ওয়েব ডেস্ক ৪ঠা মে ২০১৯: মুখে যতই নরেন্দ্র মোদিকে আত্মবিশ্বাসী দেখাক , ভেতরে ভেতরে ফল যে বিজেপির অনুকূলে যাচ্ছেনা সেটা অমিত শাহ্দের থেকে ভালোই জানে । অন্তত বুথ ফেরত সমীক্ষা বা খবর বিজেপিকে যা দিয়েছে তাতে চিন্তার ভাঁজ পড়াটা স্বাভাবিক বিজেপি নেতৃত্বের ।২০১৪ সালে লোকসভা ভোটে দেশের হিন্দি বলয় অর্থাৎ উত্তর প্রদেশ (৮০), মধ্যপ্রদেশ (২৯), রাজস্থান (২৫), ছত্তিশগড় (১১), উত্তরাখণ্ড(৫) ও হিমাচলপ্রদেশ (৪) মিলিয়ে মোট ১৫৪ টির মধ্যে বিজেপি একাই দখল করেছিল ১৪২ টি। মধ্য ও উত্তর ভারতের এই ৬ টি রাজ্য বিজেপিকে দিয়েছিল অর্ধেক সাংসদ। সাম্প্রতিক নির্বাচনগুলির শতাংশের হিসেব পর্যালোচনা করে ফলাফলের পূর্বাভাস দেওয়ার চেষ্টাতে দেখা যাচ্ছে ছত্তিশগড়, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশে বিধানসভা ভোট হয়েছে গত বছর। অন্যদিকে উত্তর প্রদেশ, হিমাচলপ্রদেশ ও উত্তরাখণ্ডে ভোট হয়েছে ২০১৭ সালে।
সেই ফলাফলের নিরিখে কিছু বিচার বিশ্লেষণ করেছে এই ইংরেজি পোর্টালটি। সেই হিসেবে দেখা যাচ্ছে, হিন্দু বলয়ে ভালোরকম বেগ পাবেন মোদী-শাহরা। শতাংশের বিচারে খুব বেশি হেরফের না হলে কমতে পারে আসন সংখ্যা। ২০১৪ সালের সঙ্গে তুলনা করলে এবারে তাদের আসন সংখ্যা হিন্দিবলয়ে ৭৫ টি কমতে পারে। সবচেয়ে বড় ধাক্কা বিজেপি খাবে উত্তর প্রদেশে। বিজেপি যোগীর রাজ্যে হারাতে পারে অন্তত ৪৪ টি আসন। পাশাপাশি রাজস্থানে ১২টি আসন, মধ্যপ্রদেশে ১০ টি আসন, ছত্তিশগড়ে ৯ টি আসন হারানোর মতো পরিস্থিতি রয়েছে বলে প্রতিবেদনে প্রকাশ। উত্তরভারতের ছোট ২ রাজ্য হিমাচলপ্রদেশ ও উত্তরখণ্ডে গেরুয়া ঝড় বজায় থাকতে পারে বলে প্রতিবেদনে ইঙ্গিত।এবার উত্তরপ্রদেশে বিজেপি হারাচ্ছে ৩ শতাংশ ভোট। আসন সংখ্যার নিরিখে তা কমছে ৪৪টি। ২০১৪ সালে বিজেপি পেয়েছিল ৪২।৩০ শতাংশ ভোট। আসন পেয়েছিল ৭১টি। পরিস্থিতি বদলেছে। ফলে ২০১৯ এ বিজেপি উত্তরপ্রদেশে পেতে পারে ৩৯।৫০ শতাংশ ভোট। আসন কমে হতে পারে ২৭।
একইভাবে ২০১৪ সালে মধ্যপ্রদেশে বিজেপি পেয়েছিল ৫৪ শতাংশ ভোট। ২৭ টি আসন। এবার তা কমে হতে পারে ৪১।০৪ শতাংশ ভোট। আসন হতে পারে ১৭ টি। রাজস্থানে আগেরবার বিজেপি পেয়েছিল ৫৪।৯০ শতাংশ ভোট। আসন ২৫ টি। এবারের পূর্বাভাস, ৩৮।৯২ শতাংশ ভোট ও আসন ১৩টি। ছত্তিশগড়ে ২০১৪-য় বিজেপি পেয়েছিল ৪৭।৭০ শতাংশ ভোট, আসন ১০ টি। এবার তা কমে হতে পারে ৩৩।