ওয়েব ডেস্ক ১৬ই মে ২০১৯:বিতর্ক যেন বিজেপিকে ছাড়তেই চাইছেনা । কোনো না কোনো বিতর্ক যেন তারা করেই যাচ্ছে এই সর্ব ভারতীয় দলটিকে । তবে প্রজ্ঞা সিং ঠাকুরের মতো নেত্রী যদি বিজেপিতে থাকে তাহলে এরকম সমস্যার সম্মুখীন তো হতেই হবে ,এভাবেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলড হয় । প্রসঙ্গত গান্ধীজীর হত্যাকারী নাথুরাম গডসে একজন “দেশভক্ত ছিলেন, দেশভক্ত আছেন এবং থাকবেন”।
বৃহস্পতিবার এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপি নেত্রী প্রজ্ঞা সিং ঠাকুর ।দক্ষিণি সুপারস্টার তথা রাজনীতিবিদ কমল হাসান বলেন, “ স্বাধীন ভারতের প্রথম চরমপন্থী ছিলেন একজন হিন্দু”। তা নিয়েই প্রশ্ন করা হলে এমনই উত্তর দেন গেরুয়া বসন পরিহিত এই ‘সন্ন্যাসিনী'। “হিন্দু সন্ত্রাস” বিতর্কে তাঁর বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়। ২০০৮ মালেগাঁও বিস্ফোরণে মূল অভিযুক্ত এই সন্ন্যাসিনী। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “নাথুরাম গডসে ছিলেন একজন দেশভক্ত, তিনি একজন দেশভক্ত আছে, এবং দেশভক্ত থাকবেন। যাঁরা তাঁকে সন্ত্রাসবাদী বলছেন, তাঁদের লক্ষ্য করতে হবে এবং নির্বাচনে জরবস্ত জবাব দেওয়া হবে”।তাঁর মন্তব্যের সমালোচনা করে ক্ষমা চাওয়া উচিত বলে জানিয়েছে বিজেপি।দলের মুখপাত্র জেভিএল নরসিমা রাও বলেন, “এই ধরণের মন্তব্যকে সমর্থন করে না বিজেপি, আমরা এর নিন্দা করছি। দল তাঁর কাছে ব্যাখা চাইবে, এই মন্তব্যের জন্য তাঁকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে”।
মালেগাঁও বিস্ফোরণে মূল অভিযুর্ত হিসাবে উঠে আসে প্রজ্ঞা ঠাকুরের নাম।সেই ঘটনায় ১০০ জন আহত হন এবং মৃত্যু হয় ৬ জনের। সেই সময় বিষয়টিকে হিন্দু সন্ত্রাস বলত কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকার।
বৃহস্পতিবার এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপি নেত্রী প্রজ্ঞা সিং ঠাকুর ।দক্ষিণি সুপারস্টার তথা রাজনীতিবিদ কমল হাসান বলেন, “ স্বাধীন ভারতের প্রথম চরমপন্থী ছিলেন একজন হিন্দু”। তা নিয়েই প্রশ্ন করা হলে এমনই উত্তর দেন গেরুয়া বসন পরিহিত এই ‘সন্ন্যাসিনী'। “হিন্দু সন্ত্রাস” বিতর্কে তাঁর বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়। ২০০৮ মালেগাঁও বিস্ফোরণে মূল অভিযুক্ত এই সন্ন্যাসিনী। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “নাথুরাম গডসে ছিলেন একজন দেশভক্ত, তিনি একজন দেশভক্ত আছে, এবং দেশভক্ত থাকবেন। যাঁরা তাঁকে সন্ত্রাসবাদী বলছেন, তাঁদের লক্ষ্য করতে হবে এবং নির্বাচনে জরবস্ত জবাব দেওয়া হবে”।তাঁর মন্তব্যের সমালোচনা করে ক্ষমা চাওয়া উচিত বলে জানিয়েছে বিজেপি।দলের মুখপাত্র জেভিএল নরসিমা রাও বলেন, “এই ধরণের মন্তব্যকে সমর্থন করে না বিজেপি, আমরা এর নিন্দা করছি। দল তাঁর কাছে ব্যাখা চাইবে, এই মন্তব্যের জন্য তাঁকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে”।
মালেগাঁও বিস্ফোরণে মূল অভিযুর্ত হিসাবে উঠে আসে প্রজ্ঞা ঠাকুরের নাম।সেই ঘটনায় ১০০ জন আহত হন এবং মৃত্যু হয় ৬ জনের। সেই সময় বিষয়টিকে হিন্দু সন্ত্রাস বলত কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকার।
No comments:
Post a comment