ওয়েব ডেস্ক ১৩ই মে ২০১৯:মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অক্লান্ত পরিশ্রম নতুন প্রজন্মের কাছে শিক্ষণীয় । দেশের প্রতি তার দায়বদ্ধতা দেখার মতো । এই গরমে তিনি যেভাবে এক প্রান্ত থেকে আর এক প্রান্ত একই ছুটে বেড়াচ্ছেন ,বিজেপির সাম্প্রদায়িকতার হাত থেকে দেশ কে বাঁচানোর জন্য ,৩৪ বছরের বাম রাজ্যত্বে দেশের প্রতি এই দায়বদ্ধতা আলিমুদ্দিন কোনোদিন দেখিয়েছিল ? উত্তরটা নতুন প্রজন্মের জন্য , সিপিএম মনোনিবেশ করেছিল দলটাকে শক্তিশালী করতে ,মানুষের সমস্যাটাকে জীবিত রেখেই ।তারা কোনোদিন মানুষের সমস্যাসমাধান করেনি, শুধু ভাণ করে গেছে আমরা চেষ্টা করছি কিন্তু কেন্দ্র শুনছেনা ।
প্রসঙ্গত ষষ্ঠ দফার ভোটের দিনেই দক্ষিণ ২৪ পরগনায় চারটি প্রচার সভা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাসন্তী, ক্যানিং, বারুইপুর ও সোনারপুরে রবিবাসরীয় জনসভা থেকে বিজেপি ও নরেন্দ্র মোদিকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ শানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি, কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তৃণমূল নেত্রী। ‘বাংলার মানুষকে অপমান করছেন, ভোটের জন্য বাংলায় এসে বিভাজনের রাজনীতি করছেন নরেন্দ্র মোদি’ অভিযোগ মমতার। ভোটের ফল বেরলে ‘ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে জবাব দেব’। হুঁশিয়ারির সুরে বলেন তৃণমূলনেত্রী। বারুইপুরের সভা থেকে বিজেপি, সিপিএম ও কংগ্রেসকে একযোগে বিঁধেছেন তিনি। সিপিএম-কংগ্রেসকে জগাই-মাধাই বলে কটাক্ষ করেন তৃণমূল নেত্রী বলেন, ‘ওরা ক্ষমতায় আসবেন না, তাই ওদের ভোট দিয়ে, ভোট নষ্ট করে লাভ নেই।’ সব শেষে সোনারপুরের সভায় সুর সপ্তমে চড়ান তৃণমূলনেত্রী। সেখানে মোদিকে তীব্র আক্রমণ করেন তিনি। সরকারি কোনও সংস্থাকেই পরোয়া করেন না মোদি। সিবিআই থেকে আরবিআই সবই তাঁর দখলে বলে অভিযোগ করেন তৃণমূল সুপ্রিমো। নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়েও এদিনের সভা থেকে প্রশ্ন তোলেন মুখ্যমন্ত্রী। কেন্দ্রীয় বাহিনীর নাম করে এই রাজ্যে আরএসএসের লোক ঢুকিয়ে বিজেপি ভোট করার ষড়যন্ত্র করেছে বলে অভিযোগ করেন মমতা।তবে কোনো ষড়যন্ত্রই যে কাজে আসবেনা সেটা বলাই বাহুল্য , কারণ বাংলার মানুষ শুধু একজনকেই ভরসা করেন তার নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।
প্রসঙ্গত ষষ্ঠ দফার ভোটের দিনেই দক্ষিণ ২৪ পরগনায় চারটি প্রচার সভা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাসন্তী, ক্যানিং, বারুইপুর ও সোনারপুরে রবিবাসরীয় জনসভা থেকে বিজেপি ও নরেন্দ্র মোদিকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ শানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি, কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তৃণমূল নেত্রী। ‘বাংলার মানুষকে অপমান করছেন, ভোটের জন্য বাংলায় এসে বিভাজনের রাজনীতি করছেন নরেন্দ্র মোদি’ অভিযোগ মমতার। ভোটের ফল বেরলে ‘ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে জবাব দেব’। হুঁশিয়ারির সুরে বলেন তৃণমূলনেত্রী। বারুইপুরের সভা থেকে বিজেপি, সিপিএম ও কংগ্রেসকে একযোগে বিঁধেছেন তিনি। সিপিএম-কংগ্রেসকে জগাই-মাধাই বলে কটাক্ষ করেন তৃণমূল নেত্রী বলেন, ‘ওরা ক্ষমতায় আসবেন না, তাই ওদের ভোট দিয়ে, ভোট নষ্ট করে লাভ নেই।’ সব শেষে সোনারপুরের সভায় সুর সপ্তমে চড়ান তৃণমূলনেত্রী। সেখানে মোদিকে তীব্র আক্রমণ করেন তিনি। সরকারি কোনও সংস্থাকেই পরোয়া করেন না মোদি। সিবিআই থেকে আরবিআই সবই তাঁর দখলে বলে অভিযোগ করেন তৃণমূল সুপ্রিমো। নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়েও এদিনের সভা থেকে প্রশ্ন তোলেন মুখ্যমন্ত্রী। কেন্দ্রীয় বাহিনীর নাম করে এই রাজ্যে আরএসএসের লোক ঢুকিয়ে বিজেপি ভোট করার ষড়যন্ত্র করেছে বলে অভিযোগ করেন মমতা।তবে কোনো ষড়যন্ত্রই যে কাজে আসবেনা সেটা বলাই বাহুল্য , কারণ বাংলার মানুষ শুধু একজনকেই ভরসা করেন তার নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।
No comments:
Post a Comment