০২ শতাংশ ভোট ও আসন ১টি। উত্তরাখণ্ডে বিজেপি গতবার পেয়েছিল ৫৫।৩০ শতাংশ ভোট, আসন ৫টি। এবার বিজেপি কমে পেতে পারে ৪৬।৫১ শতাংশ ভোট। তবে আসন একই থাকবে। হিমাচল প্রদেশে ২০১৪ সালে বিজেপি পেয়েছিল ৫৩।৩০ শতাংশ ভোট, আসন ৪টি। এবার ৪৮ শতাংশ ভোট পেয়েও আসন পেতে পারে ৪টিই। গতবার যে সব রাজ্য বিজেপিকে মসনদে ফিরিয়ে এনেছিল এবার তারা যে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে সেটা ভলো মতোই বোঝা যাচ্ছে ।
সেই ফলাফলের নিরিখে কিছু বিচার বিশ্লেষণ করেছে এই ইংরেজি পোর্টালটি। সেই হিসেবে দেখা যাচ্ছে, হিন্দু বলয়ে ভালোরকম বেগ পাবেন মোদী-শাহরা। শতাংশের বিচারে খুব বেশি হেরফের না হলে কমতে পারে আসন সংখ্যা। ২০১৪ সালের সঙ্গে তুলনা করলে এবারে তাদের আসন সংখ্যা হিন্দিবলয়ে ৭৫ টি কমতে পারে। সবচেয়ে বড় ধাক্কা বিজেপি খাবে উত্তর প্রদেশে। বিজেপি যোগীর রাজ্যে হারাতে পারে অন্তত ৪৪ টি আসন। পাশাপাশি রাজস্থানে ১২টি আসন, মধ্যপ্রদেশে ১০ টি আসন, ছত্তিশগড়ে ৯ টি আসন হারানোর মতো পরিস্থিতি রয়েছে বলে প্রতিবেদনে প্রকাশ। উত্তরভারতের ছোট ২ রাজ্য হিমাচলপ্রদেশ ও উত্তরখণ্ডে গেরুয়া ঝড় বজায় থাকতে পারে বলে প্রতিবেদনে ইঙ্গিত।এবার উত্তরপ্রদেশে বিজেপি হারাচ্ছে ৩ শতাংশ ভোট। আসন সংখ্যার নিরিখে তা কমছে ৪৪টি। ২০১৪ সালে বিজেপি পেয়েছিল ৪২।৩০ শতাংশ ভোট। আসন পেয়েছিল ৭১টি। পরিস্থিতি বদলেছে। ফলে ২০১৯ এ বিজেপি উত্তরপ্রদেশে পেতে পারে ৩৯।৫০ শতাংশ ভোট। আসন কমে হতে পারে ২৭।
একইভাবে ২০১৪ সালে মধ্যপ্রদেশে বিজেপি পেয়েছিল ৫৪ শতাংশ ভোট। ২৭ টি আসন। এবার তা কমে হতে পারে ৪১।০৪ শতাংশ ভোট। আসন হতে পারে ১৭ টি। রাজস্থানে আগেরবার বিজেপি পেয়েছিল ৫৪।৯০ শতাংশ ভোট। আসন ২৫ টি। এবারের পূর্বাভাস, ৩৮।৯২ শতাংশ ভোট ও আসন ১৩টি। ছত্তিশগড়ে ২০১৪-য় বিজেপি পেয়েছিল ৪৭।৭০ শতাংশ ভোট, আসন ১০ টি। এবার তা কমে হতে পারে ৩৩।০২ শতাংশ ভোট ও আসন ১টি। উত্তরাখণ্ডে বিজেপি গতবার পেয়েছিল ৫৫।৩০ শতাংশ ভোট, আসন ৫টি। এবার বিজেপি কমে পেতে পারে ৪৬।৫১ শতাংশ ভোট। তবে আসন একই থাকবে। হিমাচল প্রদেশে ২০১৪ সালে বিজেপি পেয়েছিল ৫৩।৩০ শতাংশ ভোট, আসন ৪টি। এবার ৪৮ শতাংশ ভোট পেয়েও আসন পেতে পারে ৪টিই। গতবার যে সব রাজ্য বিজেপিকে মসনদে ফিরিয়ে এনেছিল এবার তারা যে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে সেটা ভলো মতোই বোঝা যাচ্ছে ।
No comments:
Post a comment