ওয়েব ডেস্ক ১৬ই মে ২০১৯:মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আজ সবাই এক যোগে সমর্থন করলেন তার অবস্থানকে নিয়ে । তিনি বিজেপির বিরুদ্ধে এবং কমিশনের বিরুদ্ধে যেই অবস্থান নিয়েছেন তাতে প্রশংসা ছাড়া অন্য কিছুই হয়না , আর সেটাই হয়েছে । সারা দেশকে তাবড় তাবড় নেতা নেত্রীরা আজ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এহেন অবস্থানকে সমর্থন করে টুইট করেছেন । প্রসঙ্গত বিজেপির চাপের মুখে কমিশন বাংলায় প্রচারের সময় কমিয়েছে বলে তোপ দেগে মমতাকে সমর্থন জানিয়েছেন বসপা সুপ্রিমো মায়াবতী এবং কংগ্রেস। অখিলেশ যাদব এবং এনসিবিএন-ও কমিশনের সমালোচনা করে তৃণমূলনেত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছেন। এভাবে বাংলাকে সমর্থন জানানোর জন্য বৃহস্পতিবার সকালে টুইটে প্রত্যেককে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ওই টুইটে মমতা লেখেন, ‘মায়াবতী, অখিলেশ যাদব, কংগ্রেস, এনসিবিএন এবং আর যারা আমাদের ও বাংলার মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন এবং সমর্থন জানিয়েছেন তাঁদের প্রত্যেককে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন। বিজেপির নির্দেশে নির্বাচন কমিশনের পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ সরাসরি গণতন্ত্রকে আঘাত করেছে। বাংলার জনতা এর যোগ্য জবাব দেবে’।প্রসঙ্গত, অমিত শাহের রোড শো থেকে বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙার অভিযোগ উঠেছে। তারপর থেকেই উত্তাল গোটা বাংলা। এরপরেই সাংবাদিক সম্মেলন করে অমিত শাহ কমিশনকে তোপ দাগেন। আর তার পরপরই বাংলার স্বরাষ্ট্রসচিব এবং রাজীবকুমারকে সরিয়ে দেয় কমিশন। শুধু তাই নয়, বাংলায় প্রচারের সময়ও একদিন কমিয়ে বৃহস্পতিবার রাত দশটায় শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তের পরেই গর্জে ওঠেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাংবাদিক সম্মেলন করে কমিশনের প্রতি ক্ষোভ উগড়ে দেন তিনি। সাফ জানিয়ে দেন, আরএসএস-এর লোকজনে ভরে গেছে নির্বাচন কমিশন। অমিত শাহর হুমকিতে ভয় পেয়েই তারা বাংলায় প্রচারের সময় কমিয়ে দিয়েছে।মমতার এই সাংবাদিক সম্মেলনের পরেই তাঁকে সমর্থন জানান কংগ্রেস, মায়াবতী, অখিলেশ যাদবেরা। একই সুরে তাঁরাও প্রশ্ন তুলেছেন, কেন বৃহস্পতিবার রাত ১০ টা অবধি নির্বাচনী প্রচারের সময়সীমা বেঁধে দিল কমিশন? কেন আজ সকাল থেকে এই নিয়ম লাগু হল না? আসলে বিজেপিকে প্রচারের সুযোগ করা দিতেই কমিশনের এই পক্ষপাতিত্ব। এটা ঠিক নয়, নির্বাচন কমিশন চাপের মুখে কাজ করছে।তবে ইটা ঠিক নির্বাচন কমিশন কিছুটা হলেও চাপের মুখে কাজ করছে ।
ওই টুইটে মমতা লেখেন, ‘মায়াবতী, অখিলেশ যাদব, কংগ্রেস, এনসিবিএন এবং আর যারা আমাদের ও বাংলার মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন এবং সমর্থন জানিয়েছেন তাঁদের প্রত্যেককে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন। বিজেপির নির্দেশে নির্বাচন কমিশনের পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ সরাসরি গণতন্ত্রকে আঘাত করেছে। বাংলার জনতা এর যোগ্য জবাব দেবে’।প্রসঙ্গত, অমিত শাহের রোড শো থেকে বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙার অভিযোগ উঠেছে। তারপর থেকেই উত্তাল গোটা বাংলা। এরপরেই সাংবাদিক সম্মেলন করে অমিত শাহ কমিশনকে তোপ দাগেন। আর তার পরপরই বাংলার স্বরাষ্ট্রসচিব এবং রাজীবকুমারকে সরিয়ে দেয় কমিশন। শুধু তাই নয়, বাংলায় প্রচারের সময়ও একদিন কমিয়ে বৃহস্পতিবার রাত দশটায় শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তের পরেই গর্জে ওঠেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাংবাদিক সম্মেলন করে কমিশনের প্রতি ক্ষোভ উগড়ে দেন তিনি। সাফ জানিয়ে দেন, আরএসএস-এর লোকজনে ভরে গেছে নির্বাচন কমিশন। অমিত শাহর হুমকিতে ভয় পেয়েই তারা বাংলায় প্রচারের সময় কমিয়ে দিয়েছে।মমতার এই সাংবাদিক সম্মেলনের পরেই তাঁকে সমর্থন জানান কংগ্রেস, মায়াবতী, অখিলেশ যাদবেরা। একই সুরে তাঁরাও প্রশ্ন তুলেছেন, কেন বৃহস্পতিবার রাত ১০ টা অবধি নির্বাচনী প্রচারের সময়সীমা বেঁধে দিল কমিশন? কেন আজ সকাল থেকে এই নিয়ম লাগু হল না? আসলে বিজেপিকে প্রচারের সুযোগ করা দিতেই কমিশনের এই পক্ষপাতিত্ব। এটা ঠিক নয়, নির্বাচন কমিশন চাপের মুখে কাজ করছে।তবে ইটা ঠিক নির্বাচন কমিশন কিছুটা হলেও চাপের মুখে কাজ করছে ।
No comments:
Post a Comment