন এনে কংগ্রেসের সভা ভরাচ্ছে।
বামেদের নিন্দা করলেও এদিন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের প্রশংসা শোনা গিয়েছে মমতার গলায়। এ রাজ্যের অনেক বাম নেতার নীতির প্রশ্নে বুদ্ধবাবু আপসহীন বলে মন্তব্য করেন তিনি। বিতর্ক এড়াতে প্রধানমন্ত্রীত্ব নিয়ে এদিনও কোনও মন্তব্য করেননি মমতা। তাঁর সাফ কথা, ভোট মিটে গেলে আঞ্চলিক দলগুলি নিজেরা বসে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করবেন। তবে এ বার কেন্দ্রে সরকার গঠনে বাংলাই মুখ্য ভূমিকা নেবে বলে জোরের সঙ্গে জানান তৃণমূলনেত্রী। সে ক্ষেত্রে রাজ্যের বিয়াল্লিশটি আসনের সবক'টিতেই তৃণমূল প্রার্থীরা জিতবেন বলে চূড়ান্ত আত্মবিশ্বাসী তিনি।আর যাই হোক অনেক বছর পর একজন বাঙালি প্রধানমন্ত্রী দেখার সুযোগ বাংলা তথা সারা ভারতের কাছে এসেছে সেটা বলাই বাহুল্য ।এখন পর্যন্ত যা খবর পাওয়া গেছে , তাতে বাংলার মানুষের হাসিটা চওড়া হতেই পারে ।
বামেদের নিন্দা করলেও এদিন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের প্রশংসা শোনা গিয়েছে মমতার গলায়। এ রাজ্যের অনেক বাম নেতার নীতির প্রশ্নে বুদ্ধবাবু আপসহীন বলে মন্তব্য করেন তিনি। বিতর্ক এড়াতে প্রধানমন্ত্রীত্ব নিয়ে এদিনও কোনও মন্তব্য করেননি মমতা। তাঁর সাফ কথা, ভোট মিটে গেলে আঞ্চলিক দলগুলি নিজেরা বসে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করবেন। তবে এ বার কেন্দ্রে সরকার গঠনে বাংলাই মুখ্য ভূমিকা নেবে বলে জোরের সঙ্গে জানান তৃণমূলনেত্রী। সে ক্ষেত্রে রাজ্যের বিয়াল্লিশটি আসনের সবক'টিতেই তৃণমূল প্রার্থীরা জিতবেন বলে চূড়ান্ত আত্মবিশ্বাসী তিনি।আর যাই হোক অনেক বছর পর একজন বাঙালি প্রধানমন্ত্রী দেখার সুযোগ বাংলা তথা সারা ভারতের কাছে এসেছে সেটা বলাই বাহুল্য ।এখন পর্যন্ত যা খবর পাওয়া গেছে , তাতে বাংলার মানুষের হাসিটা চওড়া হতেই পারে ।
No comments:
Post a comment